![cover image](https://wikiwandv2-19431.kxcdn.com/_next/image?url=https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/b/b4/Rape_scene_-_Utagawa_KUNIYOSHI.jpg/640px-Rape_scene_-_Utagawa_KUNIYOSHI.jpg&w=640&q=50)
গণধর্ষণ
From Wikipedia, the free encyclopedia
গণধর্ষণ হচ্ছে একদল লোক কর্তৃক একজন একক ব্যক্তিকে ধর্ষণ। দুই বা ততোধিক ব্যক্তি (সাধারণত কমপক্ষে তিনজন[1]) কর্তৃক ধর্ষণ সারা বিশ্বে প্রচুর ঘটে থাকে। কিন্তু এই সমস্যা সম্পর্কিত নিয়মতান্ত্রিক তথ্য এবং পরিসংখ্যান সীমিত।
![Thumb image](http://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/1/12/Martin_van_Maele_06.jpg/320px-Martin_van_Maele_06.jpg)
![Thumb image](http://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/b/b4/Rape_scene_-_Utagawa_KUNIYOSHI.jpg/640px-Rape_scene_-_Utagawa_KUNIYOSHI.jpg)
একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে, গণধর্ষণের ক্ষেত্রে অধিকাংশ আক্রমণকারী এবং ভুক্তভোগীই কমবয়সী এবং তাদের কর্মহীন থাকার সম্ভাবনাও প্রবল। গণধর্ষণের ক্ষেত্রে দেখা যায়, মদ এবং নেশাজাতীয় দ্রব্যের প্রভাবে এ ধরনের ঘটনা বেশি ঘটে, দিনের তুলনায় রাতে এ ধরনের ঘটনা বেশি ঘটে, এক্ষেত্রে অধিকাংশ ভুক্তভোগী নিষ্ঠুর যৌন আক্রমণের শিকার হয়, এবং এক ব্যক্তি কর্তৃক ধর্ষণের তুলনায় এ ধরনের আক্রমণে কম অস্ত্র ব্যবহৃত হয় এবং ভুক্তভোগীর প্রতিরোধের মাত্রাও কম হয়[2]। আরেকটি সমীক্ষায় দেখা গেছে, একক ব্যক্তির দ্বারা ধর্ষণের চেয়ে গণধর্ষণ বেশি হিংস্র হয় এবং ভুক্তভোগীর প্রতিরোধ তীব্রতর হয়, গণধর্ষণের শিকার হওয়া ব্যক্তিদের আত্মহত্যা করা কিংবা মনোরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেয়ার হারও বেশি। তবে দুইটি সমীক্ষাতেই দেখা গেছে, মাদকদ্রব্যের ব্যবহার এ ধরনের আক্রমণে বড় ধরনের ভূমিকা রাখে[3]।
গণধর্ষণকে কখনো কখনো 'দলগত ধর্ষণ'ও বলা হয়ে থাকে[4]।