![cover image](https://wikiwandv2-19431.kxcdn.com/_next/image?url=https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/4/47/Charlize_Theron_by_Gage_Skidmore.jpg/640px-Charlize_Theron_by_Gage_Skidmore.jpg&w=640&q=50)
শার্লিজ থেরন
দক্ষিণ আফ্রিকান-আমেরিকান অভিনেত্রী এবং চলচ্চিত্র প্রযোজক / From Wikipedia, the free encyclopedia
শার্লিজ থেরন (/ʃɑːrˈliːz
শার্লিজ থেরন | |
---|---|
![]() | |
জন্ম | (1975-08-07) ৭ আগস্ট ১৯৭৫ (বয়স ৪৮) বেননি, দক্ষিণ আফ্রিকা |
নাগরিকত্ব | দক্ষিণ আফ্রিকান (১৯৭৫–বর্তমান)[1] আমেরিকান (২০০৭–বর্তমান) |
পেশা | অভিনেত্রী, প্রযোজক |
কর্মজীবন | ১৯৯৫–বর্তমান |
সঙ্গী | স্টুয়ার্ড টাউনসেন্ড (২০০১–১০) |
সন্তান | ২ |
ওয়েবসাইট | charlizeafricaoutreach |
থেরন মনস্টার চলচ্চিত্রে সিরিয়াল কিলার আইলেন উউরনস এর চরিত্রে চিত্রায়নের জন্য সমালোচকদের প্রশংসা কুড়িয়েছিল, যার জন্য তিনি একাডেমি পুরস্কার, সিলভার বিয়ার, গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার এবং সাউথ অ্যাক্টরস গিল্ড পুরস্কার সহ আরো কিছু ক্ষেত্রে সেরা চলচ্চিত্র অভিনেত্রীর জন্য পুরস্কার পেয়েছিলেন। দক্ষিণ আফ্রিকার প্রথম ব্যক্তি হিসেবে এতবড় কোন শ্রেণীতে একাডেমি পুরস্কার লাভ করেন। ২০০৫ সালে তিনি নর্থ কান্ট্রি নামের যৌন নিপীড়নের-থিমযুক্ত নাটকটির অভিনয়ের জন্য একাডেমি পুরস্কার এবং গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন এবং জেসন রেইটম্যানের ২০১১ সালের ইয়ং এডাল্ট চলচ্চিত্রে তার অভিনয়ের জন্য একটি গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কারের মনোনয়ন পান। থেরন ২০০৭ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একজন নাগরিক হয়ে ওঠেন, এর পূর্বে তিনি দক্ষিণ আফ্রিকান নাগরিকত্ব ধরে রেখেছিলেন। ২০০০ সালের শেষের দিকে, তিনি টেলিভিশন ও চলচ্চিত্রের উভয় ক্ষেত্রেই প্রযজকের ভূমিকায় চলে যান । ২০০৬ সালে, তিনি ইস্ট অব হাভানা ডকুমেন্টারিটি প্রযোজনা করেছিলেন। দ্য বার্নিং প্লেইন (২০০৮) এবং ডার্ক প্লেস (২০১৫) চলচ্চিত্রে তার প্রযোজনা কৃতিত্ব রয়েছে, উভয় চলচ্চিত্রেই তিনি অভিনয় করেছিলেন। ২০১২ সালে তিনি অভিনয় করেছিলেন স্নো হোয়াইট এন্ড দ্য হান্টসম্যান চলচ্চিত্রে রানী রভেনা চরিত্রে এবং প্রমিথিউস চলচ্চিত্রে মেরিডিথ ভিক্সার চরিত্রে, উভয় চলচ্চিত্রই বক্স অফিসে সাফল্য লাভ করেছিল। তিনি ২০১৬ সালের ফলো-আপ চলচ্চিত্র দ্য হান্টসম্যান: উইন্টার'স ওয়ার চলচ্চিত্রে কুইন রেভেনার ভূমিকায় নিজেকে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করেন। ২০১৬ সালে, টাইম ম্যাগাজিন তাদের বার্ষিকী ম্যাগাজিনে ১০০ সর্বাধিক প্রভাবশালী ব্যক্তিদের তালিকাতে তার নাম অর্ন্তভুক্ত করেছে।[6]