Loading AI tools
সৃজনশীল কাজ যেখানে ছবি এবং পাঠ্য বিবরণের মতো তথ্য সরবরাহ করে উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
কমিকস বা চিত্রকথা হলো এক ধরনের মাধ্যম যেখানে চিত্র এবং লেখার দ্বারা কোনো ভাবনা প্রকাশ করা হয়।[1] কমিকস প্রায়ই ধারাবাহিকভাবে কয়েকটি প্যানেল বা চিত্রের রূপে থাকে। বিভিন্ন লৈখিক কৌশল যেমন কথার বেলুন, আখ্যান এবং ধ্বন্যাত্মক শব্দ কথোপকথন, বর্ণনা, বিভিন্ন আওয়াজকে নির্দেশ করে। প্যানেলের আকার এবং অলঙ্করণ বর্ণনায় গতি প্রদান করে। কার্টুনিং হলো কমিকসের সবচেয়ে সাধারণ চিত্র তৈরির মাধ্যম। কমিকসের বিভিন্ন রূপ হলো কমিক স্ট্রিপ, সম্পাদকীয় এবং কমিক বই। বিংশ শতাব্দীর শেষের দিকে “গ্রাফিক নভেল” বা “চিত্র উপন্যাস”, “কমিক অ্যালবাম” এবং “টেনকোবন” জনপ্রিয়তা লাভ করেছে এবং একবিংশ শতাব্দীতে অনলাইন ওয়েবকমিকস বিস্তৃতি লাভ করেছে।
কমিকসের ইতিহাস একেক সংস্কৃতিতে একেক পথে অগ্রসর হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা এর প্রাথমিক ইতিহাস লাসকো গুহাচিত্র পর্যন্ত নির্ধারণ করেছেন। বিংশ শতাব্দীর শেষের মধ্যভাগের আগেই কমিকস যুক্তরাষ্ট্র, পশ্চিম ইউরোপ (বিশেষ করে ফ্রান্স এবং বেলজিয়াম) এবং জাপানে জনপ্রিয়তা লাভ করে।
ইউরোপীয়, মার্কিন এবং জাপানি কমিকসের ঐতিহ্য তিনটি ভিন্ন পথে অগ্রসর হয়েছে।[2] ইউরোপীয় কমিকসের যাত্রা শুরু হয় ১৮২৭ সালে সুইস কার্টুনিস্ট রোডলফ টোফারের মাধ্যমে এবং মার্কিন কমিকসের উৎপত্তি রিচার্ড এফ. আউটকল্টের ১৮৯০ এর দশকের পত্রিকার কার্টুন স্ট্রিপ দ্য ইয়েলো কিডের মাধ্যমে বিবেচনা করা হয়। যদিও অনেক আমেরিকান এখন টোফারের অগ্রগামিতা স্বীকার করে।[3]
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.