সাইপ্রাসের জরুরি অবস্থা
ব্রিটিশ সাইপ্রাসে সংগঠিত হওয়া একটি সামরিক অভিযান / From Wikipedia, the free encyclopedia
সাইপ্রাসের জরুরি অবস্থা ১৯৫৫ সালের পহেলা এপ্রিলে ঘোষণা করা হয় এবং তা ১৯৫৯ পর্যন্ত বলবৎ থাকে। এটি ব্রিটিশ সাইপ্রাসে সংগঠিত হওয়া একটি সামরিক অভিযানের সহগামী ব্যবস্থা। এ অভিযানের লক্ষ্য ছিল যা মূলত গ্রীক সাইপ্রীয় সংগ্রামী দল, সাইপ্রীয় যোদ্ধাদের জাতীয় সংগঠন (ইওকা) কর্তৃক, সাইপ্রাস থেকে ব্রিটিশদের বিতাড়িত করে গ্রীসের সাথে সংযুক্তির জন্য একটি বিদ্রোহী আন্দোলন ছিল। ব্রিটিশ এবং ইওকা উভয়েই গ্রীসের সাথে অন্তর্ভুক্ত হতে তুর্কি সাইপ্রীয় দল, তুর্কি প্রতিরোধ সংগঠনের (টিএমটি) সাথে বিরোধিতা করে। ১৯৬০ সালে এটা সাইপ্রাসকে স্বাধীনতা এনে দিতে ভূমিকা রাখে।
দ্রুত তথ্য সাইপ্রাসের জরুরি অবস্থা, তারিখ ...
সাইপ্রাসের জরুরি অবস্থা | |||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
মূল যুদ্ধ: বি-উপনিবেশিকরণ এবং স্নায়ুযুদ্ধ | |||||||||
১৯৫৬-এ নিকোশিয়াতে একটি রাস্তায় সংঘর্ষের সময় | |||||||||
| |||||||||
বিবাদমান পক্ষ | |||||||||
|
ইওকা সমর্থন পায়: গ্রীস |
টিএমটি সমর্থন পায়: তুরস্ক | একেইএল | ||||||
সেনাধিপতি ও নেতৃত্ব প্রদানকারী | |||||||||
জন হার্ডিং | জর্জিওস গ্রিভাস | রাউফ ডেঙ্কটাস | এজেকিয়াস পাপাইওয়ানৌ | ||||||
শক্তি | |||||||||
আনু.২৫,০০০[1]-৪০,০০০[2] | ৩০০ বিদ্রোহী[2] | ইওকার তুলনায় কম[3] | |||||||
হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতি | |||||||||
৪৫৭ মৃত[1] | ৯০ ইওকা নিশ্চিত মৃত | ? |
বন্ধ