Loading AI tools
উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
জ্যামাইকা জাতীয় ফুটবল দল (ইংরেজি: Jamaica national football team) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে জ্যামাইকার প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম জ্যামাইকার ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা জ্যামাইকা ফুটবল ফেডারেশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি ১৯৬২ সাল হতে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার এবং ১৯৬৩ সাল হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা কনকাকাফের সদস্য হিসেবে রয়েছে।[4] ১৯২৫ সালের ২২শে মার্চ তারিখে, জ্যামাইকা প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; হাইতির পর্তোপ্রাঁসে অনুষ্ঠিত উক্ত ম্যাচে জ্যামাইকা হাইতিকে ২–১ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করেছিল।
ডাকনাম | রেগে বয়েজ (বেগে বালক) | ||
---|---|---|---|
অ্যাসোসিয়েশন | জ্যামাইকা ফুটবল ফেডারেশন | ||
কনফেডারেশন | কনকাকাফ (উত্তর আমেরিকা) | ||
প্রধান কোচ | থিওডোর ওয়াইটমোর | ||
অধিনায়ক | আন্দ্রে ব্লেক | ||
সর্বাধিক ম্যাচ | ইয়ান গুডিসন (১২৮) | ||
শীর্ষ গোলদাতা | লুটন শেল্টন (৩৫) | ||
মাঠ | জ্যামাইকা স্বাধীনতা স্টেডিয়াম | ||
ফিফা কোড | JAM | ||
ওয়েবসাইট | www | ||
| |||
ফিফা র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ৫৫ (২১ ডিসেম্বর ২০২৩)[1] | ||
সর্বোচ্চ | ২৭ (আগস্ট ১৯৯৮) | ||
সর্বনিম্ন | ১১৬ (অক্টোবর ২০০৮) | ||
এলো র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ৫৬ ১৩ (১২ জানুয়ারি ২০২৪)[2] | ||
সর্বোচ্চ | ৩৮ (ফেব্রুয়ারি ১৯৯৮) | ||
সর্বনিম্ন | ১২৬ (এপ্রিল ১৯৮৪) | ||
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা | |||
হাইতি ১–২ জ্যামাইকা (পর্তোপ্রাঁস, হাইতি;[3] ২২ মার্চ ১৯২৫) | |||
বৃহত্তম জয় | |||
জ্যামাইকা ১২–০ ব্রিটিশ ভার্জিন দ্বীপপুঞ্জ (গ্র্যান্ড কেইম্যান, কেইম্যান দ্বীপপুঞ্জ; ৪ মার্চ ১৯৯৪) জ্যামাইকা ১২–০ সেন্ট মার্টিন (কিংস্টন, জ্যামাইকা; ২৪ নভেম্বর ২০০৪) | |||
বৃহত্তম পরাজয় | |||
কোস্টা রিকা ৯–০ জ্যামাইকা (স্যান হোসে, কোস্টা রিকা; ২৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৯) | |||
বিশ্বকাপ | |||
অংশগ্রহণ | ১ (১৯৯৮-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | গ্রুপ পর্ব (১৯৯৮) | ||
কনকাকাফ গোল্ড কাপ | |||
অংশগ্রহণ | ১৩ (১৯৬৩-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | রানার-আপ (২০১৫, ২০১৭) | ||
কোপা আমেরিকা | |||
অংশগ্রহণ | ২ (২০১৫-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | গ্রুপ পর্ব (২০১৫, ২০১৬) |
৩৫,০০০ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট জ্যামাইকা স্বাধীনতা স্টেডিয়ামে রেগে বয়েজ নামে পরিচিত এই দলটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় জ্যামাইকার রাজধানী কিংস্টনে অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন থিওডোর ওয়াইটমোর এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন ফিলাডেলফিয়া ইউনিয়নের গোলরক্ষক আন্দ্রে ব্লেক।
