![cover image](https://wikiwandv2-19431.kxcdn.com/_next/image?url=https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/3/31/Bangabandhu_Railway_Bridge%252C_April%252C_2024_01.jpg/640px-Bangabandhu_Railway_Bridge%252C_April%252C_2024_01.jpg&w=640&q=50)
বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতু
বাংলাদেশের রেলওয়ে সেতু / From Wikipedia, the free encyclopedia
বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতু (বা যমুনা রেল সেতু) হচ্ছে বাংলাদেশের একটি রেলওয়ে সেতু যা সিরাজগঞ্জ জেলার সাথে টাঙ্গাইল জেলার ভূয়াপুর উপজেলাকে যুক্ত করেছে। যমুনা নদীর উপর বঙ্গবন্ধু সেতুর ৩০০ মিটার উত্তরে অবস্থিত এই পৃৃৃৃথক রেল সেতুর নির্মাণ কাজ বর্তমানে চলমান রয়েছে। নির্মাণকাজ শেষ হলে এটি হবে বাংলাদেশের ২য় বৃহত্তম রেলওয়ে সেতু।
বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতু | |
---|---|
![]() নির্মাণাধীন বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতু | |
স্থানাঙ্ক | ২৪°২৪′০৯″ উত্তর ৮৯°৪৬′০৫″ পূর্ব |
বহন করে | ট্রেন |
অতিক্রম করে | যমুনা নদী |
স্থান | সিরাজগঞ্জ ও টাঙ্গাইল জেলা |
অন্য নাম | যমুনা রেল সেতু |
যার নামে নামকরণ | বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান |
মালিক | বাংলাদেশ রেলওয়ে |
রক্ষণাবেক্ষক | বাংলাদেশ রেলওয়ে |
বৈশিষ্ট্য | |
উপাদান | ইস্পাত |
ভারবাহী স্তম্ভ নির্মাণ | কংক্রিট |
মোট দৈর্ঘ্য | ৪.৮ কিলোমিটার |
ইতিহাস | |
নির্মাণকারী |
|
নির্মাণ ব্যয় | ১৬ হাজার ৭৮১ কোটি বাংলাদেশী টাকা |
পরিসংখ্যান | |
দৈনিক চলাচল | ৮৮ |
অবস্থান | |
![]() |
২০২০ সালের অক্টোবরের হিসাব অনুযায়ী বিদ্যমান বঙ্গবন্ধু সেতু দিয়ে দিনে ৪৪টি ট্রেন চলাচল করে।[1] সেতুটিতে পূর্ণ গতিতে ট্রেন চলতে না পারায় এবং সিঙ্গেল-ট্র্যাক রেলপথ হওয়ায় সেতু পার হতে অধিক সময় খরচ হয়, ফলে ট্রেনগুলো শিডিউল বিপর্যয়ের ঝুঁকিতে পড়ে।[1][2] ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ২০ কিলোমিটার গতিতে চলা একটি ট্রেন সেতুটির পূর্ব পাশের স্টেশন থেকে পশ্চিম পাশের স্টেশনে পৌঁছতে প্রায় আধা ঘণ্টা সময় নেয়।[3] এছাড়াও সেতুটিতে ওজন সীমাবদ্ধতা থাকার কারণে ভারী পণ্যবাহী ট্রেন চলতে পারে না।[2] বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতুতে রাজধানী ঢাকার সঙ্গে দেশটির উত্তর ও পশ্চিমাঞ্চলে চলাচলকারী ট্রেনগুলোর গন্তব্যে পৌঁছার সময় গড়ে ২ ঘণ্টা কমে যাবে।[4] পাশাপাশি পার্শ্ববর্তী দেশগুলো থেকে রেলপথে পণ্য পরিবহনের সুবিধা বৃদ্ধি পাবে।[2] এ ছাড়াও অভ্যন্তরীণ রুটে সহজে যাত্রী ও পণ্য পরিবহনেও এ সেতুটি কাজে লাগবে।[2] এ ছাড়াও সেতুটি সার্ক, বিমসটেক, সাসেক ও অন্যান্য আঞ্চলিক ও উপ-আঞ্চলিক রেলওয়ে রুট এবং ট্রান্স-এশিয়ান রেলপথ নেটওয়ার্কের একটি গুরুত্বপূর্ণ সংযোগ।[5] সেতুটি নির্মাণ হলে বঙ্গবন্ধু সেতুর রেলপথ তুলে ফেলা হবে।[1]