Loading AI tools
আল কায়েদা ইরাক শাখার সাবেক আমির উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
আবু আইয়ুব আল মাসরি (/ˈɑːbuː
আবু আইয়ুব আল মাসরি | |
---|---|
আল কায়েদা ইরাক শাখার দ্বিতীয় আমীর | |
কাজের মেয়াদ ৭ই জুন, ২০০৬ – ১৫ ই অক্টোবর, ২০০৬ | |
পূর্বসূরী | আবু মুসআব আল-যারকাউয়ি |
উত্তরসূরী | আবু ওমর আল বাগদাদী |
মুজাহিদীন শুরা কাউন্সিলের ২য় আমীর | |
কাজের মেয়াদ ৭ই জুন, ২০০৬ – ১৫ই অক্টোবর, ২০০৬ | |
পূর্বসূরী | আবু মুসআব আল-যারকাওয়ি |
উত্তরসূরী | পদ বিলুপ্ত |
ইসলামিক স্টেট অব ইরাকের প্রধানমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ৯ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ – ১৮ই এপ্রিল, ২০১০ | |
পূর্বসূরী | আবু আব্দুর রহমান আল-ফালাহি |
উত্তরসূরী | অস্পষ্ট |
ইসলামিক স্টেট অব ইরাকের যুদ্ধমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ১৫ই অক্টোবর, ২০০৬ – ১৮ই এপ্রিল, ২০১০ | |
পূর্বসূরী | পদ তৈরি করেছেন |
উত্তরসূরী | আবু সুলাইমান আন নাসের |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | ১৯৬৮ মিশর |
মৃত্যু | ১৮ই এপ্রিল ২০১০ (বয়স ৪১–৪২) ইরাক |
জাতীয়তা | মিসরি |
ধর্ম | সুন্নি ইসলাম |
সামরিক কর্মজীবন | |
আনুগত্য | ইখওয়ানুল মুসলিমীন (অজ্ঞাত–১৯৮২) মিসরীয় ইসলামি জিহাদ (১৯৮২–১৯৯৯)
|
কার্যকাল | ১৯৮০–২০১০ ঈসায়ী |
পদমর্যাদা | আল কায়েদা ইরাক শাখার আমির (জুন ২০০৬ - এপ্রিল ২০১০) মুজাহিদীন শুরা কাউন্সিলের ২য় আমীর (জুন ২০০৬ - অক্টোবর ২০০৬) ইসলামিক স্টেট অব ইরাকের (অক্টোবর ২০০৬ - এপ্রিল ২০১০) |
যুদ্ধ/সংগ্রাম | আফগানিস্তানের গৃহযুদ্ধ(১৯৯৬–২০০১) ইরাক যুদ্ধ ইরাক বিদ্রোহ
|
মিসরে জন্মগ্রহণকারী আইয়ুব আল-মাসরি ইখওয়ানুল মুসলিমীনে যোগদান করেন।[7] এবং জেনারেল কল্ডওয়েলের মতে,[8] ১৯৮২ সনে আইমান আল জাওয়াহিরীর মিসরের ইসলামি জিহাদে যোগদান করেন। সেখানে তিনি জাওয়াহিরীর সাথে কাজ করতেন। আল-মাসরি ১৯৯৯ সনে আফগানিস্তানে গমন করেন। সেখানে তিনি বিস্ফোরক নিয়ে উচ্চতর গবেষণা করতে আল ফারুক ক্যাম্পে ওসামা বিন লাদেনের নিকট উপস্থিত হন।
