মেথামফেটামিন
রাসায়নিক যৌগ / From Wikipedia, the free encyclopedia
মেথামফেটামিন বা ক্রিস্টাল মেথ একটি কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্র উত্তেজক ওষুধ, যেটা অনেক সময় আনন্দ দায়ক হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এটি মূলত স্থুলতার চিকিতসায় ডাক্তারগণ দিয়ে থাকেন।[10] মিথামফেটিমিন ১৮৯৩ সালে আবিষ্কৃত হয় এবং এর দুইটি রুপ বিদ্যমান- লেভো মিথামফেটামিন এবং ডেক্স্ট্রো মিথামফেটামিন । সাধারণভাবে মিথামফেটামিন দ্বারা এই দুইটি রুপের সমমিশ্রণকে বোঝনো হয়। এটি খুব বেশি মাত্রায় নেশা উদ্রেককারী দ্রব্য বলে চিকিতসায় খুব কম ব্যবহৃত হয়।
রোগশয্যাসম্বন্ধীয় তথ্য | |
---|---|
উচ্চারণ | /ˌmɛθæmˈfɛtəmiːn/ |
বাণিজ্যিক নাম | Desoxyn, Methedrine |
অন্যান্য নাম | N-methylamphetamine, N,α-dimethylphenethylamine, desoxyephedrine |
এএইচএফএস/ ড্রাগস.কম | মনোগ্রাফ |
লাইসেন্স উপাত্ত |
|
গর্ভাবস্থার শ্রেণি | |
নির্ভরতা দায় | Physical: None Psychological: High |
আসক্তি দায় | High |
প্রয়োগের স্থান | Medical: oral (ingestion) Recreational: oral, intravenous, intramuscular, subcutaneous, smoke inhalation, insufflation, rectal, vaginal |
এটিসি কোড |
|
আইনি অবস্থা | |
আইনি অবস্থা |
|
ফার্মাকোকাইনেটিক উপাত্ত | |
জৈবপ্রাপ্যতা | Oral: 70%[1] IV: 100%[1] |
প্রোটিন বন্ধন | Varies widely[2] |
বিপাক | CYP2D6[3][4] and FMO3[5][6] |
কর্মের সূত্রপাত | Rapid[7] |
বর্জন অর্ধ-জীবন | 5–30 hours[8] |
কর্ম স্থিতিকাল | 10–20 hours[7] |
রেচন | Primarily kidney |
শনাক্তকারী | |
আইইউপিএসি নাম
| |
সিএএস নম্বর | |
পাবকেম সিআইডি | |
আইইউপিএইচএআর/ বিপিএস | |
ড্রাগব্যাংক |
|
কেমস্পাইডার |
|
ইউএনআইআই |
|
কেইজিজি |
|
সিএইচইবিআই | |
সিএইচইএমবিএল | |
পিডিবি লিগ্যান্ড | |
কমপটক্স ড্যাশবোর্ড (আইপিএ) | |
ইসিএইচএ ইনফোকার্ড | 100.007.882 |
রাসায়নিক ও ভৌত তথ্য | |
সংকেত | C10H15N |
মোলার ভর | ১৪৯.২৪ g·mol−১ |
থ্রিডি মডেল (জেএসমোল) | |
চিরালিটি | Racemic mixture |
গলনাঙ্ক | ১৭০ °সে (৩৩৮ °ফা) [9] |
স্ফুটনাংক | ২১২ °সে (৪১৪ °ফা) at 760 mmHg[9] |
এসএমআইএলইএস
| |
|
নেশার দ্রব্য হিসেবে এটাকে অনেকে কিনে এবং খায়। নেশা হিসেবে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় এশিয়ার কিছু অংশে, ওশেনিয়া এবং আমেরিকায়। স্বল্প থেকে মাঝারি মাত্রায় মিথামফেটিন মনের ভাব পরিবর্তন করতে পারে, সক্রিয়তা বাড়াতে পারে, ক্ষুধা কমাতে পারে এবং ওজন হ্রাস করতে পারে। বেশি মাত্রায় এটি কঙ্কাল পেশি ভাংগে, কাপুনি সৃষ্টি করে এবং মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ করে। অনেক সময় ধরে উচ্চ মাত্রার ব্যবহারে মিথামফেটিন মানসিক সমস্যা, বিষণণতা, অলীক কল্প্না, আক্রমণাত্মক ব্যবহার সৃষ্টি করতে পারে। নেশার সামগ্রী হিসেবে মিথামফেটিন শক্তি বৃদ্ধি করে এবং যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে পারে। [11]
মেথামফেটামিন একটি স্নায়ুবিষ, এটি মস্তিষ্কের মধ্য অঞ্চলের স্নায়ুগুলো ধ্বংস করে দেয়।[12] এটি সেরোটনিন স্নায়ুও ধ্বংস করতে পারে।[13]