Loading AI tools
উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
হাইতি জাতীয় ফুটবল দল (ফরাসি: Équipe d'Haïti de football, হাইতীয় ক্রেওল: Ekip foutbòl Ayiti) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে হাইতির প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম হাইতির ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা হাইতিয় ফুটবল ফেডারেশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি ১৯৩৪ সাল হতে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার এবং ১৯৬১ সাল হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা কনকাকাফের সদস্য হিসেবে রয়েছে।[11] ১৯২৫ সালের ২২শে মার্চ তারিখে, হাইতি প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; হাইতির পর্তোপ্রাঁসে অনুষ্ঠিত উক্ত ম্যাচে হাইতি জ্যামাইকার কাছে ২–১ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে।
ডাকনাম | লে গ্রেনাদিয়ে[1] (গ্রেনাদীয়) লে রুজ এত ব্লো[2] (লাল-নীল) লে বিকলোরেস[3] (দ্বিরং) লা সেলক্তিওন নাসিওনালে[4] (জাতীয় নির্বাচন) | ||
---|---|---|---|
অ্যাসোসিয়েশন | হাইতিয় ফুটবল ফেডারেশন | ||
কনফেডারেশন | কনকাকাফ (উত্তর আমেরিকা) | ||
প্রধান কোচ | মার্ক কোলাত | ||
অধিনায়ক | জন প্লাসিদে | ||
সর্বাধিক ম্যাচ | এমানুয়েল সানোন (১০০)[5] | ||
শীর্ষ গোলদাতা | এমানুয়েল সানোন (৪৭)[6] | ||
মাঠ | সিলভিও কাতোর স্টেডিয়াম | ||
ফিফা কোড | HAI | ||
ওয়েবসাইট | www | ||
| |||
ফিফা র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ৮৯ (২১ ডিসেম্বর ২০২৩)[7] | ||
সর্বোচ্চ | ৩৮ (জানুয়ারি ২০১৩[8]) | ||
সর্বনিম্ন | ১৫৫ (এপ্রিল ১৯৯৬) | ||
এলো র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ৭৯ ৪ (১২ জানুয়ারি ২০২৪)[9] | ||
সর্বোচ্চ | ৪০ (ডিসেম্বর ১৯৭৩) | ||
সর্বনিম্ন | ১২১ (এপ্রিল ১৯৯৬) | ||
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা | |||
হাইতি ১–২ জ্যামাইকা (পর্তোপ্রাঁস, হাইতি;[10] ২২ মার্চ ১৯২৫) | |||
বৃহত্তম জয় | |||
হাইতি ১৩–০ সিন্ট মার্টেন (পর্তোপ্রাঁস, হাইতি; ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৮) | |||
বৃহত্তম পরাজয় | |||
মেক্সিকো ৮–০ হাইতি (মেক্সিকো সিটি, মেক্সিকো; ১৯ জুলাই ১৯৫৩) ব্রাজিল ৯–১ হাইতি (শিকাগো, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র; ৩০ আগস্ট ১৯৫৯) কোস্টা রিকা ৮–০ হাইতি (সান হোসে, কোস্টা রিকা; ১৯ মার্চ ১৯৬১) | |||
বিশ্বকাপ | |||
অংশগ্রহণ | ১ (১৯৭৪-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | প্রথম পর্ব (১৯৭৪) | ||
কনকাকাফ গোল্ড কাপ | |||
অংশগ্রহণ | ১৪ (১৯৬৫-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | চ্যাম্পিয়ন (১৯৭৩) | ||
কোপা আমেরিকা | |||
অংশগ্রহণ | ১ (২০১৬-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | গ্রুপ পর্ব (২০১৬) |
১০,৫০০ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট সিলভিও কাতোর স্টেডিয়ামে লে গ্রেনাদিয়ে নামে পরিচিত এই দলটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় হাইতির রাজধানী পর্তোপ্রাঁসে অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন মার্ক কোলাত এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন সারস্কো সেলো সোফিয়ার গোলরক্ষক জন প্লাসিদে।
