![cover image](https://wikiwandv2-19431.kxcdn.com/_next/image?url=https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/c/c0/Downtown_San_Francisco_Under_Curfew.jpg/640px-Downtown_San_Francisco_Under_Curfew.jpg&w=640&q=50)
সান্ধ্য আইন
From Wikipedia, the free encyclopedia
সান্ধ্য আইন বা কারফিউ এমন এক ধরনের আইন যেখানে কোন একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য বিশেষ ধরনের কর্মকাণ্ডকে নিষিদ্ধ করা হয়।[1][2]
![](http://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/c/c0/Downtown_San_Francisco_Under_Curfew.jpg/640px-Downtown_San_Francisco_Under_Curfew.jpg)
![](http://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/b/bb/Curfew_Patrol_%2849985847162%29.jpg/640px-Curfew_Patrol_%2849985847162%29.jpg)
![]() | এই নিবন্ধটি ইংরেজি উইকিপিডিয়ার অনুরূপ নিবন্ধ অনুবাদ করে সম্প্রসারণ করা যেতে পারে। (জুলাই ২০২৪) অনুবাদ করার আগে গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশাবলী পড়ার জন্য [দেখান] ক্লিক করুন।
|
আধুনিককালে এই আইনে কোনও একটা নির্দিষ্ট সময়ে চার জনের বেশি মানুষকে একত্রে কোনও পাবলিক প্লেসে জমায়েত হওয়া থেকে বিরত রাখার জন্য সান্ধ্য আইন বা কারফিউ জারি করা হয়। কোনও জায়গায় দাঙ্গা বা জনরোষ যখন ভয়ঙ্কর রূপে দেখা দেয়, আর পুলিশ সাধারণ জনগণকে নিয়ন্ত্রণ করতে অসমর্থ হয় তখন এই আইন জারি করা হয়। সমস্যার মাত্রার ওপর সান্ধ্য আইন বা কাউফিউয়ের সময়কাল নির্ধারণ করা হয়। কখনও অনির্দিষ্টকালের জন্য কারফিউ জারি করা হয়। কোনও কোনও জায়গায় রাতে কারফিউ জারি হয়, কোনও জায়গায় দিনে কয়েক ঘণ্টার জন্য জারি করা হয়। কোনও কোনও সময় অল্প সময়ের জন্য কারফিউ তুলে বা শিথিল করে দেওয়া হয়, যাতে সাধারণ মানুষ নিজের বাজার-হাটের ব্যবস্থা করে ফেলতে পারে।[3]
এই আইন জারি হলে সবাইকে বাড়ির ভেতরে থাকার আদেশ দেওয়া হয়ে থাকে। এই কারফিউ দেওয়ার কারণ হলো, কেউ যেন ঘরের বাইরে জমায়েত হয়ে দল বেঁধে আবার কোনও অশান্তি বা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে না পারে।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এ কারফিউ বা সান্ধ্য আইন রয়েছে। বাংলাদেশে বিশেষ ক্ষমতা আইন; ১৯৭৪ সালের ২৪ ধারা অনুযায়ী জেলা প্রশাসনের ক্ষেত্রে জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এবং মেট্রোপলিটন এলাকার ক্ষেত্রে পুলিশ কমিশনার সরকারের নিয়ন্ত্রণ সাপেক্ষে আদেশ জারির মাধ্যমে নির্দেশ করতে পারেন যেকোনও বিশেষ লিখিত অনুমতি ছাড়া কেউ ঘরের বাইরে যেতে পারবে না। এই আইন লঙ্ঘন করলে ১ বছরের কারাদণ্ড বা জরিমানার বিধান রয়েছে।[4]