প্রায় ১৪০০ বছর ধরে চীনা সমাজে ইসলাম ধর্ম পালিত হয়ে আসছে।[2] বর্তমানে মুসলিমরা চীনের একটি অন্যতম সংখ্যালঘু গোষ্ঠী। চীনের মোট জনসংখ্যার ১ থেকে ৩% ইসলাম ধর্মাবলম্বী।[3]হুয়েই মুসলিমরা সংখ্যাগরিষ্ঠ হলেও[4]শিনচিয়াং প্রদেশে রাষ্ট্রের দমন ও নিপীড়নমূলক কার্যক্রমের শিকার উইগুর জনগোষ্ঠী মুসলিম জনসংখ্যার গুরুত্বপূর্ণ অংশ দখল করে আছে। সংখ্যায় তুলনামূলকভাবে কম হলেও নিংশিয়া, কানসু ও ছিংহাই প্রদেশে উল্লেখযোগ্য মুসলমান বাস করে।[5] চীনের সরকারিভাবে স্বীকৃত ৫৫টি সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর মধ্যে দশটি গোষ্ঠীই প্রধানত সুন্নি মুসলিম।[5]
চীনা মুসলিমরা গত ১৪০০ বছর ধরে চীনা সমাজের সহাবস্থানে চীনে থেকে আসছে।[2] "৭ম থেকে ১০ম শতক পর্যন্ত যুদ্ধ, বাণিজ্য ও কুটনৈতিক বিনিময়ের মাধ্যমে উপকূলবর্তী এলাকা ও স্থলপথের মধ্যে রেশম পথে ধীরে ধীরে ইসলাম ছড়িয়ে পড়ে।"[6]
থাং রাজবংশ
চীনা মুসলিমদের ঐতিহ্যগত কিংবদন্তি অনুসারে, ৬১৬-১৮ খ্রিষ্টাব্দে নবী মুহাম্মদ(সা.)এর সাহাবা (সাথীগণ) সাদ ইবনে আবি ওয়াক্কাস, সাঈদ, ওয়াহাব ইবনে কাবছা এবং আরও একজন সাহাবা চীনকে ইসলাম ধর্মের সাথে পরিচিত করে তোলেন।[7] ওয়াহাব ইবনে আবু কাবছাকে (ওয়াহব আবি কাবছা) অনেকে আল-হারিস ইবনে আব্দিল উজ্জার (আবু কাবশা নামেও পরিচিত) সন্তান বলে মত দিয়ে থাকেন।[8] ওয়াহাব আবু কাবছা ৬২৯ খ্রিষ্টাব্দে সাগরপথে ক্যান্টনে পৌঁছান বলে অনেকে মত প্রকাশ করে থাকেন।[9]
সুহায়লা আবুয়ারজা, উয়াইস করনি ও হাসসান ইবনে সাবিত এই তিন সাহাবাকে সঙ্গে নিয়ে সাদ ইবনে আবি ওয়াক্কাস ৬৩৭ খ্রিষ্টাব্দে ইউনান-মনীপুর-চট্টগ্রাম পথে আরব থেকে চীনে যান এবং সাগরপথে আরবে ফেরত আসেন।[10] কিছু সূত্রমতে চীনের সাথে ইসলামের পরিচয় ঘটে ৬৫০ খ্রিষ্টাব্দে সাদ ইবনে ওয়াক্কাস সম্রাট গাওজংয়ের নিকট খলিফা উসমানের দূত হিসেবে চীনে তৃতীয়বারের মত অবস্থানকালে।,[11][12]
চীনা প্রজাতন্ত্র
কিং সাম্রাজ্যের পতনের পর গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের প্রতিষ্ঠাতা সান ইয়াত-সেন ঘোষণা করেন যে হান, মান (মানচু), মেং (মঙ্গোল), হুয়েই (মুসলিম) জাতি সমানভাবে চীনের দাবিদার।[n 1]
কুওমিনতাং দলের শাসনামলে দলটি মা ক্লিক নামক পরিবারের মুসলিম সেনাপতিদের কিংহাই, গানসু এবং নিনজিয়া প্রদেশের সামরিক প্রশাসক হিসেবে নিযুক্ত করে। ঐ আমলে বাই চংজি একজন মুসলিম জেনারেল ও চীনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ছিলেন।
