Loading AI tools
বাংলাদেশের রেলপথ উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
ঢাকা - যশোর রেলপথ ১৭২ কিলোমিটার দীর্ঘ নির্মাণাধীন একটি ব্রডগেজ রেলপথ। এটি বাংলাদেশ সরকারের রেলপথ মন্ত্রাণালয়ের অধীনে নির্মাণ করা হচ্ছে। লাইনটি ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ, শরীয়তপুর, মাদারীপুর, ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, নড়াইল হয়ে যশোর পৌঁছেছে। এটি পদ্মা সেতু সংশ্লিষ্ট একটি প্রকল্প।[2][3][4]
ঢাকা-যশোর রেলপথ | |
---|---|
সংক্ষিপ্ত বিবরণ | |
স্থিতি | নির্মাণাধীন |
মালিক | বাংলাদেশ রেলওয়ে |
অঞ্চল | বাংলাদেশ |
স্টেশন | ১৯ |
পরিষেবা | |
ধরন | বাংলাদেশের নির্মাণাধীন রেললাইন |
ইতিহাস | |
চালু |
(১০অক্টোবর ২০২৩)
|
কারিগরি তথ্য | |
রেলপথের দৈর্ঘ্য | ১৭২ কিলোমিটার |
ট্র্যাক গেজ |
|
চালন গতি | ১২০ |
পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পের মাধ্যমে রেলওয়ে নেটওয়ার্কের আওতায় বাংলাদেশের দক্ষিণ এবং দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলকে আনা হয়। প্রথম ধাপে ঢাকার কমলাপুর থেকে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের জেলা যশোর পর্যন্ত ১৭২ কিলোমিটার ব্রডগেজ রেললাইন নির্মাণ করা হচ্ছে। ২০২৪ সালে পুরো প্রকল্পের কাজ শেষ করার সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে। পদ্মা সেতুর ওপর দিয়ে রেল লাইন নির্মাণসহ এই প্রকল্পে ৩৯ হাজার ২৪৬ কোটি টাকা ব্যয় হচ্ছে। এই প্রকল্পে বাংলাদেশ সরকার অর্থায়ন করছে ১৮ হাজার ২১০ কোটি টাকা, বাকি ২১ হাজার ৩৬ কোটি টাকা অর্থায়ন করছে চীন।[5]
বাংলাদেশ রেলওয়ের পদ্মা রেল সংযোগ রেলপথটি ঢাকার কমলাপুর থেকে শুরু হয়ে নারায়ণগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ, মাদারীপুর, শরীয়তপুর, ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, নড়াইলের ওপর দিয়ে গিয়ে শেষ হবে যশোরে। এই রেলপথটির
১৭২ কিলোমিটার রেলপথে মোট স্টেশন হচ্ছে ২০টি। যার মধ্যে ১৪টি নতুন নির্মাণ হচ্ছে। এগুলো হচ্ছে-কেরানীগঞ্জ, নিমতলা, শ্রীনগর, মাওয়া, জাজিরা, শিবচর, ভাঙ্গা, নাগরকান্দা, মুকসুদপুর, মহেশপুর, লোহাগড়া, নড়াইল, পদ্মবিলা এবং জামদিয়া। বাকি ছয়টি স্টেশন পুনঃবিন্যাস করা হচ্ছে। এই রেল পথের মধ্যে প্রায় ২২ কিলোমিটার নির্মাণ হচ্ছে ভায়াডাক্ট রেলপথ।[6] মাটি থেকে ১১ মিটার উঁচু দিয়ে রেল লাইন নির্মাণ হচ্ছে। এই অংশে স্টেশন থাকবে দুটি। নির্মাণ করা হবে ৪৩ কিলোমিটার লুপ। থাকবে একটি মেইন লাইন, স্থাপন করা হচ্ছে লিফট। এর বাইরে পদ্মা রেল লিংক প্রকল্পের আওতায় নির্মাণ করা হচ্ছে বড় ব্রিজ ৬৬ মিটার এবং ছোট-বড় মিলিয়ে ২২৪ মিটার ব্রিজ-কালভার্ট। ৩০টি লেভেল ক্রসিং এবং ৪০টি আন্ডারপাস নির্মাণ হবে।
২০১৬ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত প্রকল্পের মেয়াদ ধরা হয়েছে।[7]
ঢাকা-যশোর রেলপথে থাকা রেলওয়ে স্টেশন গুলো[8] নিম্নে উল্লেখ করা হলো:
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.