Loading AI tools
লিথুয়ানিয়ান উচ্চবংশজাত নারী উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
কাউন্টেস এমিলিয়া প্ল্যাটার (ইংরেজি: Countess Emilia Plater) (নভেম্বর ১৩, ১৮০৬-ডিসেম্বর ২৩, ১৮৩১) ছিলেন একজন পোলিশ [1][2][3] বিপ্লবী ও অভিজাত নারী। পোলান্ডের ঐতিহ্যে বেড়ে উঠার মাধ্যমে তিনি ১৮৩০ সালে নভেম্বর বিদ্রোহে অংশগ্রহণ করেন। এই সময় তিনি একটি ছোট দল গঠন করেন, বিভিন্ন দায়িত্বে অংশগ্রহণ করেন এবং পোলিশ বিদ্রোহী বাহিনীর মধ্যে অধিনায়কের পদ লাভ করেন। বিদ্রোহ শেষের দিকে, তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং মারা যান।
কাউন্টেস এমিলিয়া প্ল্যাটার | |
---|---|
জন্ম | ভিলনিয়াস (উইলনো), বিভক্ত পোল্যান্ড | ১৩ নভেম্বর ১৮০৬
মৃত্যু | ২৩ ডিসেম্বর ১৮৩১ ২৫) জাস্টিনাভাস | (বয়স
সমাধি | কপচিউয়ো |
আনুগত্য | পোলিশ-লিথুয়ানিয়ান কমনওয়েলথ (নভেম্বর বিদ্রোহ) |
কার্যকাল | ১৮৩০ |
পদমর্যাদা | ক্যাপ্টেন (ভূমি এবং বায়ু) |
যুদ্ধ/সংগ্রাম | নভেম্বর বিদ্রোহ |
এমিলিয়া প্লাটার ভিলনিয়াসে (পরিবর্ত নাম ভিলনো) একটি সম্ভ্রান্ত পোলিশ-লিথুয়ানিয়ান পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।[4] পনেরো শতকের দিকে এই পরিবার আরও অনেক পোলিশ পরিবারের সাথেই প্রথমে লিভোনিয়ায় এবং পরবর্তীতে লিথুনিয়ায় স্থানান্তরিত হয়। এই লিথুয়ানিয়ারই রাজধানী ছিল ভিলনিয়াস।[5] এই কারণে তাকে পোলিশ, পোলিশ-লিথুয়ানিয়ান বা লিথুয়ানিয়ান হিসাবে আখ্যা করা হয়।[6][7][8][9]
১৮১৫ সালে যখন তার বয়স মাত্র নয় বছর, তখন তার পিতা মাতার, ফ্রানসিজেক স্বয়েরী প্ল্যাটার ও আনা ফন ডার মল'এর, বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটে।[10] এই সময় থেকে তিনি তার বিবাহবিচ্ছিন্না মায়ের সাথে এক দূরবর্তী আত্বীয়র কাছে আশ্রয় পান ও সেখানেই লালিত পালিত হন।[10] ছোট থেকেই তার পড়াশুনোয় খুবই আগ্রহ ছিল। বিশেষ করে জাতিয়তাবাদী পোল সাহিত্য তাকে খুবই অনুপ্রাণিত করত। এই সময় তিনি জার্মান ভাষায় গ্যোটে ও শিলার'এর রচনাও পাঠ করেন ও খুবই উদ্বুদ্ধ হন। ১৮৩০ সালে তার মার মৃত্যু তরুণী এমিলিয়ার কাছে ছিল এক ভীষণ বড় আঘাত।
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.