![cover image](https://wikiwandv2-19431.kxcdn.com/_next/image?url=https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/0/05/Hassan_Rouhani_2020.jpg/640px-Hassan_Rouhani_2020.jpg&w=640&q=50)
হাসান রুহানি
ইরানের সাবেক ও সপ্তম রাষ্ট্রপতি / From Wikipedia, the free encyclopedia
হাসান রুহানী (ফার্সি: حسن روحانی, উচ্চারণ: [hæˈsæn-e ɾowhɒːˈniː] (শুনুনⓘ); জন্মনাম: হাসান ফরিদুন حسن فریدون; ১২ নভেম্বর ১৯৪৮)[7][8] হলেন একজন ইরানি রাজনীতিবিদ যিনি ২০১৩ সালের ৩ আগস্ট থেকে ইরানের ৭ম রাষ্ট্রপতি হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন। এছাড়া তিনি একজন আইনবিদ, অ্যাকাডেমিক, সাবেক কূটনীতিবিদ এবং ইসলামি পণ্ডিত। তিনি ১৯৯৯ সাল থেকে ইরানের বিশেষজ্ঞ সভার সদস্য,[9] ১৯৯১ সাল থেকে যুক্তিসিদ্ধ বুদ্ধিবৃত্তিক পরিষদের সদস্য[10] এবং ১৯৮৯ সাল থেকে সর্বোচ্চ জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের একজন সদস্য হিসাবে নিয়োজিত রয়েছেন।[3][11] রুহানী ১৯৮৯ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত ইরানের সংসদের চতুর্থ ও পঞ্চম মেয়াদের ডেপুটি স্পিকার এবং সর্বোচ্চ জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের সচিব ছিলেন।[3] তিনি ইরানের পারমাণবিক প্রযুক্তির ক্ষেত্রে ইইউ থ্রি, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির সঙ্গে শীর্ষ সমঝোতাকারী ছিলেন। এছাড়া তিনি একজন শিয়া মুজতাহিদ (প্রবীণ যাজক)[12] ও অর্থনৈতিক বাণিজ্য আলাপালোচকও ছিলেন।[13][14]:১৩৮ তিনি জাতিগত ও ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের অধিকারের পক্ষে দাপ্তরিক সমর্থন ব্যক্তি করেছেন।[15] ২০১৩ সালে তিনি সাবেক শিল্পমন্ত্রী এসহাক জাহাঙ্গীরীকে তাঁর প্রথম উপরাষ্ট্রপতি পদে নিযুক্ত করেন।[16]
মহামান্য রাষ্ট্রপতি হুজ্জাতুল ইসলাম হাসান রুহানীحسن روحانی | |
---|---|
![]() ২০২০ সালে রুহানী | |
ইরানের ৭ম রাষ্ট্রপতি | |
দায়িত্বাধীন | |
অধিকৃত কার্যালয় ৩ আগস্ট ২০১৩ | |
সর্বোচ্চ নেতা | আলী খামেনেয়ী |
উপরাষ্ট্রপতি | এসহাক জাহাঙ্গীরী |
পূর্বসূরী | মাহমুদ আহমাদিনেজাদ |
উত্তরসূরী | ইব্রাহিম রাইসি |
জোট-নিরপেক্ষ আন্দোলনের মহাসচিব | |
কাজের মেয়াদ ৩ আগস্ট ২০১৩ – ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ | |
পূর্বসূরী | মাহমুদ আহমাদিনেজাদ |
উত্তরসূরী | ইব্রাহিম রাইসি |
ইরানের প্রধান পারমাণবিক সমঝোতাকারী | |
কাজের মেয়াদ ৬ অক্টোবর ২০০৩ – ১৫ আগস্ট ২০০৫ | |
রাষ্ট্রপতি | মোহাম্মদ খাতমী |
ডেপুটি | হোসেইন মুসাবিয়ান |
পূর্বসূরী | পদ প্রতিষ্ঠা |
উত্তরসূরী | আলী লারিজানী |
জাতীয় সর্বোচ্চ নিরাপত্তা পরিষদের সম্পাদক | |