দ্বিতীয় চীন-জাপান যুদ্ধ চলাকালে জাপানিরা ২২০টি মসজিদ ধ্বংস করে এবং ১৯৪১ সালের এপ্রিলের মধ্যে অগণিত হুয়েই জনগোষ্ঠীর মানুষকে হত্যা করে।[15] হুয়েই মুসলিমদের প্রদেশ দাচাং জাপানিদের হত্যাকাণ্ডের লক্ষ্যবস্তু হয়ে দাঁড়ায়।[16] নানকিংয়ের ধর্ষণের সময় নানজিংয়ের মসজিদগুলো জাপানি হত্যাকাণ্ডের পর লাশে ভেসে যায়। [17]
গণপ্রজাতন্ত্রী চীন
সাংস্কৃতিক বিপ্লবের সময় মসজিদসহ অন্যান্য ধর্মের বহু উপাসনালয় বন্ধ ও ধ্বংস করা হয় এবং কুরআনের অনুলিপি নষ্ট করা হয়। লাল সেনারা বহু মন্দির, গির্জা, বৌদ্ধ ও তাওবাদী মন্দির এবং কবরস্থান ধ্বংস করে।[18][পৃষ্ঠা নম্বর প্রয়োজন] ১৯৭৫ সালে হুয়েই মুসলিমদের মধ্যে বিদ্রোহের সৃষ্টি হয়, যা ছিল সাংস্কৃতিক বিপ্লবের বিরুদ্ধে সংঘটিত একমাত্র শক্তিশালী জাতিগত বিদ্রোহ। [19]
এ বিদ্রোহ দমন করতে পিএলএ বিভিন্ন গ্রামে মিগ ফাইটার বিমান ব্যবহার করে রকেট বর্ষণ করে ১৬০০ হুয়েইকে হত্যা করে।[19] "গ্যাং অব ফোর" এর পতনের পর এসব আক্রমণের জন্য ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়। [20] এসময় সরকার মুসলিমদের ও অন্যান্য ধর্মীয় গোষ্ঠীদেরকে কুসংস্কারাচ্ছন বিশ্বাস ও সমাজতন্ত্র বিরোধী চেতনার জন্য দায়ী করে।[21] ১৯৭৮ সালে, সরকার মুসলমানদের প্রতি তার নীতি শিথিল করতে শুরু করে।[22]
ধর্মীয় স্বাধীনতায় চীনা সরকারের বাধা প্রদেশভেদে ভিন্ন হতে পারে। ১৯৮৯ সালে চীন "চিং ফেংসু" নামক একটি ইসলামের কটূক্তিকারী বইকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। লানচৌ ও বেইজিংয়ে হুয়েই মুসলিমদের বিক্ষোভের পর বইটির লেখককে গ্রেফতার করা হয়। এসময় চীনা পুলিশ হুয়েই মুসলিম বিক্ষোভকারীদের নিরাপত্তা প্রদান করে এবং চীনা সরকার প্রকাশ্যে বইটি পোড়ানোর ব্যবস্থা করে।[23]
চীনের ইসলামিক সংস্থা
সরকার কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত হয়ে চীনের ইসলামিক সংস্থা পুরো জাতির নিকট চীনা মুসলিমদের প্রতিনিধিত্ব করার দাবি করে। ১৯৫৩ সালের ১১মে সংস্থাটির উদ্বোধনী সভায় গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের ১০টি ভিন্ন জাতীয়তার অধিকারী প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। সংস্থাটি ১৬জন ধর্মীয় নেতা দ্বারা পরিচালিত হওয়ার কথা ছিল যারা ইসলামিক ধর্মীয় বিশ্বাস ও অনুশাসনের সঠিক ও কর্তৃত্বমূলক ব্যাখ্যা করবে। অনুপ্রেরণামূলক রচনা ও বক্তব্য প্রচার, ইমামদের উন্নতিসাধনে সাহায্য করা এবং দেশটিতে ইমামদের প্রদানকৃত বক্তৃতা যাচাই করাই সংস্থাটির উদ্দেশ্য।
মুসলিমদের দেওয়া সরকারের কিছু সুযোগ-সুবিধার উদাহরণ নিম্নরূপ:
মুসলিম সম্প্রদায় আলাদা কবরস্থান বানাতে পারবে
মুসলিম দম্পত্তি ইমামের মধ্যস্থতায় বিয়ে করতে পারবে
মুসলিম শ্রমিকরা তাদের ধর্মীয় অনুষ্ঠানের দিন ছুটি পাবে