আল মাসরি "ইউসুফ হাদ্দাব লাবিব" নামে একটি জাল পাসপোর্ট ব্যবহার করে ইয়েমেনে প্রবেশ করেন। এবং গ্রাম্য স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেন। সেখানে ১৯৯৮ সালে ইয়েমেনের রাজধানী সানায় বসবাসকারী হাসনা নামে এক মহিলাকে বিবাহ করেন। তাদের তিনটি সন্তানও রয়েছে। হাসনা এপ্রিল আঠারোর ঐ অভিযানেই ছরছার লেক এরিয়ায় গ্রেফতার হন, দক্ষিণ বাগদাদের যেই অভিযানে তার স্বামী নিহত হন।[9] পরবর্তীকালে হাসনা বলেন, "আমি আবু মুসআব আল-যারকাউয়ির মৃত্যুর আগে জানতামই না যে, আমার স্বামীর নাম আবু আইয়ুব আল মাসরি।" আবু মুসআব আল-যারকাউয়ি ছিলেন আল কায়েদা ইরাক শাখার প্রধান, যিনি ২০০৬ সালে আমেরিকার বিমানহামলায় নিহত হন। এবং আল-মাসরি তারই স্থলাভিষিক্ত হন। হাসনা বলেন, তার স্বামী সর্বদা নিজের ভিতর লুকিয়ে রাখতে অভ্যস্ত ছিলেন।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
আল-মাসরির মৃত্যুর পর তার বিধবা স্ত্রীর দেওয়া তথ্যমতে, ২০০১ সালে ন্যাটো বাহিনী আফগানিস্তানে হামলা করার সময় তিনি আফগানিস্তানেই ছিলেন। ২০০২ সালে সংযুক্ত আরব আমিরাত হয়ে ইরাকে চলে যান। সেখানে তিনি প্রাথমিকভাবে বাগদাদের কাররাদায়, পরে আমিরিয়া ফাইনালে, এরপরে আল জাদিদায় বসবাস করেন। আল জাদিদায়ই তিনি ইরাকের দক্ষিণাঞ্চলে আল-কায়েদার জঙ্গী অভিযান পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করেছিলেন।[10][11]আমেরিকা সেনাবাহিনীর দাবী, "মাসরি অন্যান্য জিহাদী দলগুলোকে আল কায়েদার কাছে আনুগত্য স্বীকার করতে সাহায্য করেছেন।"[11] "ডিফেন্সলিংক নিউজ" প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে যে, "মাসরি ২০০৩ এর আগপর্যন্ত আল কায়েদার বাগদাদ সেল প্রতিষ্ঠা করতে সাহায্য করেছিলেন। এর পরপরই তিনি সিরিয়া দিয়ে আত্মঘাতী বোমা-হামলাকারীদের ইউফ্রেটিস নদীর উপত্যকার গুপ্তপথে গমনাগমনে সাহায্য করতেন।"[12][13] আমেরিকা জোটের ইরাক হামলার পরে পরিবারটি বাগদাদ ছেড়ে উত্তরে দিয়ালার দিকে গমন করে। হাসনা বলেন, "আমেরিকান বিমানবাহিনী আমাদের দ্বিতলবিশিষ্ট ভবনে আক্রমণ করে। সেখানে একজন নিহত হয়, কিন্তু আমি এবং আমার স্বামী বেঁচে যাই এবং ফাললুজাহর দিকে পলায়ন করি।" (সুন্নি আরবদের কেন্দ্র পশ্চিম বাগদাদ, যা সেসময় আমেরিকা বিরোধী বিদ্রোহের দুর্গ ছিল।) আল মাসরি ২০০৪ সালে ফাললুজাহর যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। আমেরিকা সেনাবাহিনী ২০০৪ এর নভেম্বরে শহরটিতে হামলা করলে পরিবারটি রাজধানীর পশ্চিম সীমানায় অবস্থিত আবু গারিব শহরে গমন করে। ২০০৭ সালে আল মাসরি এবং তার পরিবার ছরছার হ্রদ এলাকায় স্থানান্তরিত হন। হাসনার বক্তব্য, "আমরা মাসরির মৃত্যুর সময় পর্যন্ত পুরো সময়টাতেই অবস্থান পরিবর্তন করতে থাকি।"[14]