কাজের মেয়াদ ১৪ অক্টোবর ১৯৮৯ – ১৫ আগস্ট ২০০৫ | |
রাষ্ট্রপতি | আকবর হাশেমী রফসঞ্জানী মোহাম্মদ খাতমী |
পূর্বসূরী | পদ প্রতিষ্ঠা |
উত্তরসূরী | আলী লারিজানী |
বিশেষজ্ঞ সভার সদস্য | |
দায়িত্বাধীন | |
অধিকৃত কার্যালয় ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০০৭ | |
সংসদীয় এলাকা | তেহরন প্রদেশ |
সংখ্যাগরিষ্ঠ | ২,২৩৮,১৬৬ (৫৩.৫৬%) |
কাজের মেয়াদ ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০০০ – ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৭ | |
সংসদীয় এলাকা | সেম্নন প্রদেশ |
সংসদের প্রথম ডেপুটি স্পিকার | |
কাজের মেয়াদ ২ জুন ১৯৯২ – ১৬ মে ২০০০ | |
পূর্বসূরী | হোসেইন হাশেমিয়ান |
উত্তরসূরী | বেহজাদ নববী |
ইসলামি পরামর্শদাতা সভার সদস্য | |
কাজের মেয়াদ ২৮ মে ১৯৮৪ – ২৭ মে ২০০০ | |
সংসদীয় এলাকা | তেহরান, রে, শমিরানাত ও এসলামশহর |
সংখ্যাগরিষ্ঠ | ৭২৯,৯৬৫ (৫৮.৩%; ২য় মেয়াদ) |
কাজের মেয়াদ ২৮ মে ১৯৮০ – ২৭ মে ১৯৮৪ | |
সংসদীয় এলাকা | সেমনান |
সংখ্যাগরিষ্ঠ | ১৯,০১৭ (৬২.১%) |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | হাসান ফরিদুন (1948-11-12) ১২ নভেম্বর ১৯৪৮ (বয়স ৭৫) সরখে, পহলবী ইরান |
রাজনৈতিক দল | মধ্যপন্থা ও উন্নয়ন দল (১৯৯৯–বর্তমান) |
অন্যান্য রাজনৈতিক দল | যুযুধান যাজক সংঘ (১৯৮৮–বর্তমান; ২০০৯ থেকে নিষ্ক্রিয়)[1] ইসলামি প্রজাতান্ত্রিক দল (১৯৭৯–১৯৮৭) |
দাম্পত্য সঙ্গী | সাহেবা আরাবী (১৯৬৮–বর্তমান) |
সন্তান | ৫ |
শিক্ষা | বিএ, এমফিল, পিএইচডি |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | কোম হওজা তেহরান বিশ্ববিদ্যালয় (বিএ) গ্লাসগো ক্যালেডোনিয়ান ইউনিভার্সিটি (এমফিল, পিএইচডি) |
স্বাক্ষর | ![]() |
ওয়েবসাইট | সরকারি ওয়েবসাইট ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট |
সামরিক পরিষেবা | |
আনুগত্য | ![]() |
কাজের মেয়াদ | ১৯৭১–১৯৭২ (বাধ্যতামূলক সামরিক সেবা)[2] ১৯৮৫ –১৯৯১[3] |
ইউনিট | নিশাপুরের সেপাহ দানেশ (১৯৭১–৭২)[2] |
কমান্ড | বিমানবাহিনীর কমান্ডার-ইন-চিফ (১৯৮৫–৯১)[3] ইরানি জয়েন্ট চিফস অব স্টাফের সেকন্ড-ইন-কমান্ডের ডেপুটি (১৯৮৮–৮৯)[3] |
যুদ্ধ | ইরান-ইরাক যুদ্ধ |
পুরস্কার | ![]() ![]() |
ব্যক্তিগত তথ্য | |
ধর্ম | ইসলাম |
আখ্যা | শিয়া |
ব্যবহারশাস্ত্র | জাফরি |
ধর্মীয় মতবিশ্বাস | ইসনা আশারিয়া |
পেশা | রাজনীতিবিদ, ফকীহ, মুজতাহিদ, অধ্যাপক, গবেষক, লেখক |
প্রতিষ্ঠান | সেমনান হওজা কোম হওজা |
মুসলিম নেতা | |
ভিত্তিক | কোম, ইরান |
কাজের মেয়াদ | ১৯৬১–১৯৬৯ |
পেশা | রাজনীতিবিদ, ফকীহ, মুজতাহিদ, অধ্যাপক, গবেষক, লেখক |
পদ | হুজ্জাতুল ইসলাম |