কমিনে
হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্র / From Wikipedia, the free encyclopedia
কমিনে (ইংরেজি: Scoundrels) ২০০৯ সালের একটি ভারতীয় হিন্দি অ্যাকশন ফিল্ম।[4][5] বিশাল ভরদ্বাজ পরিচালিত এই ছবিতে মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করেছেন শহিদ কাপুর, প্রিয়াঙ্কা চোপড়া এবং অমল গুপ্তে। কমিনে ছবিটি মুম্বই আন্ডারওয়ার্ল্ড এর পটভূমিকায় দুই যমজের মধ্যের প্রতিদ্বন্দ্বিতাকে অনুসরণ করা হয়েছে যাদের মধ্যে এক জন আধো উচ্চারণে কথা বলে (লিস্প) এবং অপর জন তোতলা।
কমিনে | |
---|---|
মূল শিরোনাম | कमीने |
পরিচালক | বিশাল ভরদ্বাজ |
প্রযোজক | রনি স্ক্রুওয়ালা |
চিত্রনাট্যকার |
|
কাহিনিকার | বিশাল ভরদ্বাজ |
শ্রেষ্ঠাংশে | শহিদ কাপুর প্রিয়াঙ্কা চোপড়া অমল গুপ্তে |
সুরকার | বিশাল ভরদ্বাজ |
চিত্রগ্রাহক | তাসাদুক হুসেন |
সম্পাদক | মেঘনা মনচাঁন্দা সেন এই. শ্রীকর প্রসাদ |
প্রযোজনা কোম্পানি | ইউটিভি মোশন পিকচারস ভিবি পিকচারস |
পরিবেশক | ইউটিভি মোশন পিকচারস |
মুক্তি |
|
স্থিতিকাল | ১৩৪ মিনিট[1] |
দেশ | ভারত |
ভাষা | হিন্দি |
নির্মাণব্যয় | ₹৩৫০ মিলিয়ন (ইউএস$ ৪.২৮ মিলিয়ন)[2] |
আয় | ₹৭১০ মিলিয়ন (ইউএস$ ৮.৬৮ মিলিয়ন)[3] |
ভরদ্বাজের সহচিত্রনাট্যকার ছিলেন সাবরিনা ধাওয়ান, অভিষেক চৌবে এবং সুপ্রতিক সেন। ভারদ্বাজ কেনিয়ান লেখক ক্যাজেটান বয় এর কাছ থেকে মূল স্ক্রিপ্টটি মার্কিন$৪,০০০ মূল্যে কিনেছিলেন। উগান্ডায় স্ক্রিপ্ট রাইটিং ওয়ার্কশপে তিনি তাঁর পরামর্শদাতা ছিলেন। কমিনে ১৪ ই আগস্ট ২০০৯ এ মুক্তি পেয়েছিল এবং বিশ্বব্যাপী বক্স-অফিসে সাফল্য অর্জন করে উপার্জন করেছিল ₹৭১০ মিলিয়ন (ইউএস$ ৮.৬৮ মিলিয়ন)। ছবিটির নির্মাণ ব্যয় ছিল ₹৩৫০ মিলিয়ন (ইউএস$ ৪.২৮ মিলিয়ন)। ফিল্মের সাউন্ডট্র্যাক অ্যালবামটিও বাণিজ্যিক সাফল্যে পেয়েছিল এবং "ধন তে নান" গানটি বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে তালিকায় শীর্ষ স্থান পেয়েছিল।
কমিনে সমালোচকদের কাছ থেকে উচ্চ প্রশংসা লাভ কর। বেশ কয়েকজন সমালোচক এবং মিডিয়া প্রকাশনা তাঁদের "বছরের সেরা চলচ্চিত্র" এর তালিকায় একে প্রথম নম্বরে রেখেছিলেন। ভারত জুড়ে ছবিটি বিভিন্ন অনুষ্ঠানে বেশ কয়েকটি পুরস্কার এবং মনোনয়ন পেয়েছিল। ৫৫ তম ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ডস এ দশটি নমিনেশন পেয়েছিল যার মধ্যে ছিল সেরা চলচ্চিত্রের জন্য ফিল্মফেয়ার পুরস্কার, সেরা পরিচালক, সেরা অভিনেতা, সেরা অভিনেত্রী, এবং সেরা সহঅভিনেতা সহ সেরা স্পেশাল এফেক্টস এর পুরস্কার। ৫৭ তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার এ কমিনে লাভ করে দুটি পুরস্কার — সেরা অডিওগ্রাফি র জন্য সুবাস সাহু এবং সম্পাদনার জন্য বিশেষ জুরি অ্যাওয়ার্ড পান এ. শ্রীকর প্রসাদ।