তাপগতিবিদ্যার প্রথম সূত্র
গ্যাসের অভ্যন্তরীণ শক্তির ধারণা দানকারী সূত্র উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
গ্যাসের অভ্যন্তরীণ শক্তির ধারণা দানকারী সূত্র উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
তাপগতিবিদ্যার প্রথম সূত্র (ইংরেজি: First Law of Thermodynamics) প্রকৃতপক্ষে শক্তির নিত্যতা সূত্রের একটি বিশেষ রূপ। [1] বিজ্ঞানী জেমস প্রেসকট জুল সর্বপ্রথম কাজ ও তাপের মধ্যে একটি সঠিক সম্পর্ক নির্ণয় করেন এবং একে সূত্র আকারে প্রকাশ করেন। তাপগতিবিদ্যার প্রথম সূত্রটিকে সাধারণত বিবৃত করা হয় এভাবে যে, কোনো বদ্ধ সিস্টেম বা ব্যবস্থায় তাপশক্তি প্রদান করা হলে তার কিছু অংশ অভ্যন্তরীণ শক্তি বৃদ্ধিতে আর কিছু অংশ কাজ সম্পাদনে ব্যবহৃত হয়। ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র প্রদানকৃত তাপ dQ, অভ্যন্তরীণ শক্তি বৃদ্ধি dU এবং সম্পাদিত কাজ dW হলে, গাণিতিক বিবৃতিটি হবে:
তাপগতিবিদ্যার প্রথম সূত্রটি প্রায় অর্ধ শতাব্দীর গবেষণার ফল। এই সূত্রের প্রথম পূর্ণাঙ্গ বিবৃতিটি পাওয়া যায় ১৮৫০ সালে রুডলফ ক্লসিয়াস ও উইলিয়াম রানকিন এর কাছে। রানকিনের বিবৃতিটি ক্লসিয়াসের মতো স্পষ্ট ছিল না। [3]জুলিয়াস রবার্ট ভন মেয়ার ১৮৪১ সালে একটি বিবৃতি দেন যে, স্থির চাপে কোনো বস্তুর প্রসারণের জন্য ব্যবহৃত তাপ কাজের সাথে আন্তঃপরিবর্তনশীল। কিন্তু এটি প্রথম সূত্রের সাধারণ বিবৃতি নয়।[4][5]
চাক্রিক তাপগতীয় প্রক্রিয়া বিবেচনা করে তাপগতিবিদ্যার প্রথম সূত্রের সর্বপ্রথম পরিষ্কার বিবৃতি দেন ক্লসিয়াস ১৮৫০ সালে।
ক্লসিয়াস অভ্যন্তরীণ শক্তি ধারণা ব্যবহার করে আরো একভাবে সূত্রটি বিবৃত করেছেন
কোনো বদ্ধ সিস্টেম বা ব্যবস্থায় তাপশক্তি প্রদান করা হলে তার কিছু অংশ অভ্যন্তরীণ শক্তি বৃদ্ধিতে আর কিছু অংশ কাজ সম্পাদনে ব্যবহৃত হয়।
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.