Loading AI tools
ভারতে নারীদের পেশাদার ফুটবল লিগ উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
ভারতীয় মহিলা লিগ (ইংরেজি: Indian Women's League) বা সংক্ষেপে আইডব্লিউএল (IWL) হল ভারতীয় ফুটবলে মহিলাদের শীর্ষ স্তরের পেশাদার ফুটবল লিগ। এটি হিরো মোটোকর্পের সাথে স্পনসরশিপ সম্পর্কের জন্য হিরো ইন্ডিয়ান উইমেনস লিগ নামে পরিচিত। ২০১৬ সালে প্রতিষ্ঠিত, বর্তমানে সারা দেশ থেকে মোট ৭টি দল এই লিগে অংশগ্রহণ করে।
সংগঠক | সর্বভারতীয় ফুটবল ফেডারেশন |
---|---|
স্থাপিত | ২০১৬ |
দেশ | ভারত |
কনফেডারেশন | এএফসি |
দলের সংখ্যা | ৭ (২০২৩–২৪) |
লিগের স্তর | ১ |
আন্তর্জাতিক কাপ | এএফসি মহিলা ক্লাব চ্যাম্পিয়নশিপ |
বর্তমান চ্যাম্পিয়ন | ওড়িশা (১ম শিরোপা) |
সর্বাধিক শিরোপা | গোকুলাম কেরালা (৩টি শিরোপা) |
সম্প্রচারক | ইউরোস্পোর্ট (ভারত) এআইএফএফ (ইউটিউব) |
ওয়েবসাইট | the-aiff.com |
২০২৩–২৪ ভারতীয় মহিলা লিগ |
প্রতিযোগিতাটি ২০১৪ সাল থেকে পরিকল্পনা করা হয়েছিল এবং ২০১৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, প্রথম মৌসুম অক্টোবর ২০১৬ থেকে কটকে শুরু হয়েছিল।[1] ভারত জাতীয় দলের খেলোয়াড়দের দক্ষতা ও খেলোয়াড় নির্বাচন বাড়ানোর লক্ষ্যে মহিলাদের জন্য ভারতের প্রথম পেশাদার ফুটবল লিগ হিসেবে লিগটি চালু করা হয়েছিল। ২০১৯-২০ সাল থেকে, যে ক্লাবগুলি চ্যাম্পিয়ন হয়েছে তাদের এএফসি মহিলা ক্লাব চ্যাম্পিয়নশিপে খেলার সুযোগ দেওয়া হয়েছে, যা এশিয়ার শীর্ষ স্তরের মহিলা ক্লাব ফুটবল প্রতিযোগিতা৷
এখন পর্যন্ত ৫টি ক্লাব চ্যাম্পিয়ন হয়েছে : ইস্টার্ন স্পোর্টিং ইউনিয়ন, রাইজিং স্টুডেন্টস ক্লাব, সেতু, ওড়িশা এবং গোকুলাম কেরালা। এর মধ্যে গোকুলাম কেরালা সর্বোচ্চ ৩টি চ্যাম্পিয়নশিপ ট্রফি জিতেছে।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
২০১৬–১৭ থেকে ২০২১–২২ মৌসুম পর্যন্ত প্রতিযোগিতার বিন্যাস প্রাথমিক মৌসুম থেকে পরিবর্তন হয়েছিলো, তবে বেশিরভাগই নক-আউট টুর্নামেন্ট হিসাবে খেলা হয়েছিল যেখানে ৪টি দল একক রাউন্ড-রবিন বিন্যাসে খেলা গ্রুপ পর্বের মাধ্যমে একক-লেগ সেমি-ফাইনালের জন্য যোগ্যতা অর্জন করেছিল এবং শেষ পর্যন্ত একটিকে বিজয়ী দল হিসেবে ঘোষণা করা হবে। ফাইনালে জিতে যায় তারাই হবে চ্যাম্পিয়ন। বর্তমানে, প্রতিযোগিতাটি একক ভেন্যুতে খেলা ১২টি রাউন্ডের একক রাউন্ড-রবিন লিগ বিন্যাস অনুসরণ করে। নিজ নিজ রাজ্যের টুর্নামেন্টের বিজয়ীদল, পূর্ববর্তী মৌসুমের শীর্ষ চারটি দল সহ, লিগে সরাসরি যোগ্যতা অর্জন করেছিলো। ২০২৩–২৪ মৌসুম থেকে একটি দ্বৈত রাউন্ড-রবিন বিন্যাসে খেলা হয়, প্রতিটি ক্লাব অন্য দুইবার খেলে, একবার ঘরে এবং একবার বাইরে, মোট ১২টি ম্যাচের জন্য। এটি প্রথম আইডব্লিউএল সিজন যা হোম এবং অ্যাওয়ে ভিত্তিতে খেলা হয়, কারণ এখন পর্যন্ত সমস্ত মৌসুম কেন্দ্রীভূত ভেন্যুতে অনুষ্ঠিত হয়েছিলো।