হাইতি এপর্যন্ত মাত্র ১ বার ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছে, যেখানে তাদের সাফল্য হচ্ছে ১৯৭৪ ফিফা বিশ্বকাপের প্রথম পর্বে অংশগ্রহণ করা। অন্যদিকে, কনকাকাফ গোল্ড কাপে হাইতি অন্যতম সফল দল, যেখানে তারা ১টি (১৯৭৩) শিরোপা জয়লাভ করেছে।
এমানুয়েল সানোন, পিয়ের রিচার্দ ব্রুনি, ফ্রানৎস গিলেস, দুকঁস নাজোঁ এবং কেরভঁস বেলফোর্তের মতো খেলোয়াড়গণ হাইতির জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।
ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে, ২০১৩ সালের জানুয়ারি মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে হাইতি তাদের ইতিহাসে সর্বোচ্চ অবস্থান (৩৮ম) অর্জন করে এবং ১৯৯৬ সালের এপ্রিল মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে তারা ১৫৫তম স্থান অধিকার করে, যা তাদের ইতিহাসে সর্বনিম্ন। অন্যদিকে, বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে হাইতির সর্বোচ্চ অবস্থান হচ্ছে ৪০তম (যা তারা ১৯৭৩ সালে অর্জন করেছিল) এবং সর্বনিম্ন অবস্থান হচ্ছে ১২১। নিম্নে বর্তমানে ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং এবং বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে অবস্থান উল্লেখ করা হলো:
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
৭৭ | ৩ | কসোভো | ১৪৯৯ |
৭৮ | ২০ | আজারবাইজান | ১৪৯৮ |
৭৯ | ৪ | হাইতি | ১৪৯৭ |
৮০ | ৬ | জাম্বিয়া | ১৪৯৪ |
৮০ | ১০ | গুয়াতেমালা | ১৪৯৪ |
ফিফা বিশ্বকাপ | বাছাইপর্ব | ||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সাল | পর্ব | অবস্থান | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | |
১৯৩০ | অংশগ্রহণ করেনি | প্রত্যাখ্যান | |||||||||||||
১৯৩৪ | উত্তীর্ণ হয়নি | ৩ | ০ | ১ | ২ | ২ | ১০ | ||||||||
১৯৩৮ | অংশগ্রহণ করেনি | প্রত্যাখ্যান | |||||||||||||
১৯৫০ | |||||||||||||||
১৯৫৪ | উত্তীর্ণ হয়নি | ৪ | ০ | ০ | ৪ | ২ | ১৮ | ||||||||
১৯৫৮ | অংশগ্রহণ করেনি | প্রত্যাখ্যান | |||||||||||||
১৯৬২ | |||||||||||||||
১৯৬৬ | |||||||||||||||
১৯৭০ | উত্তীর্ণ হয়নি | ৯ | ৫ | ১ | ৩ | ১৬ | ৮ | ||||||||
১৯৭৪ | গ্রুপ পর্ব | ১৫তম | ৩ | ০ | ০ | ৩ | ২ | ১৪ | ৭ | ৬ | ০ | ১ | ২০ | ৩ | |
১৯৭৮ | উত্তীর্ণ হয়নি | ১০ | ৭ | ২ | ১ | ১৬ | ৮ | ||||||||
১৯৮২ | ৯ | ২ | ৩ | ৪ | ৬ | ১১ | |||||||||
১৯৮৬ | ৬ | ১ | ০ | ৫ | ৫ | ১১ | |||||||||
১৯৯০ | অংশগ্রহণ করেনি | প্রত্যাখ্যান | |||||||||||||
১৯৯৪ | উত্তীর্ণ হয়নি | ২ | ১ | ০ | ১ | ২ | ২ | ||||||||
১৯৯৮ | ৪ | ২ | ১ | ১ | ৯ | ৮ | |||||||||
২০০২ | ৬ | ৪ | ১ | ১ | ২২ | ৫ | |||||||||
২০০৬ | ৪ | ২ | ১ | ১ | ৮ | ৪ | |||||||||
২০১০ | ৮ | ১ | ৪ | ৩ | ৫ | ১৩ | |||||||||
২০১৪ | ৬ | ৪ | ১ | ১ | ২১ | ৬ | |||||||||
২০১৮ | ৮ | ৩ | ১ | ৪ | ৮ | ৫ | |||||||||
২০২২ | অনির্ধারিত | অনির্ধারিত | |||||||||||||
মোট | গ্রুপ পর্ব | ১/২৩ | ৩ | ০ | ০ | ৩ | ২ | ১৪ | ৮৬ | ৩৮ | ১৬ | ৩২ | ১৪২ | ১১২ |
শিরোপা
অন্যান্য
|
প্রীতি
|
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.