Loading AI tools
উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
তিউনিসিয়া জাতীয় ফুটবল দল (আরবি: منتخب تونس لكرة القدم, ফরাসি: Équipe de Tunisie de football) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে তিউনিসিয়ার প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম তিউনিসিয়ার ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা তিউনিশীয় ফুটবল ফেডারেশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি ১৯৬০ সাল হতে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার এবং একই সাল হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা আফ্রিকান ফুটবল কনফেডারেশনের সদস্য হিসেবে রয়েছে। ১৯৫৭ সালের ২রা জুন তারিখে, তিউনিসিয়া প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; তিউনিসিয়ার তিউনিসে অনুষ্ঠিত উক্ত ম্যাচে তিউনিসিয়া লিবিয়াকে ৪–২ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করেছে।
ডাকনাম | نسور قرطاج (কারতাজের ঈগল) | ||
---|---|---|---|
অ্যাসোসিয়েশন | তিউনিশীয় ফুটবল ফেডারেশন | ||
কনফেডারেশন | ক্যাফ (আফ্রিকা) | ||
প্রধান কোচ | মুনজির কিবাইর | ||
অধিনায়ক | ওয়াহবি খাজরি | ||
সর্বাধিক ম্যাচ | সাদুক সাসি (১১৬) | ||
শীর্ষ গোলদাতা | ইসসাম জিমায়া (৩৬) | ||
মাঠ | হাম্মাদি আগ্রেবি অলিম্পিক স্টেডিয়াম | ||
ফিফা কোড | TUN | ||
ওয়েবসাইট | www | ||
| |||
ফিফা র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ২৮ (২১ ডিসেম্বর ২০২৩)[1] | ||
সর্বোচ্চ | ১৪ (এপ্রিল – মে ২০১৮) | ||
সর্বনিম্ন | ৬৫ (জুলাই ২০১০) | ||
এলো র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ৩৭ ২ (১২ জানুয়ারি ২০২৪)[2] | ||
সর্বোচ্চ | ২৪ (মে ১৯৫৪) | ||
সর্বনিম্ন | ৮৬ (নভেম্বর ২০১৩) | ||
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা | |||
তিউনিসিয়া ৪–২ লিবিয়া (তিউনিস, তিউনিসিয়া; ২ জুন ১৯৫৭)[3] | |||
বৃহত্তম জয় | |||
তিউনিসিয়া ৮–১ চীনা তাইপেই (রোম, ইতালি; ১৮ আগস্ট ১৯৬০) তিউনিসিয়া ৭–০ টোগো (তিউনিস, তিউনিসিয়া; ৭ জানুয়ারি ২০০০) তিউনিসিয়া ৭–০ মালাউই (রাদিস, তিউনিসিয়া; ২৬ মার্চ ২০০৫) তিউনিসিয়া ৮–১ জিবুতি (রাদিস, তিউনিসিয়া; ১২ জুন ২০১৫) | |||
বৃহত্তম পরাজয় | |||
হাঙ্গেরি ১০–১ তিউনিসিয়া (বুদাপেস্ট, হাঙ্গেরি; ২৪ জুলাই ১৯৬০) | |||
বিশ্বকাপ | |||
অংশগ্রহণ | ৫ (১৯৭৮-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | গ্রুপ পর্ব (১৯৭৮) | ||
আফ্রিকা কাপ অফ নেশন্স | |||
অংশগ্রহণ | ২০ (১৯৬২-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | চ্যাম্পিয়ন (২০০৪) | ||
কনফেডারেশন্স কাপ | |||
অংশগ্রহণ | ১ (২০০৫-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | গ্রুপ পর্ব (২০০৫) |
৬০,০০০ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট হাম্মাদি আগ্রেবি অলিম্পিক স্টেডিয়ামে নাসুর কারতাজ নামে পরিচিত এই দলটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় তিউনিসিয়ার রাজধানী তিউনিসে অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন মুনজির কিবাইর এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন সেঁত-এতিয়েনের মধ্যমাঠের খেলোয়াড় ওয়াহবি খাজরি।