চীনে মুসলিমরা হজ করতে মক্কায় যেতে পারবে, গত কয়েক বছরে ৪৫,০০০ এর চেয়েও বেশি চীনা মুসলিম পবিত্র হজব্রত পালন করেছে।[24]
চীনের হালাল খাবার
চীনে হালাল খাবারের একটি দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে। থাং ও সুং সাম্রাজ্যের শাসনামলে আরব ও পারসিক ব্যবসায়ীদের আবির্ভাবের মাধ্যমে চীনে মুসলিম খাদ্যাভাসের পরিচয় ঘটে। চীনা মুসলিম রন্ধনপ্রণালীতে ভেড়ার মাংস অন্যতম প্রধান খাবার। চীনার মুসলিম রন্ধনপ্রণালী অল্প আঁচে রান্না, ভাপে রান্না, সিদ্ধ করা ও ভাজার মত চীনা রন্ধনশৈলীর অনেক পদ্ধতি গ্রহণ করায় মুসলিম রন্ধনপ্রণালী বেশ উন্নত ও বৈচিত্র্যপূর্ণ। চীনের বহুসাংস্কৃতিক বৈশিষ্ট্যের কারণে প্রদেশভেদে মুসলিম রন্ধনপ্রণালীর নিজস্ব রূপ রয়েছে।[25]
শিক্ষা
নারী-পুরুষসহ অনেক চীনা শিক্ষার্থী ইসলামিক জ্ঞানার্জনের জন্য ইসলামাবাদের আন্তর্জাতিক ইসলামিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করে। হুয়েই, সংখ্যালঘু সালারসহ চীনের বেশ কয়েকটি মুসলিম গোষ্ঠী সহশিক্ষাকে ইতিবাচকভাবে গ্রহণ করে না। তবে উইঘুর মুসলিমদের মধ্যে সহশিক্ষার ধারণা প্রচলিত।[26]
ইসলাম ধর্মে নারীদের ইমামতি করা নিষিদ্ধ, এবং এটা চীনেও মেনে চলা হয়॥[27]
বর্তমানে "হুয়েই" শব্দটি ইসলাম ধর্মাবলম্বী ও জাতিগত হুয়েই চীনা উভয়কে বোঝাতে ব্যবহৃত হলেও পূর্বে "হুয়েই" শব্দটি হুয়েই ও উইঘুর সহকারে সকল চীনা মুসলিমদের বোঝাতে ব্যবহৃত হত।
Min Junqing. The Present Situation and Characteristics of Contemporary Islam in China. JISMOR, 8. 2010 Islam by province, page 29ওয়েব্যাক মেশিনেআর্কাইভকৃত ২৭ এপ্রিল ২০১৭ তারিখে. Data from: Yang Zongde, Study on Current Muslim Population in China, Jinan Muslim, 2, 2010.
Dru C. Gladney, Muslim Tombs & Ethnic Folklore-Hui Identity, in The Journal of Asian Studies, California, vol.16, No.3, Aug. 1987, p. 498, p. 498 nt.8.
Safi-ur Rahman Al-Mubarakpuri, 2009, Ar-Raheeq al-Makhtum: The Sealed Nectar: Biography of the Noble Prophet, Madinah: Islamic University of Al-Madinah al-Munawwarah, page 72: The Prophet was entrusted to Halimah...Her husband was Al-Harith bin Abdul Uzza called Abi Kabshah, from the same tribe
Broomhall, Marshall (১৯১০), Islam in China: a neglected problem, China Inland Mission, ওসিএলসি347514উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) . A 1966 reprint by Paragon Book Reprint is available; written with a strong Christian missionary point of view, but contains valuable first-hand evidence and photographs.