একটি ইসলামি ওয়েবসাইট দাবি করে যে, আবু হামযা আল-মুহাজির দুইজন আমেরিকা সেনাসদস্যকে হত্যা করেন। যারা ১৬ই জুন ২০০৬ ঈসায়ীতে ইরাকে একটি অ্যামবুশের পর আত্মগোপন করেছিল।[15] পরে ২০০৬ সালের ১৯শে জুনে তাদের মৃতদেহ ইরাকের ইউসুফিয়্যাহতে ছিন্ন-ভিন্ন এবং ক্ষত-বিক্ষত অবস্থায় পাওয়া যায়।[16][17]
২০শে সেপ্টেম্বর ২০০৬তে আবু হামযা তুর্কি জিম্মি মুরাত ইউসকে ব্যক্তিগতভাবে হত্যার দায় স্বীকার করেন। প্রথমে ২০০৪ সালের আগস্টে তার ফাঁসিসংক্রান্ত ভিডিও প্রচারিত হয়। মুরাত ইউস মাথায় তিনটি গুলির আঘাতে মৃত্যুবরণ করেন।[18] তিনি ২০০৪ সালের জুলাইয়ের পর অপহৃত হন। তার সাথে তার তুর্কি সহকর্মী আয়াতুল্লাহ গাযমেনও অপহৃত হন। আমেরিকার সাথে কাজ করার অনুশোচনা প্রকাশ করার পর আয়াতুল্লাহ ২০০৪এর সেপ্টেম্বরে মুক্তি পান।[19]
২০০৫ বা এর পূর্ব হতেই আবু আইয়ুব আল মাসরিকে ন্যাটো জোট বাহিনী এবং ইরাক সরকার ফেরারী হিসেবে তালিকায় উল্লেখ করে আসছিলো।[20]
২০০৬ সালের জুন মাসে মুজাহিদীন শুরা কাউন্সিল যার ভিতর আল কায়েদা ইরাক শাখা এবং অন্যান্য ইরাকি বিদ্রোহী দল শামিল ছিল, তারা আবু হামযা আল-মুহাজিরকে[21] তাদের নতুন আমির ঘোষণা করে। যাইহোক, জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদ প্রধান স্টিফেন হেডলি বলেন, "এটা পরিষ্কার নয় যে, দায়িত্বে কে আছেন। আমরা প্রতিবেদনসমূহে ভিন্নতা দেখতে পাচ্ছি...... আমাদের হিসাবে, এটি এখনো স্থিরীকৃত হয়নি।"
আমেরিকা সেনাবাহিনী কর্তৃক ৭ই মার্চ ২০০৭ খ্রিষ্টাব্দে আবু ওমর আল-বাগদাদির কথিত গ্রেফতারির পর মিডিয়া আল-মাসরিকে বিদ্রোহী নেতা হিসেবে প্রতিবেদন পেশ করতে শুরু করে। এছাড়া একটি ভিডিওটেপ মিডিয়ায় প্রচারিত হয় যাতে আল-মাসরি আল-বাগদাদিকে "আমিরুল মুমিনীন" বলে প্রচার করেন। যাতে ইরাকি আলকায়েদার যোদ্ধারা তার নেতৃত্বে যুদ্ধ করেন। কিন্তু ন্যাটো জোটের নিকটে আল-মাসরি "আবু হামযা আল-মুহাজির" নামে যারকাউয়ির উত্তরসূরি হিসেবে চিহ্নিত হন।[22] বুশ প্রসাশন তাকে ধরার জন্য পুরস্কার ঘোষণা করে। যা একপর্যায়ে ২৫ মিলিয়ন ডলার পর্যন্ত পৌঁছে যায়।[23]
