![cover image](https://wikiwandv2-19431.kxcdn.com/_next/image?url=https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/a/ad/Migraine.jpg/640px-Migraine.jpg&w=640&q=50)
মাথাব্যথা
From Wikipedia, the free encyclopedia
মাথাব্যথা (ইংরেজি: Headache) খুবই সাধারণত একটি সমস্যা।প্রত্যেক মানুষই জীবনের কোনো না কোনো সময় মাথাব্যথায় আক্রান্ত হয়ে থাকেন। মাথাব্যথা আসলে কোনো রোগ নয় বরং একটি উপসর্গ মাত্র। মাথাব্যথার অনেক রকমভেদ আছে যেমন মাইগ্রেন, টেনশন-টাইপ মাথাব্যথা, ক্লাস্টার মাথাব্যথা ইত্যাদি।[1] ঘনঘন মাথাব্যথা প্রাত্যহিক পারিবারিক ও কর্মজীবনকে বিষাদময় করে তুলতে পারে।[1] এছাড়া তীব্র মাথাব্যথা ডিপ্রেশনের ঝুঁকি বাড়ায়।[1]
মাথাব্যথা | |
---|---|
প্রতিশব্দ | সেফালালজিয়া ( Cephalalgia) |
![]() | |
বিশেষত্ব | স্নায়ুচিকিৎসাবিজ্ঞান ![]() |
মাথাব্যথার অনেক কারণ থাকতে পারে। মাথাব্যথার খুব সাধারণ কারণগুলো হলো ক্লান্তি, পর্যাপ্ত ঘুমের অভাব, মানসিক চাপ, ঔষধের প্রতিক্রিয়া, সর্দি, সাইনুসাইটিস, মাথায় আঘাত, দাঁতের রোগ, খুবই ঠাণ্ডা পানীয় বা খাবার খুব দ্রুত খেয়ে ফেলা ইত্যাদি। রোগ নির্ণয়ের সুবিধার্থে মাথাব্যথাকে প্রাইমারি ও সেকেন্ডারি এই ক্যাটাগরিতে ভাগ করা হয়। মাইগ্রেন, টেনশন মাথাব্যথা ইত্যাদি প্রাইমারি ক্যাটাগরিতে পড়ে অপরদিকে মাথায় আঘাত বা টিউমার, ইনফেকশন ইত্যাদি সেকেন্ডারি ক্যাটাগরিতে পড়ে।
মাথাব্যথার চিকিৎসা নির্ভর করে এর কারণের উপর তবে সবক্ষেত্রেই ব্যথানাশক ঔষধের ব্যবহার করা হয়।
জরিপে দেখা গেছে কোনো একটি নির্দিষ্ট বছরে প্রায় অর্ধেক প্রাপ্তবয়স্ক লোকই মাথাব্যথায়য় ভুগে থাকে।[1] এর মধ্যে টেনশন-টাইপ মাথাব্যথার রোগী সবচেয়ে বেশি প্রায় ১.৬ বিলিয়ন যা মোট জনসংখ্যার প্রায় ২১.৮%। এরপরেই মাইগ্রেনের অবস্থান। প্রায় ৮৪৮ মিলিয়ন (১১.৭%) ব্যক্তি মাইগ্রেনের সমস্যায় ভুগেন।[2]