মৌসুম | চ্যাম্পিয়ন | রানার্স-আপ | দলসংখ্যা |
---|---|---|---|
২০১৬–১৭ | ইস্টার্ন স্পোর্টিং ইউনিয়ন | রাইজিং স্টুডেন্টস ক্লাব | ৬ |
২০১৭–১৮ | রাইজিং স্টুডেন্টস ক্লাব | ইস্টার্ন স্পোর্টিং ইউনিয়ন | ৭ |
২০১৮–১৯ | সেতু | মণিপুর পুলিশ | ১২ |
২০১৯–২০ | গোকুলাম কেরালা | ক্রিফসা | ১২ |
২০২০–২১ | কোভিড-১৯ মহামারীর জন্য বাতিল | ||
২০২১–২২ | গোকুলাম কেরালা | সেতু | ১২ |
২০২২–২৩ | গোকুলাম কেরালা | কিকস্টার্ট | ১৬ |
২০২৩–২৪ | ওড়িশা | গোকুলাম কেরালা | ৭[lower-alpha 1] |
ক্লাব | চ্যাম্পিয়ন | রানার্স-আপ | চ্যাম্পিয়ন মৌসুম | রানার্স-আপ মৌসুম |
---|---|---|---|---|
গোকুলাম কেরালা | ৩ | – | ২০১৯–২০, ২০২১–২২, ২০২২–২৩ | – |
ইস্টার্ন স্পোর্টিং ইউনিয়ন | ১ | ১ | ২০১৬–১৭ | ২০১৭–১৮ |
রাইজিং স্টুডেন্টস | ১ | ১ | ২০১৭–১৮ | ২০১৬–১৭ |
সেতু | ১ | ১ | ২০১৮–১৯ | ২০২১–২২ |
ওড়িশা | ১ | – | ২০২৩–২৪ | – |
মণিপুর পুলিশ | – | ১ | – | ২০১৮–১৯ |
ক্রিফসা | – | ১ | – | ২০১৯–২০ |
কিকস্টার্ট | – | ১ | – | ২০২২–২৩ |
লিগের প্রথম চারটি মৌসুম টিভি সম্প্রচারের অভাব ছিল এবং ম্যাচগুলি ইউটিউব চ্যানেল এবং ভারতীয় ফুটবলের ফেসবুক পেজে সরাসরি সম্প্রচার করা হয়েছিল ।[2] ভারতীয় ফুটবলের টুইটার প্রোফাইলেও ম্যাচের লাইভ আপডেট পাওয়া যায় । ২০২২ সালে, এআইএফএফ আইডব্লিউএল- এর পঞ্চম আসর সম্প্রচারের জন্য ইউরোস্পোর্টের সাথে একটি চুক্তিতে পৌঁছেছিল, কিন্তু মোট ৬৬ টি ম্যাচের মধ্যে মাত্র ৩০ টি ম্যাচই সম্প্রচার করা হয়েছিল।[3][4]
ক্লাব | শহর | রাজ্য/অঞ্চল | স্টেডিয়াম | ক্ষমতা |
---|---|---|---|---|
ইস্টবেঙ্গল | কলকাতা | পশ্চিমবঙ্গ | ইস্টবেঙ্গল মাঠ | ২৩,৫০০ |
গোকুলাম কেরালা | কালিকট | কেরালা | ইএমএস কর্পোরেশন স্টেডিয়াম | ৫০,০০ |
এইচওপিএস | নতুন দিল্লি | দিল্লি | আম্বেদকর স্টেডিয়াম | ১৫,০০০ |
কিকস্টার্ট | বেঙ্গালুরু | কর্ণাটক | বেঙ্গালুরু ফুটবল স্টেডিয়াম | ৮,৪০০ |
ওড়িশা | ভুবনেশ্বর | ওড়িশা | কলিঙ্গ স্টেডিয়াম | ১৫,০০০ |
ভুবনেশ্বর এফএ মাঠ | ১,০০০ | |||
সেতু | মাদুরাই | তামিলনাড়ু | তিলক ময়দান স্টেডিয়াম[lower-alpha 1] | ৫,০০০ |
স্পোর্টস ওড়িশা | ভুবনেশ্বর | ওড়িশা | ক্যাপিটাল ফুটবল এরিনা | ১,৫০০ |