২০০৮ সালে এটিকে কমিয়ে ১০০,০০ (একলক্ষ) ডলার করা হয়। এর কারণ হিসেবে তৎকালীন আমেরিকার প্রশাসনিক কেন্দ্রীয় মুখপাত্র জ্যামি গ্রেবিল জানিয়েছিলেন, "বর্তমানে অনেক কারণের উপর ভিত্তি করে আমাদের মূল্যায়ন হল, তিনি [আল-মাসরি] নন, গত বছর তিনি আল কায়েদা ইরাক শাখার একজন অস্থায়ী মনোনীত নেতা ছিলেন।" মুখপাত্র আরও বলেন, "নিরাপত্তাজনিত কারণে" তিনি এই ব্যাপারে বিস্তারিত বলতে পারছেন না। পুরস্কারের মূল্যের এই হ্রাস আল-মাসরিকে যুক্তরাষ্ট্রীয় "বিচারের জন্য পুরস্কার" বিভাগের তালিকায় নামিয়ে আনে।ম এবং প্রতিরক্ষা বিভাগ তাকে নিম্ন পুরস্কারের ব্যক্তিদের তালিকায় রেখে দেয়। [3][24]
'আবু হামযা আল-মুহাজির' সম্পর্কে ২০০৬ সালের অক্টোবরে হাদিছায় আমেরিকার আক্রমণের সময় নিহত হবার ভ্রান্ত খবর প্রচারিত হয়।[25] এছাড়া ২০০৭ সালের মে মাসে দুটি জঙ্গী গোষ্ঠীর আভ্যন্তরীণ যুদ্ধে নিহত হবার খবরও প্রচারিত হয়।[26] এই প্রতিবেদনে যার ব্যাপারে নিহত হবার প্রতিবেদন করা হয়েছে, তিনি মূলতঃ 'মুহারিব আব্দুল লাতিফ আল-জুবাইরি'। যিনি আল কায়েদা ইরাক শাখার জ্যেষ্ঠ সদস্য এবং আবু ওমর আল-বাগদাদির গোপন মন্ত্রিসভার "জনসংযোগমন্ত্রী" ছিলেন।[27]
১৮ই এপ্রিল, ২০১০ সালে আবু আইয়ুব আল-মাসরি তিকরিতের নিকটস্থ একটি মার্কিন-ইরাকি যৌথ অভিযানে নিহত হন।[28] যৌথবাহিনী মনে করে যে, আল-মাসরি ঐ সময় বিস্ফোরণের জন্য আত্মঘাতী বোমা দ্বারা সজ্জিত ছিলেন। দীর্ঘক্ষণ গোলাগুলি এবং বোমাবর্ষণের পর ইরাকি সৈন্য ঘরে প্রবেশ করে এবং দুইজন জীবিত মহিলাকে পায়, যাদের একজন ছিল আল-মাসরির স্ত্রী। আল-মাসরি, আবু ওমর আল-বাগদাদি এবং আল-বাগদাদির পুত্রকে চিহ্নিত করা হয়। ইরাকি সেনাবাহিনীর মতে, আল-মাসরির মৃতদেহে একটি আত্মঘাতী বোমা পাওয়া গিয়েছিল [29] ইরাকের প্রধানমন্ত্রী নুরি আল-মালিকি বাগদাদে একটি সংবাদ সম্মেলনে আবু ওমর আল-বাগদাদি এবং আবু আইয়ুব আল-মাসরি নিহত হবার ঘোষণা করেন। এবং সাংবাদিকদেরকে তাদের মৃতদেহের ছবি দেখান। তিনি জানান, "এই আক্রমণ স্থল বাহিনীর মাধ্যমে সম্পন্ন হয়েছে যারা বাড়িটি পরিবেষ্টন করে ছিলো। এবং মিসাইল নিক্ষেপকও ব্যবহার করা হয়েছিল।" মালিকি আরও বলেন, "অভিযানের সময় কম্পিউটারগুলো সীজ করা হয়েছিল। ওসামা বিন লাদেন এবং (তার সহকারী) আয়মান আল-জাওয়াহিরী