Loading AI tools
উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
সুবর্ণভূমি বিমানবন্দর (থাই: ท่าอากาศยานสุวรรณภูมิ) থাইল্যান্ডের ব্যাংককে অবস্থিত বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর।[3] এছাড়াও বিমানবন্দরটি ব্যাংকক আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নামে পরিচিত। ব্যাংককের আরেকটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হচ্ছে ডন মুয়াং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর।[4][5] ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০০৬ তারিখে সীমিত পরিসরে অভ্যন্তরীণ রুটে আনুষ্ঠানিকভাবে উড্ডয়ন করে। এরপর একই বছরের ২৮ সেপ্টেম্বর তারিখে অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বাণিজ্যিকভিত্তিতে চলাচল করছে।
সুবর্ণভূমি বিমানবন্দর ท่าอากาศยานสุวรรณภูมิ | |||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সংক্ষিপ্ত বিবরণ | |||||||||||||||
বিমানবন্দরের ধরন | রাষ্ট্রায়ত্ত্ব | ||||||||||||||
পরিচালক | থাইল্যান্ড বিমানবন্দর পিএলসি (এওটি) | ||||||||||||||
পরিষেবাপ্রাপ্ত এলাকা | ব্যাংকক | ||||||||||||||
অবস্থান | ৯৯৯ মু ১ তাম্বন রাচা থিউয়া, আমফো বাং লি, সামুত প্রকান, থাইল্যান্ড | ||||||||||||||
যে হাবের জন্য | এশিয়া আটলান্টিক এয়ারলাইন্স ব্যাংকক এয়ারওয়েজ বিজনেস এয়ার জেট এশিয়া এয়ারওয়েজ অরিয়েন্ট থাই এয়ারলাইন্স থাই এয়ারওয়েজ ইন্টারন্যাশনাল থাই স্মাইল | ||||||||||||||
মনোনিবেশ শহর | ক্যাথে প্যাসিফিক চায়না এয়ারলাইন্স ইভিএ এয়ার শ্রীলঙ্কান এয়ারলাইন্স | ||||||||||||||
এএমএসএল উচ্চতা | ৫ ফুট / ২ মি | ||||||||||||||
ওয়েবসাইট | suvarnabhumiairport.com | ||||||||||||||
রানওয়ে | |||||||||||||||
| |||||||||||||||
পরিসংখ্যান (2014) | |||||||||||||||
| |||||||||||||||
উৎস: থাইল্যান্ডের বিমানবন্দর[2] |
রাজা ভূমিবল অতুল্যতেজ কর্তৃক ‘সুবর্ণভূমি’ নামটি গৃহীত হয় যা সোনালী রাজতন্ত্রকে তুলে ধরে। হেলমুট জন অব মার্ফি/জন আর্কিটেকটস কর্তৃক ভবনের নকশা প্রণয়ন করা হয়। আইটিও জেভি মূলতঃ এর অবকাঠামো নির্মাণ করে। বিমানবন্দরে পৃথিবীর সর্বাপেক্ষা উঁচু ও মুক্ত অবস্থায় দাঁড়ানো কন্ট্রোল টাওয়ার রয়েছে যার উচ্চতা ১৩২.২ মিটার। এছাড়াও ৫৬৩,০০০ বর্গমিটারের বিশ্বের চতুর্থ বৃহৎ একক ভবন টার্মিনাল রয়েছে।
বিশ্বের দশম ও এশিয়ায় ষষ্ঠ ব্যস্ততম বিমানবন্দর এটি। এছাড়াও দেশের শীর্ষে থেকে ২০১২ সালে ৫৩ মিলিয়ন যাত্রী বহন করে।[2] সর্বমোট ৯৫টি বিমান স্থাপিত বিমানঘাঁটিতে রয়েছে। ২০১২ সালে ইনস্টাগ্রামে বিশ্বের সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় স্থানরূপে দেখানো হয়েছে।[6]
১৯৬০-এর দশকের শুরুতে ব্যাংককে দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসেবে নির্মাণের পরিকল্পনা নেয়া হয়। এরপর ১৯৬৮-এর প্রথমদিকে এটির নির্মাণ কাজ ধীরগতিতে শুরু হয়। ফলে এ প্রকল্পটি নির্ধারিত সময়সীমার পাঁচ থেকে সাত বছর পরে শেষ হবে বলে সমালোচকেরা মন্তব্য করতে থাকেন।[7]
আন্তর্জাতিকমানের এই বিমানবন্দরটি নির্মাণে থাই সরকার ฿১৫০,০০০ মিলিয়ন থাই বাত ($৪.৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার) বরাদ্দ রাখে। তন্মধ্যে, সরকার ও রাষ্ট্রীয় সংস্থা থেকে ฿১৩৭,০০০ মিলিয়ন বাত এবং বেসরকারী প্রতিষ্ঠান থেকে ฿১৩,০০০ মিলিয়ন বাত ছিল।
১৯৭৩ সালে ৩২.৪ বর্গকিলোমিটার ভূমি অধিগ্রহণের মাধ্যমে ক্রয় করা হয়। ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০০৫ তারিখে থাই বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ ৯৯জন বৌদ্ধ সন্ন্যাসী আমন্ত্রণ জানিয়ে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান করে।[8] ৩ ও ২৯ জুলাই, ২০০৬ তারিখে পূর্ণাঙ্গভাবে বিমানবন্দরে পরীক্ষামূলকভাবে বিমান পরিচালনা করে।
সুবর্ণভূমি বিমানবন্দরের প্রধান টার্মিনালের ছাদটি কাঠামোগত উপাদান এবং উপসাগর দিয়ে ডিজাইন করা হয়েছে একটি ক্যান্টিলিভারযুক্ত তরঙ্গের মতো আকারে স্থাপন করা হয়েছে যাতে নীচের অংশে "ভাসতে" দেখা যায়।
জানুয়ারি, ২০০৭ সালে সুবর্ণভূমির রানওয়েতে চাকার দাগ খুঁজে পায়।[9] এরফলে পূর্বদিকের রানওয়েটি মেরামতের জন্য বন্ধ করে দেয়া হয়। বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ ও বিমানের প্রতিনিধিগণ নিরাপত্তার কারণে পার্শ্ববর্তী ডন মুয়াং বিমানবন্দরে অবতরণের পরামর্শ দেয়।[10] ২৭ জানুয়ারি, ২০০৭ তারিখে বিমান পরিচালনা অধিদপ্তর বিমানবন্দরের নিরাপত্তার সনদ নবায়ণে অস্বীকৃতি জানায়। কেননা, থাই আইন অনুযায়ী আইসিএও’র চাহিদা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় যোগ্যতা গ্রহণ করেছিল ও বিমান পরিচালনা অব্যাহত রাখে।[11]
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.