বাংলার মন্দির স্থাপত্য
From Wikipedia, the free encyclopedia
পাল শাসনের পর বাঙালি পৃথক ও সতন্ত্র জাতি হিসাবে প্রকাশিত হয়। গুপ্ত যুগে স্থাপত্য ও শিল্পে যে উত্কর্ষতা লাভ করেছিল তা পাল যুগে আরও সমৃদ্ধ হয়। বাংলার শিল্পের এই ধারাটিকে পূরবী ধারা বলা হয়। সেই সময় বিতপাল, ধীমান ছিলেন পূর্বী ধারার বিখ্যাত শিল্পী। সেই সঙ্গে টেরাকোটা শিল্পেরও প্রভূত উন্নতি হয়। পাহাড়পুরের মন্দিরের (আনুমানিক খ্রিষ্টীয় নবম শতক) টেরাকোটার অনেক উৎকৃষ্ট নিদর্শন পাওয়া গেছে।[1]