থেকে।" আমেরিকা সেনাকর্মকর্তা জেনারেল রেমন্ড অদির্নো এই অভিযানের ব্যাপারে বলেন, "এই সন্ত্রাসীদের মৃত্যু আল কায়েদাকে তাদের ইরাকে বিদ্রোহ শুরুর থেকে যথাসম্ভব সর্বাধিক চোট পৌঁছিয়েছে।" তিনি বলেন, "যদিও এখানে তাদের কার্যক্রম এখনো চলবে, কিন্তু এটি ইরাককে সন্ত্রাসমুক্ত করার সর্বোচ্চ পদক্ষেপ বলা যায়।
২০১০ সালের ২৫শে এপ্রিল, ইসলামিক স্টেট ইরাক একটি জঙ্গী সাইটে একটি চার পাতার ঘোষণাপত্রে জানায় যে, "রবিবারের আগে আল-মাসরি এবং আল-বাগদাদির মৃত্যু নিশ্চিত করা হয়েছে।" সেখানে আইএসের তৎকালীন শরীয়াহ-মন্ত্রী আবুল ওয়ালিদ আব্দুল ওয়াহহাব আল-মাশাদানি জানান, "এই দুই (জঙ্গী) নেতা একটি বৈঠকে যোগদান করেছিলেন, তখন একদল "শত্রু বাহিনী" তাদের অবস্থান চিহ্নিত করে এবং তাদের অবস্থান লক্ষ্য করে বিমানহামলা চালায়।"
এই ঘোষণাপত্রটি এর আগের শুক্রবারে চালানো বোমা হামলার একটি স্পষ্ট প্রমাণ। সেখানে দাবী করা হয়, "ক্রুসেডার এবং শিয়ারা ইরাকি নিরাপত্তা সেবার ভাবমূর্তিকে বিনষ্ট করবে। এবং বাগদাদে আইএসআই শত্রু জোটকে ভয়াবহ ক্ষতির পর একটি 'অসার' জয় উপহার দেবে।"[30]
মার্কিন ভাইস-প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেন, "ইরাকে আলকায়েদার উচ্চপদস্থ এই দুই নেতার মৃত্যু সন্ত্রাসীদের প্রতি "সম্ভবতঃ বিধ্বংসী" আঘাত। এবং আক্রমণের সফলতা প্রমাণ করছে, ইরাকের নিরাপত্তা বাহিনী সফলতার দিকে যাচ্ছে।"[31]
২০১০ সালের ১৪ই মে আন-নাসের লি-দ্বীনিল্লাহ আবু সুলাইমান (الناصر لدين الله أبو سليمان an-Nāṣir li-Dīn-illāh ʾAbū Sulaymān) ইসলামিক স্টেটের যুদ্ধমন্ত্রী হিসেবে আল-মাসরির স্থলাভিষিক্ত হন।[32]
২০১০ সালের নভেম্বরে আল কায়েদা আরব উপদ্বীপের জ্যেষ্ঠ নেতা ইবরাহীম আল-বান্না যিনি আবু হামযার সাথে ইয়েমেনে সাক্ষাত করেছিলেন; কুয়েতি সংবাদসংস্থা আল-জারীদাহকে সাক্ষাতকার দেওয়ার সময় দাবী করেন, আবু হামযার আসল নাম আব্দুল মুনঈম আল-বাদাওয়ি (আরবি: عبد المنعم البدوي)।[33] ২০০৯ এর আগে আল কায়েদার একটি নতুন "যুদ্ধ মন্ত্রিপরিষদ" সম্পর্কে দেয়া বর্ণনার বিবৃতি উপর্যুক্ত দাবীটি সমর্থন করে।[34]
পূর্বসূরী আবু মুসআব আল-যারকাউয়ি |
আল কায়েদা ইরাক শাখার প্রধান ২০০৬-২০১৯ |
উত্তরসূরী আন-নাসের লিদ্বীনিল্লাহ আবু সুলাইমান |
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.