ইরান-ইসরায়েল বদলি সংঘাত
From Wikipedia, the free encyclopedia
ইরান-ইসরায়েল বদলি সংঘাত,[1] বা ইরান-ইসরায়েল বদলি যুদ্ধ [2] এবং ইরান-ইসরায়েল শীতল যুদ্ধ[3] হচ্ছে একবিংশ শতাব্দীতে ইরান ও ইস্রায়েলের মধ্যে সংঘটিত বদলি যুদ্ধ। এই দ্বন্দ্বে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইরানীয় নেতৃত্বের লক্ষ্য হচ্ছে ইসরায়েলের বিরোধিতা করা এবং ইহুদি রাষ্ট্র হিসেবে ইসরায়েলকে ভেঙ্গে ফেলা[4] এবং এর পাল্টা হিসেবে ইসরায়েলের লক্ষ্য ইরান সরকারের অর্জিত পারমাণবিক অস্ত্র প্রতিরোধ করা এবং লেবাননের হিজবুল্লাহ নামক রাজনৈতিক-যোদ্ধা সংগঠনের মত ইরানের মিত্র ও বদলিকে ধ্বংস করা।
এই নিবন্ধটি অন্য একটি ভাষা থেকে আনাড়িভাবে অনুবাদ করা হয়েছে। এটি কোনও কম্পিউটার কর্তৃক অথবা দ্বিভাষিক দক্ষতাহীন কোনো অনুবাদক কর্তৃক অনূদিত হয়ে থাকতে পারে। |
এই নিবন্ধটির রচনা সংশোধনের প্রয়োজন হতে পারে। কারণ ব্যাকরণ, রচনাশৈলী, বানান বা বর্ণনাভঙ্গিগত সমস্যা রয়েছে। |
১৯৭৯ সালের ইরানি বিপ্লবের পর ইসরায়েলের প্রতি ইরানের শত্রুতামূলক অবস্থান থেকে ধীরে ধীরে এই দ্বন্দ্ব শুরু হয়, যখন দক্ষিণ লেবানন সংঘাতের (১৯৮৫-২০০০) সময় ইরান হিজবুল্লাহ্কে সমর্থন করে, আর ২০০৫ সালের মধ্যে একটি বদল দ্বন্দ্বে পরিণত হয়। ২০০৬ সালে ইরান ২০০৬ সালের লেবানন যুদ্ধের সময় হিজবুল্লাহকে সমর্থন করতে সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিল এবং সমান্তরালে হামাস এবং ফিলিস্তিনি ইসলামী জিহাদকে সমর্থন করা শুরু করে। অন্যদিকে ইসরায়েল ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির ক্ষতি করার জন্য একটি প্রচারাভিযান শুরু করে, যার জন্য ইসরায়েল ইরানের অভ্যন্তরে বেশ কয়েকটি শাসক-বিরোধী মিলিশিয়াকে ব্যবহার করে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর এই সংঘাত আরো বেড়ে যায় এবং ২০১৮ সালের মধ্যে সরাসরি ইরান-ইসরায়েলি যুদ্ধে পরিণত হয়।
এই সংঘর্ষের মূল বিষয়গুলোর মধ্যে রয়েছে ইসরায়েলের বিরোধী দলগুলোর প্রতি ইরানের সমর্থন, ইরান বিরোধী বিদ্রোহী দলগুলোর প্রতি ইসরায়েলের সমর্থন, ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি এবং ইরানের অন্যান্য প্রতিদ্বন্দ্বী যেমন সৌদি আরব এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে ইসরায়েলের সম্পর্ক। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে উভয় দেশের সম্পৃক্ততা দুই রাষ্ট্রের মধ্যে সরাসরি সংঘাতের জন্য অতিরিক্ত সম্ভাবনা রচনা করেছে।[5]
ইরান হিজবুল্লাহ [6] হামাস [7] এবং পিআইজেকে উল্লেখযোগ্য প্রদান করেছে, অন্যদিকে ইসরায়েল ইরানের পিপলস মুজাহেদিন অফ ইরানকে সমর্থন জুগিয়েছে [8] এবং সরাসরি ইরানীয় লক্ষ্যবস্তুতে গুপ্তহত্যা ও হামলা চালিয়েছে। [9][10] জরায়েল ইরানের বিরুদ্ধে সাইবার যুদ্ধ পরিচালনা করেছে এবং প্রকাশ্যে ইরানের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক সামরিক অভিযানের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে। [11]
ইসরায়েল ইরানকে ইরাক ও সিরিয়া থেকে লেবানন পর্যন্ত একটি নিরবচ্ছিন্ন স্থল পরিবহন রুট গঠনের চেষ্টার জন্য অভিযুক্ত করেছে,[12][13][14] যাকে ইসরায়েল একটি উল্লেখযোগ্য কৌশলগত হুমকি হিসেবে দেখে।[15]
ইরান ইসরায়েলকে একটি অবৈধ "ইহুদীবাদী শাসক" (জায়োনিস্ট রেজিম) হিসেবে বিবেচনা করে এবং ইরানের নেতৃত্ব ইসরায়েলকে মুসলমানদের প্রতি শত্রুভাবাপন্ন আমেরিকার মক্কেল রাষ্ট্র হিসেবে অভিযুক্ত করেছে। [16]