আবি আহমেদ
শান্তিতে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী (২০১৯) ইথিওপীয় প্রধানমন্ত্রী / From Wikipedia, the free encyclopedia
আবি আহমেদ আলি (সংক্ষেপে আবি আহমেদ অথবা আবি;জন্ম ১৫ আগস্ট ১৯৭৬) হলেন ইথিওপিয়ার রাজনীতিবিদ এবং ২ এপ্রিল ২০১৮ থেকে গণপ্রজাতন্ত্রী ইথিওপিয়ার ১৫তম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।[2][3]
আবি আহমেদ আলি | |
---|---|
ዐቢይ አህመድ አሊ | |
ইথিওপিয়ার ১৫তম প্রধানমন্ত্রী | |
দায়িত্বাধীন | |
অধিকৃত কার্যালয় ২ এপ্রিল ২০১৮ | |
রাষ্ট্রপতি | মুলাটো তিসোম সাহলে-ওয়ার্ক জুডি |
ডেপুটি | ডিমেক মিকোনেন |
পূর্বসূরী | হাইলমারিয়াম ডিসালেন |
ইথিওপিয়ান পিপল'স রেভ্যুলোশনারী ডেমোক্রেটিক ফ্রন্টের ৩য় চেয়ারম্যান | |
দায়িত্বাধীন | |
অধিকৃত কার্যালয় ২৭ মার্চ ২০১৮ | |
ডেপুটি | ডিমেক মিকোনেন |
পূর্বসূরী | হাইলমারিয়াম ডিসালেন |
অরুৃমো ডেমোক্রেটিক পার্টির নেতা | |
দায়িত্বাধীন | |
অধিকৃত কার্যালয় ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ | |
ডেপুটি | লিমা মেগারসা |
পূর্বসূরী | লেমা মেগারসা |
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ৬ অক্টোবর ২০১৫ – ১ নভেম্বর ২০১৬ | |
প্রধানমন্ত্রী | হাইলমারিয়াম ডিসালেন |
পূর্বসূরী | দিমুতো হামবিসিতু |
ইনফরমেশন নেটওয়ার্ক সিকিউরিটি এজেন্সির পরিচালক ভারপ্রাপ্ত | |
কাজের মেয়াদ ২০০৮ – ২০১৫ | |
পূর্বসূরী | টেকলিবারগান ওল্ড ডিয়ারগে |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | (1976-08-15) ১৫ আগস্ট ১৯৭৬ (বয়স ৪৭) বিশাসা, জিমা অঞ্চল, সোশ্যালিস্ট ইথিওপিয়া |
রাজনৈতিক দল | অরুমো ডেমোক্রেটিক পার্টি |
অন্যান্য রাজনৈতিক দল | ইথিওপিয়ান পিপল'স রেভুলোশনারি ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট |
দাম্পত্য সঙ্গী | জিনাস তায়াকিউ[1] |
সন্তান | তিন কন্যা ও পালক পুত্র এক |
শিক্ষা | মাইক্রোলিংক ইনফরমেশন টেকনোলজি কলেজ (বিএ) ইউনিভার্সিটি অব গ্রীনিচ (এমএ) অ্যাশল্যান্ড ইউনিভার্সিটি (এমবিএ) আদ্দিস আবাবা ইউনিভার্সিটি (পিএইচডি) |
পুরস্কার | শান্তিতে নোবেল পুরস্কার (২০১৯) |
ওয়েবসাইট | FDRE Office of the Prime Minister |
সামরিক পরিষেবা | |
আনুগত্য | ইথিওপিয়া |
শাখা | ইথিওপিয়ান আর্মি |
কাজের মেয়াদ | ১৯৯১-২০১০ |
পদ | লেফটেন্যান্ট কর্নেল |
ইউনিট | আর্মি সিগনাল কর্পস |
কমান্ড | ইনফরমেশন নেটওয়ার্ক সিকিউরিটি এজেন্সি |
যুদ্ধ | ইথিওপিয়ার গৃহযুদ্ধ রোয়ান্ডা গণহত্যার পর রোয়ান্ডা মিশনে যোগ ইরিত্রিয়া-ইথিওপিয়া যুদ্ধ |
তিনি ইথিওপিয়ান পিপল'স রেভ্যুলেশনারী ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট ও অরোমু ডেমোক্রেটিক পার্টির চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেছিলেন।[4][5] এছাড়াও তিনি ইথিওপিয়ান পার্লামেন্ট এবং ওডিপি ও ইপিআরডিএফ এর নির্বাহী কমিটির সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন।
আর্মি ইন্টেলিজেন্সের একজন সাবেক কর্মকর্তা হিসেবে, আবি প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর রাজনীতি ও অর্থনৈতিক পুনর্গঠনের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছেন।[6][7][8] ২০১৯ সালে আবি আহমেদের প্রচেষ্টাতেই ইরিত্রিয়ার সঙ্গে ইথিওপিয়ার পুরনো বৈরিতার অবসান ঘটেছে। ১৯৯৮ সালে শুরু হওয়া সীমান্ত যুদ্ধে দু’দেশের প্রায় ৭০ হাজার মানুষ নিহত হয়েছে। ২০০০ সালে তাদের মধ্যে শান্তিচুক্তি হলেও উত্তেজনা ঠিকই ছিল। শান্তি ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা এবং ইথিওপিয়া ও ইরিত্রিয়ার দীর্ঘ ২০ বছরের সমস্যার নিরসনের জন্য তিনি ২০১৯ সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পান।[9] ২০২১-এর অক্টোবরে আবি আহমেদ দ্বিতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন শুরু করেন। 2021 সালের অক্টোবরে, অভি আহমেদ দ্বিতীয় 5 বছরের মেয়াদে আনুষ্ঠানিকভাবে শপথ গ্রহণ করেছিলেন।