![cover image](https://wikiwandv2-19431.kxcdn.com/_next/image?url=https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/0/0a/Milla_Jovovich_Oct_%2528cropped%2529.jpg/640px-Milla_Jovovich_Oct_%2528cropped%2529.jpg&w=640&q=50)
মিলা ইয়োভাভিচ
রাশিয়ান অভিনেত্রী / From Wikipedia, the free encyclopedia
মিলিকা বোগদানোভনা “মিলা” ইয়োভাভিচ[nb 1][nb 2] (/ˈjoʊvəvɪtʃ/ YOH-və-vich; জন্ম ডিসেম্বর ১৭, ১৯৭৫) একজন মার্কিন অভিনেত্রী, মডেল, সঙ্গীত শিল্পী, এবং ফ্যাশন ডিজাইনার। তিনি বহু সায়েন্স ফিকশন এবং অ্যাকশন চলচ্চিত্রে আবির্ভূত হয়েছেন, যে কারণে সঙ্গীত চ্যানেল ভিএইচওয়ান তাকে ২০০৬ সালে "রেইনিং কুইন অফ কিক-বাট" হিসেবে উল্লেখ করেছে।[2][3]
মিলা ইয়োভাভিচ | |
---|---|
![]() ইয়োভাভিচ ২০১৪ সালে এএসপিসিএ পুরষ্কারে | |
জন্ম | মিলিকা বোগদানোভা ইয়োভাভিচ (1975-12-17) ১৭ ডিসেম্বর ১৯৭৫ (বয়স ৪৮) |
পেশা |
|
কর্মজীবন | ১৯৮৫–বর্তমান |
দাম্পত্য সঙ্গী | শন অ্যান্ড্রুস (বি. ১৯৯২; অকার্যকর ১৯৯২) লুক বেসন (বি. ১৯৯৭–১৯৯৯) পল ডব্লিউ. এস. অ্যান্ডারসন (বি. ২০০৯) |
সন্তান | ২ |
পিতা-মাতা | গালিনা ইয়োভাভিচ বোরিচ ইয়োভাভিচ |
ওয়েবসাইট | অফিসিয়াল ওয়েবসাইট |
ইয়োভাভিচের জন্ম কিয়েভে হলেও তিনি পাঁচ বছর বয়সে তার বাবা-মার সাথে আমেরিকায় চলে আসেন। তিনি বারো বছর বয়সে মডেলিং শুরু করেন। ১৯৮৮ সালে ইয়োভাভিচ টেলিভিশন চলচ্চিত্র দ্য নাইট ট্রেন টু কাঠমান্ডু-এ প্রথম অভিনয় করেন এবং একই বছর তার প্রথম চলচ্চিত্র টু মুন জাঙ্কশন মুক্তি পায়।
ইয়োভাভিচ রিটার্ন টু দ্য ব্লু লাগুন চলচ্চিত্রে তার খোলামেলা চরিত্রের জন্য আলোচনার জন্ম দেন যেহেতু ঐ সময়ে তার বয়স ছিল মাত্র ১৫ বছর।[4] ১৯৯৭ সালের ফরাসি সায়েন্স ফিকশন চলচ্চিত্র দ্য ফিফথ এলিমেন্টের মাধ্যমে মিলা ইয়োভাভিচ খ্যাতি লাভ করেন।
২০০২ সালে তিনি সায়েন্স ফিকশন হরর চলচ্চিত্র রেসিডেন্ট ইভিল-এ অভিনয় করেন। চলচ্চিত্রটি সমালোচকদের পছন্দ না হলেও[5][6] তা ব্যবসাসফল হয়।[7] পরবর্তিতে ইয়োভাভিচ আরো পাঁচটি সিক্যুয়েলে তার চরিত্রের পুনরাবৃত্তি করেন। এই সিরিজের সর্বশেষ ছবি হল রেসিডেন্ট ইভিল: দ্য ফাইনাল চ্যাপ্টার।
১৯৯৪ সালে ইয়োভাভিচ “দ্য ডিভাইন কমেডি” নামে একটি অ্যালবাম প্রকাশ করেন। ২০০৩ সালে তিনি এবং মডেল কারমেন হক “ইয়োভাভিচ-হক” নামে একটি ক্লোদিং লাইন প্রতিষ্ঠা করেন।