Loading AI tools
নরওয়েজীয় রসায়নবিদ উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
পিটার ভাগে (২৯ জুন ১৮৩৩ – ১৩ জানুয়ারি ১৯০০) একজন নরওয়েজীয় রসায়নবিদ ও অধ্যাপক ছিলেন। তিনি ক্রিস্টিয়ানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়নের অধ্যাপক ছিলেন। তার শ্যালক ক্যাটো ম্যাক্সিমিলিয়ান গুল্ডবার্গের সাথে তিনি ১৮৬৪ সালে ও ১৮৭৯ সালের মধ্যে ভরসূত্র ক্রিয়া আবিষ্কার করেন। তাছাড়া তিনি এ সূত্রের বিকাশ করেছিলেন।[1] [2]
পিটার ভাগে | |
---|---|
জন্ম | ফ্লেককেফজর্ড, নরওয়ে | ২৯ জুন ১৮৩৩
মৃত্যু | ১৩ জানুয়ারি ১৯০০ ৬৬) Kristiania (বর্তমান অসলো), নরওয়ে | (বয়স
জাতীয়তা | নরওয়েজিয় |
মাতৃশিক্ষায়তন | রয়্যাল ফ্রেড্রিক বিশ্ববিদ্যালয় (বর্তমান অসলো বিশ্ববিদ্যালয়) |
পরিচিতির কারণ | ভরক্রিয়া সূত্র |
তিনি নরওয়ের ভেস্ট-আগডারের হিদ্রা দ্বীপে বেড়ে ওঠেন। তিনি পেডারসেন ভাগে (১৭৯৬– ১৮৭২) এবং রেজাইন লভিস ওয়াথনের (১৮০২–৭২) পুত্র ছিলেন। তিনি বার্গেন ক্যাথেড্রাল স্কুলে পড়াশোনা করেছিলেন এবং অ্যাডলফ স্ট্রেকারের অধীনে ক্রিস্টিয়ানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে (বর্তমানে অসলো বিশ্ববিদ্যালয়) রসায়ন এবং খনিজবিদ্যা অধ্যয়ন করেছিলেন। ১৮৫৮ সালে তিনি অম্লীয় এসিড রেডিক্যাল তত্ত্ব বিকাশের জন্য ক্রাউন প্রিন্সের স্বর্ণপদক ( ক্রোনপ্রিন্সেস গলমেডালজে ) পেয়েছিলেন । পরবর্তীকালে তিনি ফ্রান্স এবং জার্মানি ভ্রমণ করেছিলেন। প্রায় দুই বছর হাইডেলবার্গে রবার্ট বুনসেনের সাথে সময় কাটানো সহ পড়াশোনা করেছিলেন। [3] [4]
১৮৬১ সালে, ভাগে ক্রিস্টিয়ানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক করা হয়। পরে তাকে ১৮৬৬ সালে ক্রিস্টিয়ানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়নের অধ্যাপক হিসেবে নিযুক্ত হন। তিনি ৩০ বছর ধরে বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ছিলেন। তিনি ১৮৬৮ থেকে ১৮৬৯ সাল পর্যন্ত নরওয়েজিয় পলিটেকনিক সোসাইটির চেয়ারম্যান ছিলেন। ১৮৮০ সালে প্রতিষ্ঠিত খ্রিস্টান যুবক সংঘের নরওয়েজিয়ান শাখার প্রথম চেয়ারম্যান ছিলেন।[4] [5]
তার দু'বার বিয়ে হয়েছিল। ১৮৬২ সালে, তিনি হান্স রিদারভোল্ড (১৭৯৫-১৮৭৬) এবং অ্যান মেরি বুল (১৮০৪-৭০) এর কন্যা জোহান ক্রিশ্চিয়ান ট্যান্ডবার্গ রিদারভোল্ডকে (১৮৩৮- ১৮৬৯) বিয়ে করেছিলেন। প্রথম স্ত্রীর মৃত্যুর পরে, তিনি ১৮৭০ সালে কাতো গুলডবার্গের বোন ম্যাথিল্ড সোফি গুল্ডবার্গের (১৮৪৫-১৯০৭) সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন।[6]