ন্যান্সি ওয়েক
From Wikipedia, the free encyclopedia
ন্যান্সি গ্রেস অগাস্টা ওয়েক (জন্মঃ ৩০ আগস্ট, ১৯১২; মৃত্যুঃ ৭ আগস্ট, ২০১১[4]) একজন ব্রিটিশ এজেন্ট হিসেবে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষের দিকে কাজ করেছেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় তিনি ফ্রান্স রেজিসটেন্সের গেরিলা বাহিনী মাকিস এর একজন নেতৃস্থানীয় এজেন্ট ছিলেন এবং যুদ্ধে একজন নিবেদিত প্রান সৈনিক হিসেবে পরিচিত ছিলেন। ১৯৪০ সালে জার্মানি ফ্রান্স আক্রমণ করলে তিনি ফ্রান্স রেজিসটেন্সের বার্তাবাহক হিসেবে কাজ করেন ও পরে ক্যাপ্টেন অইয়ান গ্যারোর নেতৃত্বাধীন গেরিলা বাহিনীতে যোগ দেন। ১৯৪২ সালের পর গেস্টাপো বাহিনীর মোস্ট ওয়ান্টেড তালিকায় শীর্ষ ব্যক্তি ছিলেন ন্যান্সি ওয়েক এবং তখন তার মাথার দাম ঘোষণা করা হয় ৫ মিলিয়ন ফ্রাঙ্ক।[5]
ন্যান্সি ওয়েক[1] | |
---|---|
ডাকনাম | হেলেন (SOE) আন্দ্রে (French Resistance/SOE Identity) হুয়াইট মাউস (সাদা ইঁদুর) (Gestapo in France) হুইস (Operation:) |
জন্ম | (১৯১২-০৮-৩০)৩০ আগস্ট ১৯১২ ওয়েলিংটন, নিউজিল্যান্ড |
মৃত্যু | ৭ আগস্ট ২০১১(2011-08-07) (বয়স ৯৮) লন্ডন, ইংল্যান্ড, যুক্তরাজ্য |
আনুগত্য | ফ্রান্স যুক্তরাজ্য |
সেবা/ | Special Operations Executive First Aid Nursing Yeomanry |
কার্যকাল | ১৯৪৩-১৯৪৫ (SOE) |
পদমর্যাদা | ক্যাপ্টেন |
ইউনিট | ফ্রিল্যান্স |
যুদ্ধ/সংগ্রাম | দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ |
পুরস্কার | অস্ট্রেলিয়া অর্ডার অফ কম্প্যানিয়ন[2] জর্জ মেডেল[3] লেজিওঁ দনর[3] Croix de guerre (ফ্রান্স) স্বাধিনতা পুরস্কার (যুক্তরাষ্ট্র) আরএসএ স্বর্ণ ব্যাজ (নিউজিল্যান্ড) |
ইংল্যান্ডে পৌঁছার পর তিনি ইংল্যান্ডের বিশেষ অপারেশনস এক্সিকিউটিভে যোগ দেন। ট্রোনকাইস জঙ্গলে ক্যাপ্টেন হেনরি টার্দিভাদের নেতৃত্তাধীন মাকিস গেরিলাদের সাথে লন্ডনের যোগাযোগ স্থাপনের জন্য তাকে ২৯-৩০ এপ্রিল, ১৯৪৪ সালের রাতে আভারজিনে প্যারাশূট দিয়ে নামানো হয়। ১৯৪৪ সালের এপ্রিল মাস থেকে ফ্রান্সের স্বাধীনতা লাভ পর্যন্ত তার সাত হাজার ফ্রান্স রেজিসটেন্সের গেরিলা সেনা অপর দিকে বাইশ হাজার জার্মান সেনার সঙ্গে যুদ্ধ হয়। তাতে ১৪০০ জার্মান সেনা নিহত হয়। অপর দিকে মাত্র ১০০ জন রেজিসটেন্সের গেরিলা সেনা নিহত হয়।