কাঠঠোকরা
পাখির প্রজাতি / From Wikipedia, the free encyclopedia
কাঠঠোকরা এবং এ জাতীয় অন্যসব পাখি; যেমন- কুটিকুড়ালি, ঘাড়ব্যথা ইত্যাদি একত্রে Picidae (পিসিডি) পরিবারের অন্তর্গত। অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, মাদাগাস্কার আর দুই মেরু ছাড়া পৃথিবীর প্রায় সব অঞ্চলেই কাঠঠোকরা দেখা যায়। বেশিরভাগ কাঠঠোকরার প্রজাতি বন বা বৃক্ষপূর্ণ অঞ্চলে বসবাস করে। কয়েক প্রজাতির কাঠঠোকরার আবাস মরুভূমি ও পাথুরে অঞ্চলে।
কাঠঠোকরা, কুটিকুড়ালি ও ঘাড়ব্যথা | |
---|---|
বাতাবি কাঠকুড়ালি | |
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | প্রাণী জগৎ |
পর্ব: | কর্ডাটা |
শ্রেণী: | পক্ষী |
উপশ্রেণী: | Neornithes |
অধঃশ্রেণী: | Neognathae |
মহাবর্গ: | Neoaves |
বর্গ: | Piciformes |
উপবর্গ: | Pici |
পরিবার: | Picidae ভিগর্স, ১৮২৫ |
উপগোত্র | |
Jynginae – ঘাড়ব্যথা |
পিসিডি গোত্রটি পিসিফর্মিস বর্গের অন্তর্গত আটটি টিকে থাকা গোত্রের একটি। পিসিফর্মিস বর্গের অন্যান্য গোত্রের (বসন্ত বৌরি, টুক্যান, হানিগাইড) সাথে কাঠঠোকরার গভীর সম্পর্ক রয়েছে বলে মনে করা হত। আধুনিক ডিএনএ পর্যাক্রমের মাধ্যমে এর সত্যতার প্রমাণ পাওয়া গেছে।[1]
কাঠঠোকরা গোত্রে প্রায় ৩০ গণে ২০০ প্রজাতির স্থান সংকুলান হয়েছে। বেশিরভাগ প্রজাতি বন ধ্বংস বা আবাসসথল উজাড়ের ফলে আইইউসিএন প্রণীত বিপদগ্রস্ত তালিকাভুক্ত হয়েছে। শ্বেতচঞ্চু কাঠঠোকরা (Campephilus principalis) ও রাজকীয় কাঠঠোকরা (Campephilus imperialis) নামের দুটি প্রজাতিকে প্রায় ত্রিশ বছর যাবৎ বিলুপ্ত বলে মনে করা হচ্ছে।[2]