Loading AI tools
বাংলাদেশী ইতিহাসবিদ, পণ্ডিত এবং শিক্ষক উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
প্রফেসর ড. গওহর রিজভী একজন বাংলাদেশী ইতিহাসবিদ, পণ্ডিত এবং শিক্ষক। তিনি বর্তমানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।[1]
ড. গওহর রিজভী | |
---|---|
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
শিক্ষা | পিএইচ.ডি. |
মাতৃশিক্ষায়তন | ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় |
পেশা | বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা |
সন্তান | মায়া (কন্যা) |
অধ্যাপক রিজভী বিভিন্ন সময়ে ব্রিটিশ এবং আমেরিকান বিশ্ববিদ্যালয়, যেমন: অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি, ওয়ারউইক বিশ্ববিদ্যালয়, হার্ভার্ড কেনেডি স্কুল ও ইউনিভার্সিটি অব ভার্জিনিয়া ইত্যাদিতে শিক্ষক বা প্রশিক্ষক হিসেবে কাজ করেছেন। ইতিহাস, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক এবং জননীতি নিয়ে তার অনেক প্রকাশনা রয়েছে।
ড. গওহর রিজভীর জন্ম চট্টগ্রামে।
গওহর রিজভী তার ছাত্র জীবনের প্রথম অংশ ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজে অতিবাহিত করেন।[2] এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএ এবং এমএ পাশ করেন। উভয় পরীক্ষায় প্রথম শ্রেণী লাভ করেন।[3] ১৯৭২ সালে রোডস স্কলার হিসেবে তিনি ট্রিনিটি কলেজ, অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে যান এবং পিএইচডি ডিগ্রী লাভ করেন।[3][4] গওহর রিজভীর স্ত্রীর নাম অ্যাগনেস বারোলো। এই দম্পত্তির একমাত্র কন্যা 'মায়া', যিনি ২০০৮ সালে ভাসার কলেজ (নিউ ইয়র্ক) থেকে স্নাতক ডিগ্রী লাভ করেন।[5]
গওহর রিজভী সেন্ট এ্যান্থনি'স কলেজ,অক্সফোর্ড এ জুনিয়র লেকচারার হিসেবে এবং ১৯৭৬ থেকে ১৯৭৮ সাল পর্যন্ত সিনিয়র সহযোগী সদস্য হিসেবে ছিলেন। এরপর ১৯৭৯ থেকে ১৯৮১ পর্যন্ত ব্যালিওল কলেজ, অক্সফোর্ড এ ইতিহাস পড়ান। তিনি Nuffield কলেজ, অক্সফোর্ড এ রাজনীতি এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের ম্যাকআর্থার স্কলার এবং ফেলো ছিলেন ১৯৮৮ থেকে ১৯৯৪ সাল পর্যন্ত। ১৯৯২ সালে Royal Institute of International Affairs এর সহযোগিতায় একটি উচ্চ পর্যায়ের অ্যাংলো-ইরানিয়ান গোলটেবিল বৈঠকের ব্যবস্থা করেন, যাতে দুই দেশের সিনিয়র সরকারি কর্মকর্তাদের আলাপ সহজতর হয়। ১৯৯২ সালে একই বছর তিনি উইলিয়ামস কলেজ, ম্যাসাচুসেটসে আর্নল্ড বার্নহার্ড অতিথি অধ্যাপক হিসেবে ইতিহাস পড়ান। ১৯৯৪ থেকে ১৯৯৫ সালে অধ্যাপক রিজভী নিউ ইয়র্ক এর এশিয়া সোসাইটির সমসাময়িক বিষয়ক পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৯৫ সালে তিনি ফোর্ড ফাউন্ডেশন এ উপ-পরিচালক হিসেবে যোগ দেন।[3][6] ১৯৯৮ থেকে ২০০২ সালে ফোর্ড ফাউন্ডেশনের দিল্লি প্রতিনিধি হিসেবে নিযুক্ত হন। ২০০২ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত তিনি হার্ভার্ড কেনেডি স্কুলে জননীতি বিষয়ে একজন প্রভাষক হিসেবে কাজ করেন। এছাড়াও তিনি অ্যাশ সেন্টার ফর ডেমক্রেটিক গভার্নেন্স অ্যান্ড ইনোভেশন-এর পরিচালক ছিলেন। [7][8] এরপর ২০০৮ ভার্জিনিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-প্রভোস্ট হিসেবে যোগদান করেন। ২০০৯ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত তিনি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করেছেন।
বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় তার প্রচুর লেখা প্রকাশিত হয়েছে। যেমনঃ
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.