জ্যামাইকা এপর্যন্ত মাত্র ১ বার ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছে, যেখানে তাদের সাফল্য হচ্ছে ১৯৯৮ ফিফা বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বে অংশগ্রহণ করা। অন্যদিকে, কনকাকাফ গোল্ড কাপে জ্যামাইকা এপর্যন্ত ১৩ বার অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ২০১৫ এবং ২০১৭ কনকাকাফ গোল্ড কাপের ফাইনালে পৌঁছানো।
ইয়ান গুডিসন, রিকার্ডো গার্ডনার, থিওডোর ওয়াইটমোর, লুটন শেল্টন এবং ড্যারেন ম্যাটকসের মতো খেলোয়াড়গণ জ্যামাইকার জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।
ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে, ১৯৯৮ সালের আগস্ট মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে জ্যামাইকা তাদের ইতিহাসে সর্বপ্রথম সর্বোচ্চ অবস্থান (২৭তম) অর্জন করে এবং ২০০৮ সালের অক্টোবর মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে তারা ১১৬তম স্থান অধিকার করে, যা তাদের ইতিহাসে সর্বনিম্ন। অন্যদিকে, বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে জ্যামাইকার সর্বোচ্চ অবস্থান হচ্ছে ৩৮তম (যা তারা ১৯৯৮ সালে অর্জন করেছিল) এবং সর্বনিম্ন অবস্থান হচ্ছে ১২৬। নিম্নে বর্তমানে ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং এবং বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে অবস্থান উল্লেখ করা হলো:
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
৫৩ | প্যারাগুয়ে | ১৪৩০.৭৩ | |
৫৪ | স্লোভেনিয়া | ১৪২৭.৮৪ | |
৫৫ | জ্যামাইকা | ১৪২১.৫৪ | |
৫৬ | সৌদি আরব | ১৪২১.০৬ | |
৫৭ | বুর্কিনা ফাসো | ১৪১১.০১ |
ফিফা বিশ্বকাপ | বাছাইপর্ব | ||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সাল | পর্ব | অবস্থান | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | |
১৯৩০ | অংশগ্রহণ করেনি | প্রত্যাখ্যান | |||||||||||||
১৯৩৪ | |||||||||||||||
১৯৩৮ | |||||||||||||||
১৯৫০ | |||||||||||||||
১৯৫৪ | |||||||||||||||
১৯৫৮ | |||||||||||||||
১৯৬২ | |||||||||||||||
১৯৬৬ | উত্তীর্ণ হয়নি | ৮ | ২ | ৩ | ৩ | ৮ | ১১ | ||||||||
১৯৭০ | ৪ | ০ | ০ | ৪ | ২ | ১১ | |||||||||
১৯৭৪ | প্রত্যাহার | প্রত্যাহার | |||||||||||||
১৯৭৮ | উত্তীর্ণ হয়নি | ২ | ০ | ০ | ২ | ১ | ৫ | ||||||||
১৯৮২ | অংশগ্রহণ করেনি | প্রত্যাখ্যান | |||||||||||||
১৯৮৬ | প্রত্যাহার | প্রত্যাহার | |||||||||||||
১৯৯০ | উত্তীর্ণ হয়নি | ৪ | ২ | ১ | ১ | ৪ | ৬ | ||||||||
১৯৯৪ | ৮ | ২ | ৩ | ৩ | ৯ | ১১ | |||||||||
১৯৯৮ | গ্রুপ পর্ব | ২২তম | ৩ | ১ | ০ | ২ | ৩ | ৯ | ২০ | ১১ | ৬ | ৩ | ২৪ | ১৫ | |
২০০২ | উত্তীর্ণ হয়নি | ১৬ | ৬ | ২ | ৮ | ১৪ | ১৮ | ||||||||
২০০৬ | ৮ | ২ | ৫ | ১ | ১১ | ৬ | |||||||||
২০১০ | ৮ | ৫ | ১ | ২ | ১৯ | ৬ | |||||||||
২০১৪ | ১৬ | ৩ | ৬ | ৭ | ১৪ | ১৯ | |||||||||
২০১৮ | ৮ | ২ | ১ | ৫ | ৬ | ২১ | |||||||||
২০২২ | অনির্ধারিত | অনির্ধারিত | |||||||||||||
মোট | গ্রুপ পর্ব | ১/২১ | ৩ | ১ | ০ | ২ | ৩ | ৯ | ১০২ | ৩৫ | ২৮ | ৩৯ | ১১২ | ১৩৯ |
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.