তিউনিসিয়া এপর্যন্ত ৫ বার ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ১৯৭৮ ফিফা বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বে অংশগ্রহণ করা। অন্যদিকে, আফ্রিকা কাপ অফ নেশন্সে তিউনিসিয়া অন্যতম সফল দল, যেখানে তারা ১টি (২০০৪) শিরোপা জয়লাভ করেছে। এছাড়াও, তিউনিসিয়া ২০০৫ ফিফা কনফেডারেশন্স কাপের গ্রুপ পর্বে অংশগ্রহণ করেছে।
রাদি জাইদি, খালিদ বাদ্রা, কাইস গুদবান, ইসসাম জিমায়া এবং ওয়াহবি খাজরির মতো খেলোয়াড়গণ তিউনিসিয়ার জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।
ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে, ২০১৮ সালের এপ্রিল মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে তিউনিসিয়া তাদের ইতিহাসে সর্বোচ্চ অবস্থান (১৪তম) অর্জন করে এবং ২০১০ সালের জুলাই মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে তারা ৬৫তম স্থান অধিকার করে, যা তাদের ইতিহাসে সর্বনিম্ন। অন্যদিকে, বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে তিউনিসিয়ার সর্বোচ্চ অবস্থান হচ্ছে ২৪তম (যা তারা ১৯৫৪ সালে অর্জন করেছিল) এবং সর্বনিম্ন অবস্থান হচ্ছে ৮৬। নিম্নে বর্তমানে ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং এবং বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে অবস্থান উল্লেখ করা হলো:
ফিফা বিশ্বকাপ | বাছাইপর্ব | |||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সাল | পর্ব | অবস্থান | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | ||
১৯৩০ | ফ্রান্সের অংশ ছিল | ফ্রান্সের অংশ ছিল | ||||||||||||||
১৯৩৪ | ||||||||||||||||
১৯৩৮ | ||||||||||||||||
১৯৫০ | ||||||||||||||||
১৯৫৪ | ||||||||||||||||
১৯৫৮ | অংশগ্রহণ করেনি | অংশগ্রহণ করেনি | ||||||||||||||
১৯৬২ | উত্তীর্ণ হয়নি | ৩ | ১ | ১ | ১ | ৪ | ৪ | |||||||||
১৯৬৬ | প্রত্যাহার | প্রত্যাহার | ||||||||||||||
১৯৭০ | উত্তীর্ণ হয়নি | ৫ | ১ | ৪ | ০ | ৪ | ৩ | |||||||||
১৯৭৪ | ৪ | ১ | ১ | ২ | ৫ | ৫ | ||||||||||
১৯৭৮ | প্রথম পর্ব | ৯ম | ৩ | ১ | ১ | ১ | ৩ | ২ | ১০ | ৪ | ৪ | ২ | ১৫ | ৯ | ||
১৯৮২ | উত্তীর্ণ হয়নি | ২ | ১ | ০ | ১ | ২ | ২ | |||||||||
১৯৮৬ | ৮ | ৪ | ০ | ৪ | ১১ | ৯ | ||||||||||
১৯৯০ | ১০ | ৪ | ১ | ৫ | ১০ | ১১ | ||||||||||
১৯৯৪ | ৬ | ৩ | ৩ | ০ | ১৪ | ২ | ||||||||||
১৯৯৮ | গ্রুপ পর্ব | ২৬তম | ৩ | ০ | ১ | ২ | ১ | ৪ | ৮ | ৭ | ১ | ০ | ১৫ | ২ | ||
২০০২ | গ্রুপ পর্ব | ২৯তম | ৩ | ০ | ১ | ২ | ১ | ৫ | ১০ | ৮ | ২ | ০ | ২৮ | ৫ | ||
২০০৬ | গ্রুপ পর্ব | ২৪তম | ৩ | ০ | ১ | ২ | ৩ | ৬ | ১০ | ৬ | ৩ | ১ | ২৫ | ৯ | ||
২০১০ | উত্তীর্ণ হয়নি | ১২ | ৭ | ৩ | ২ | ১৮ | ৭ | |||||||||
২০১৪ | ৮ | ৪ | ৩ | ১ | ১৪ | ১০ | ||||||||||
২০১৮ | গ্রুপ পর্ব | ২৪তম | ৩ | ১ | ০ | ২ | ৫ | ৮ | ৮ | ৬ | ২ | ০ | ১৫ | ৬ | ||
২০২২ | অনির্ধারিত | অনির্ধারিত | ||||||||||||||
মোট | গ্রুপ পর্ব | ৫/২৩ | ১৫ | ২ | ৪ | ৯ | ১৩ | ২৫ | ১০৪ | ৫৭ | ২৮ | ১৯ | ১৮০ | ৮৪ |
শিরোপা
|
প্রীতি প্রতিযোগিতা
পুরস্কার
|
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.