Keim, Jean (১৯৫৪), "Les Musulmans Chinois", France-Asie, 10, ওসিএলসি457005588উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Ting, Dawood C. M. (১৯৫৮), "Chapter 9: Islamic Culture in China", Morgan, Kenneth W., Islam—The Straight Path: Islam Interpreted by Muslims, New York: The Ronald Press Company, পৃষ্ঠা344–374, ওসিএলসি378570, ১১ অক্টোবর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২৩ নভেম্বর ২০১৮উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Reischauer, Edwin O.; Fairbank, John K. (১৯৬০), East Asia: The Great Tradition, Houghton Mifflin, ওসিএলসি994133উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Barnett, A. Doak (১৯৬৩), China on the Eve of Communist Takeover, Praeger publications in Russian history and world communism, 130, New York: Praeger, ওসিএলসি412125উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Ferm, Vergilius, সম্পাদক (১৯৭৬), An Encyclopedia of Religion (reprinted সংস্করণ), Westport, CT: Greenwood Press, আইএসবিএন978-0-8371-8638-2উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) 1976 reprint is unrevised.
American Water Works Association (১৯৪৭), Journal of the American Water Works Association, Volume 39, Part 1, The Associationউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Fairbank, John King; Liu, Kwang-ching; Twitchett, Denis Crispin (১৯৮০), Late Ch'ing, 1800-1911, Cambridge University Press, আইএসবিএন978-0-521-22029-3উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Forbes, Andrew, Warlords and Muslims in Chinese Central Asia (Cambridge: Cambridge University Press, 1986; republished Bangkok: White Lotus, 2010)
Forbes, Andrew; Henley, David (1997, 2011). Traders of the Golden Triangle. Bangkok: Teak House, 1997; republished Chiang Mai: Cognoscenti Books, 2011. ASIN: B006GMID5K
Goldman, Merle (১৯৮৬), "Religion in Post-Mao China", Annals of the American Academy of Political and Social Science, 483 (1): 146–156, ডিওআই:10.1177/0002716286483001013উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Gernet, Jacques (১৯৯৬), A History of Chinese Civilization (2nd সংস্করণ), New York: Cambridge University Press, আইএসবিএন978-0-521-49712-1উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Lipman, Jonathan Newman (১৯৯৭), Familiar Strangers, a history of Muslims in Northwest China, Seattle, WA: University of Washington Press, আইএসবিএন978-0-295-97644-0উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Esposito, John L. (১৯৯৯), The Oxford history of Islam, United States of America: Oxford University Press, আইএসবিএন978-0-19-510799-9উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Dillon, Michael (১৯৯৯), China's Muslim Hui Community, Curzon, আইএসবিএন978-0-7007-1026-3উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Gillette, Maris Boyd (২০০০), Between Mecca and Beijing: modernization and consumption among urban Chinese Muslims, Stanford University Press, আইএসবিএন978-0-8047-3694-7উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Uradyn Erden Bulag (২০০২), Dilemmas The Mongols at China's edge: history and the politics of national unity, Rowman & Littlefield, আইএসবিএন978-0-7425-1144-6উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Rubin, Barry (২০০০), Guide to Islamist Movements, M.E. Sharpe, আইএসবিএন978-0-7656-1747-7উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Israeli, Raphael (২০০২), Islam in China, United States of America: Lexington Books, আইএসবিএন978-0-7391-0375-3উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Islam in China (650-present), Religion and Ethics, BBC, ২০০২, সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৩-১৫উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Bulliet, Richard; Crossley, Pamela; Headrick, Daniel; Hirsch, Steven; Johnson, Lyman; Northrup, David (২০০৫), The Earth and Its Peoples, Boston: Houghton Mifflin, আইএসবিএন978-0-618-42770-3উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Levene, Mark (২০০৫), Genocide in the Age of the Nation-State, I. B.Tauris, আইএসবিএন978-1-84511-057-4উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Stéphane A. Dudoignon; Hisao Komatsu; Yasushi Kosugi (২০০৬), Intellectuals in the modern Islamic world: transmission, transformation, communication, Taylor & Francis, আইএসবিএন978-0-415-36835-3উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Armijo, Jackie (২০০৬), "Islamic Education in China", Harvard Asia Quarterly, 10 (1), ২০০৭-০৯-২৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করাউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Giersch, Charles Patterson (২০০৬), Asian Borderlands: The Transformation of Qing China's Yunnan Frontier, Harvard University Press, আইএসবিএন978-1-84511-057-4উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)