থমাস ইয়ং
From Wikipedia, the free encyclopedia
থমাস ইয়ং (১৩ জুন ১৭৭৩ - ১০ মে ১৮২৯) একজন ইংরেজ বহুবিদ্যাবিশারদ ছিলেন চাক্ষুষ জ্ঞান, সলিড মেকানিক্স, শক্তি, শারীরিক শিক্ষা, ভাষা, সুর এবং ইজিপ্টটলজি বিষয়ে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছিলেন। তিনি "বেশ কিছু সংখ্যক অকৃত্রিম ও অন্তদৃষ্টিপূর্ণ আবিষ্কার করেছিলেন।" তিনি জিন-ফ্রান্সোইস চ্যাম্পলিয়ন অবশেষে নিজের কাজের ব্যাপ্তি ঘটানোর পূর্বেই মিশরীয় হিয়েরোগ্লাফিক রহস্যোদ্ধার করেন(বিশেষ করে রোসেটা প্রস্তর ফলক) ।
দ্রুত তথ্য Thomas Young, জন্ম ...
Thomas Young | |
---|---|
জন্ম | (১৭৭৩-০৬-১৩)১৩ জুন ১৭৭৩ Milverton, Somerset, England |
মৃত্যু | ১০ মে ১৮২৯(1829-05-10) (বয়স ৫৫) London, England |
মাতৃশিক্ষায়তন | University of Edinburgh Medical School University of Göttingen Emmanuel College, Cambridge |
পরিচিতির কারণ | Wave theory of light Double-slit experiment Astigmatism Young–Helmholtz theory Young temperament Young's Modulus |
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
কর্মক্ষেত্র | Physics Physiology Egyptology |
স্বাক্ষর | |
বন্ধ
ইয়ংকে "শেষ ব্যক্তি যে সব জানত" হিসেবে বর্ণনা করা হয়। উনার কাজ পরবর্তী উইলিয়াম হার্শেল, হারম্যান ভন হেলহোল্টজ, জেমস ক্লার্ক ম্যাক্সওয়েল এবং অ্যালবার্ট আইনস্টাইনের কাজকে প্রভাবিত করে। ইয়ংকে আলোর তরঙ্গ তত্ত্বের আবিষ্কারক বলা হয়, যা নিউটনের আলোর কণা তত্ত্বের বিপরীত। ইয়ং-এর কাজ পরবর্তীতে অগস্টিন-জিন ফ্রেসনেলের কাজের ভিত্তি হয়ে দাড়ায়।