ইংরিদ বারিমান
সুয়েডীয় অভিনেত্রী / From Wikipedia, the free encyclopedia
ইংরিদ বারিমান (সুয়েডিয় উচ্চারণ: [ˈɪŋrɪd bˈærjman] (শুনুনⓘ); ২৯ আগস্ট ১৯১৫ – ২৯ আগস্ট ১৯৮২) একজন সুয়েডীয় অভিনেত্রী ছিলেন। পাঁচ দশক ব্যাপী কর্মজীবনে,[1] With a career spanning five decades,[2] বারিমান চলচ্চিত্রের ইতিহাসে অন্যতম প্রভাবশালী পর্দা ব্যক্তিত্ব হিসেবে গণ্য হন।[3] তিনি তিনটি একাডেমি পুরস্কার, দুটি প্রাইমটাইম এমি পুরস্কার, একটি টনি পুরস্কার, চারটি গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার, বাফটা পুরস্কার ও একটি ভোল্পি কাপ অর্জন করেন। তিনি মাত্র চারজন অভিনেত্রীর মধ্যে একজন যিনি অভিনয়ের জন্য কমপক্ষে তিনটি একাডেমি পুরস্কার পেয়েছেন (শুধু ক্যাথরিন হেপবার্ন চারটি পেয়েছেন)। ১৯৯৯ সালে আমেরিকান ফিল্ম ইনস্টিটিউট বারিমানকে ধ্রুপদী হলিউড চলচ্চিত্রের চতুর্থ সেরা নারী পর্দা কিংবদন্তি হিসেবে স্বীকৃতি দেয়।[4]
ইংরিদ বারিমান | |
---|---|
Ingrid Bergman | |
জন্ম | (১৯১৫-০৮-২৯)২৯ আগস্ট ১৯১৫ |
মৃত্যু | ২৯ আগস্ট ১৯৮২(1982-08-29) (বয়স ৬৭) লন্ডন, ইংল্যান্ড |
মৃত্যুর কারণ | স্তন ক্যান্সার |
পেশা | অভিনেত্রী |
কর্মজীবন | ১৯৩২–৮২ |
দাম্পত্য সঙ্গী |
|
সন্তান | পিয়া লিন্ডস্ট্রোম ও ইসাবেলা রোজেলিনিসহ ৪ জন |
স্টকহোমে সুয়েডীয় পিতা ও জার্মান মাতার ঘরে জন্মগ্রহণকারী বারিমান সুয়েডীয় ও জার্মান চলচ্চিত্র দিয়ে তার অভিনয় জীবন শুরু করেন। মার্কিন দর্শকদের কাছে তার পরিচয় ঘটে ইন্টারমেৎজো (১৯৩৯) চলচ্চিত্রের ইংরেজি ভাষার পুনর্নিমাণ দিয়ে। সহজাত সৌন্দর্যের জন্য প্রসিদ্ধ বারিমান কাসাব্লাঙ্কা (১৯৪২) চলচ্চিত্রে ইলসা লুন্ড চরিত্রে অভিনয় করেন। ১৯৪০-এর দশকে তার অভিনীত উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রসমূহ হল নাট্যধর্মী ফর হোম দ্য বেল টোলস (১৯৪৩), গ্যাসলাইট (১৯৪৪), দ্য বেলস অব সেন্ট ম্যারি'স (১৯৪৫) ও জোন অব আর্ক (১৯৪৮); এই সবকয়টি চলচ্চিত্রের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন এবং গ্যাসলাইট চলচ্চিত্রের জন্য অস্কার লাভ করেন। এছাড়া এই সময়ে তিনি আলফ্রেড হিচককের পরিচালিত তিনটি অচলচ্চিত্রে অভিনয় করেন, সেগুলো হল স্পেলবাউন্ড (১৯৪৫), নটরিয়াস (১৯৪৬) ও আন্ডার ক্যাপ্রিকর্ন (১৯৪৯)।