দল | কোচ | অধিনায়ক | কিট প্রস্তুতকারক | শার্ট স্পন্সর |
---|---|---|---|---|
ইস্টবেঙ্গল | দীপঙ্কর বিশ্বাস | তৃষা মল্লিক | ট্রাক অনলি | ইমামি |
গোকুলাম কেরালা | অ্যান্থনি অ্যান্ড্রুজ | গ্রেস ডাংমেই | ডু'স | সিএসবি ব্যাংক |
এইচওপিএস | ওম প্রকাশ ছিব্বার | আনুশকা স্যামুয়েল | ধারম ফাউন্ডেশন | |
কিকস্টার্ট | লঙ্গম চাওবা দেবী | ডালিমা ছিব্বর | সুইট | হায়ার |
ওড়িশা | ক্রিসপিন ছেত্রী | মনীষা পান্না | ট্রাক অনলি | ভিজিট ওড়িশা |
সেতু | কানন প্রিয়লকর | অঞ্জিলা তুম্বাপো সুব্বা | হুমেল | চির নবায়ন |
স্পোর্টস ওড়িশা | পরমিতা সিট | মুনিকা মিনজ | নিভিয়া স্পোর্টস | ভিজিট ওড়িশা |
প্রধান কোচ | ক্লাব | বিজয়ী | বিজয়ীর মৌসুম |
---|---|---|---|
ওইনাম বেমবেম দেবী | ইস্টার্ন স্পোর্টিং ইউনিয়ন | ১ | ২০১৬–১৭ |
শুক্লা দত্ত | রাইজিং স্টুডেন্টস ক্লাব | ১ | ২০১৭–১৮ |
অমৃত অরবিন্দ | সেতু | ১ | ২০১৮–১৯ |
প্রিয়া পিভি | গোকুলাম কেরালা | ১ | ২০১৯–২০ |
অ্যান্টনি অ্যান্ড্রুজ | গোকুলাম কেরালা | ২ | ২০২১–২২, ২০২২–২৩ |
ক্রিসপিন ছেত্রী | ওড়িশা এফসি | ১ | ২০২৩–২৪ |
অব. | খেলোয়াড় | মৌসুম | গোল |
---|---|---|---|
১ | উইন থিঙ্গি টুন | ১ | ৬৪ |
২ | নাঙ্গম বালা দেবী | ২ | ৩৮ |
৩ | সাবিত্রা ভান্ডারী | ২ | ৩১ |
৪ | নংমাইথেম রতনবালা দেবী | ৪ | ২৫ |
সন্ধ্যা রঙ্গনাথন | ৪ | ||
৬ | ইউমনাম কমলা দেবী | ৩ | ২২ |
৭ | গ্রেস ড্যাংমেই | ৪ | ১৫ |
অঞ্জু তামাং | ৪ | ||
৯ | কারিশমা শিরভোইকার | ২ | ১১ |
১০ | মনীষা কল্যাণ | ৩ | ১০ |
ইরম প্রমেশ্বরী দেবী | ৪ | ||
এম এস কাশমিনা | ৩ | ||
১৩ | সঞ্জু যাদব | ৩ | ৮ |
১৪ | শস্মিতা মালিক | ১ | ৭ |
প্যারি জাজা | ৩ | ||
সৌম্য গুগুলথ | ১ | ||
১৭ | সাবিনা খাতুন | ১ | ৬ |
জবামণি টুডু | ৩ | ||
১৯ | ফজিলা ইকওয়াপুত | ১ | ৫ |
হিগরুজম দয়া দেবী | ১ | ||
ইন্দুমাথি কাথিরেসান | ৩ | ||
প্রদীপা সেকার | ৩ | ||
সুমিত্রা কামরাজ | ২ |
মৌসুম | প্লেয়ার | ক্লাব | গোল |
---|---|---|---|
২০১৬–১৭ | ইউমনাম কমলা দেবী | ইস্টার্ন স্পোর্টিং ইউনিয়ন | ১২ |
২০১৭–১৮ | নাঙ্গম বালা দেবী | ক্রিফসা | ১২ |
২০১৮–১৯ | নাঙ্গম বালা দেবী | মণিপুর পুলিশ | ২৬ |
২০১৯-২০ | সবিত্র ভণ্ডারী | গোকুলাম কেরালা | ১৬ |
২০২১-২২ | এলশাদ্দাই আচেম্পং | গোকুলাম কেরালা | ২০ |
২০২২–২৩ | সবিত্র ভণ্ডারী | গোকুলাম কেরালা | ২৯ |
২০২৩–২৪ | ফাজিলা ইকওয়াপুত | গোকুলাম কেরালা | ১৩ |
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.