ইংল্যান্ডের ভূগোল
From Wikipedia, the free encyclopedia
ইংল্যান্ড গ্রেট ব্রিটেন দ্বীপের মধ্য ও দক্ষিণে দুই-তৃতীয়াংশেরও বেশি অংশ নিয়ে গঠিত এবং এছাড়াও এতে আরও কয়েকটি ছোট ছোট দ্বীপ রয়েছে যার মধ্যে সবচেয়ে বড় হলো আইল অফ উইট। ইংল্যান্ডের উত্তরে স্কটল্যান্ড এবং পশ্চিমে ওয়েলস। এটি ব্রিটেনের মূল ভূখণ্ডের অন্য যে কোনো অংশের চেয়ে মহাদেশীয় ইউরোপের সবচেয়ে কাছাকাছি; ফ্রান্স থেকে কেবল ৩৩ কিমি (২১ মা) ইংলিশ চ্যানেল দ্বারা এটি মূল ইউরোপীয় ভূখণ্ড হতে বিভক্ত।[2] ফোকস্টোনের নিকটবর্তী ৫০ কিমি (৩১ মা)[3] দীর্ঘ চ্যানেল টানেল ইংল্যান্ডকে ইউরোপের মূল ভূখণ্ডের সাথে সরাসরি সংযুক্ত করে। ইংল্যান্ড - ফ্রান্স সীমান্তটি টানেল বরাবর অর্ধেক।[4]
দ্রুত তথ্য মহাদেশ, অঞ্চল ...
মহাদেশ | ইউরোপ |
---|---|
অঞ্চল | গ্রেট ব্রিটেন |
স্থানাঙ্ক | ৬°০০′ দক্ষিণ ৩৫°০০′ পূর্ব |
আয়তন | ৩০তম |
• মোট | ১,৩০,২৭৯ কিমি২ (৫০,৩০১ মা২) |
• স্থলভাগ | ৯৩.৫১% |
• জলভাগ | ৬.৪৯% |
উপকূলরেখা | ৩,২০০ কিমি (২,০০০ মা) |
সীমানা |
|
সর্বোচ্চ বিন্দু | স্কেফিল পিক ৯৭৮ মিটার (৩,২০৯ ফু) |
সর্বনিম্ন বিন্দু | হোল্ম ফেন −২.৭৫ মিটার (−৯.০ ফু) |
দীর্ঘতম নদী | সেভার্ন নদী (ওয়েলস সহ) ৩৫৪ কিমি (২২০ মা) ( কেবল ইংল্যান্ডের ক্ষেত্রে : টেমস নদী ৩৪৬ কিমি (২১৫ মা) ) |
বৃহত্তম হ্রদ | উইন্ডারমেয়ার হ্রদ ১৪.৭৩ কিমি২ (৫.৬৯ মা২) |
জলবায়ু | সামুদ্রিক "ব্রিটিশ" জলবায়ু কিছু এলাকায় উপবৃত্তীয় জলবায়ু |
ভূখণ্ড | পার্বত্য, পাহাড়ী, বনভূমি, নিম্নভূমি, নগর |
প্রাকৃতিক সম্পদ | রৌহ, জিংক, পটাশ, সিলিকা বালু, মাছ, কাঠ, বন্যপ্রাণী, খনিজ তেল, প্রাকৃতিক গ্যাস, জলবিদ্যুত, বায়ুকল, পারদ, টিন, কপার, চীনামাটি, চাষভূমি ও কয়লা |
প্রাকৃতিক বিপত্তিসমূহ | ইউরোপীয় বায়ুঝড়, বন্যা, সামান্য টর্নেডো |
পরিবেশগত সমস্যা | জলবায়ু পরিবর্তন, সমুদ্র উচ্চতা বৃদ্ধি, নবায়নযোগ্য শক্তি, পানি দূষণ |
এক্সক্লুসিভ অর্থনৈতিক অঞ্চল | ২,৪১,৮৮৮ কিমি২ (৯৩,৩৯৩ মা২) |
তথ্যসূত্র | |
[1] |
বন্ধ