Loading AI tools
ব্রিটিশ লেখক, সম্পাদক উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
অ্যালমা লুসি র্যাভিল্লী, লেডি হিচকক (১৪ আগস্ট ১৮৯৯ – ৬ জুলাই ১৯৮২) ছিলেন একজন ইংরেজ-মার্কিন চিত্রনাট্যকার এবং চলচ্চিত্র সম্পাদক।[1] তিনি অ্যালফ্রেড হিচককের সাথে তার কাজের জন্যে সর্বাধিক পরিচিত, যার সাথে তিনি ১৯২৬ সালের ডিসেম্বর-এ বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন।[1]
অ্যালমা র্যাভিল্লী | |
---|---|
জন্ম | অ্যালমা লুসি র্যাভিল্লী ১৪ আগস্ট ১৮৯৯ নটিংহ্যাম , নটিংহ্যামশায়ার, ইংল্যান্ড, যুক্তরাজ্য |
মৃত্যু | ৬ জুলাই ১৯৮২ ৮২) বেল এয়ার, লস এঞ্জেলেস, ক্যালিফোর্নিয়া, যুক্তরাষ্ট্র | (বয়স
পেশা | চিত্রনাট্যকার, চলচ্চিত্র পরিচালক, চলচ্চিত্র সম্পাদক |
দাম্পত্য সঙ্গী | অ্যালফ্রেড হিচকক (m. ১৯২৬–১৯৮০; আমৃত্যু) |
সন্তান | প্যাট্রেসিয়া হিচকক (জন্ম ১৯২৮) |
তিনি নটিংহ্যামশায়ারে, ম্যাথিউ এডওয়ার্ড এবং লুসি র্যাভিল্লীর দ্বিতীয় কন্যা হিসেবে জন্মগ্রহণ করেন। উনার বাবার টুইকেনহ্যাম ফিল্ম স্টুডিওতে চাকরি পাবার সুবাধে, রেভিল্লী উনার বাল্যকালে তার পরিবারের সাথে লন্ডনে চলে যান। র্যাভিল্লী প্রায়শই কর্মক্ষেত্রে উনার বাবাকে দেখতে যেতেন এবং ঘটনাক্রমে ঐখানে চা-ওয়ালী হিসেবে চাকরি পেয়ে যান। ১৬ বছর বয়সে উনি 'কাটার' এর পদে উন্নীত হন, যা পরিচালকদের চলচ্চিত্র সম্পাদনায় সহযোগীতা করার সাথে সম্পৃক্ত ছিল। তিনি সেখানে চিত্রনাট্যকার এবং সহকারী পরিচালক হিসেবেও কাজ করেন। এসব কাজ উনাকে চলচ্চিত্র তৈরির এমন একটি অংশে যুক্ত ও অবদান রাখতে সাহায্য করে যাতে ঐসময়ের খুব কম সংখ্যক নারী অংশ নিতে পারতেন । [2]
স্টুডিওটি ১৯১৯ সালে বন্ধ হয়ে যায়। পরবর্তিতে র্যাভিল্লী চলচ্চিত্র কোম্পানি প্যারামাউন্টের ফেমাস প্লেয়ার্স-লাস্কিতে চাকরি পেয়ে যান, যেখানে তিনি উনার ভাবি জীবনসঙ্গী অ্যালফ্রেড হিচককের সাথে প্রথম সাক্ষাৎ লাভ করেন। ঐ একই কোম্পানি হিচকককেও চাকরি প্রদান করে, যেখানে তিনি প্রথমে গ্রাফিক ডিজাইনার এবং পরবর্তিতে শিল্প সম্পাদকের দায়িত্বে কাজ করেন।[2] তিনি বার্থল্ড ভিয়ের্টেল ও মরিস এলভি এর মতো পরিচালকদের সাথে ইংরেজি চলচ্চিত্রে কাজ করেছেন। হিচককের সাথে র্যাভিল্লী ১৯২৩ সালে প্রথম কাজ করেন যখন হিচকক উইমেন টু উইমেন ছবিতে সহকারী পরিচালককের দায়িত্বপ্রাপ্ত হন। র্যাভিল্লী সবেমাত্র স্টুডিওতে উনার চাকরি হারিয়েছিলেন, তাই হিচকক উনাকে সম্পাদকের কাজে নিয়ে নেন।[2]
র্যাভিল্লী বিয়ের আগে প্রোটেস্টেন্টবাদ থেকে রোমান ক্যাথলিকবাদে নিজেকে ধর্মান্তরিত করেন।[3] র্যাভিল্লী হিচককের থেকে শুধুমাত্র একদিনের ছোট ছিলেন। এই যুগল ২ ডিসেম্বর ১৯২৬ সালে ব্রম্পটন উপাসনালয়, লন্ডনে বিয়ে করেন। তাদের একমাত্র সন্তান, প্যাট্রেসিয়া, ৭ জুলাই ১৯২৮ সালে জন্মগ্রহণ করেন। চলচ্চিত্রের ধারাবাহিকভাবে ভুলগুলো এত সূক্ষ্ম হতো যে সেগুলো হিচকক এবং তার দলের চোখ এরিয়ে যেত, এজন্য তিনি হিচককের সহযোগী হয়ে একইসাথে তার অনুনাদক, সংলাপের উপর কড়া নজর রাখা ও চলচ্চিত্রের চূড়ান্ত পর্বের সূক্ষ্ম বিশ্লেষণ করার কাজ করতেন। র্যাভিল্লীই সাইকো (১৯৬০), চলচ্চিত্রে জ্যানেট লেইকে তার অভিনীত চরিত্রের মৃত্যুর পর অসাবধানতাবশত নিশ্বাস নিতে দেখেন এবং পরবর্তিতে ঐ অংশের নেগেটিভের আংশিক পরিবর্তন করতে নির্মাতাবৃন্দদের বাধ্য করেন।
স্তন ক্যান্সার থেকে বেচে ফেরা অ্যালমা, উনার স্বামীর মৃত্যুর দুই বছর পর, ৮২ বছর বয়সে মারা যান। উনার শবদাহ করে তার ছাই প্রশান্ত মহাসাগরে ছড়িয়ে দেওয়া হয়।[4]
দ্য গার্ল (২০১২) চলচ্চিত্রে ইমেল্ডা স্টওন্টন[1], এবং হিচকক (২০১২) চলচ্চিত্রে হেলেন মিরেন তার চরিত্রে অভিনয় করেন। [1] স্টওন্টন তার অভিনয়ের জন্য BAFTA এবং একটি Primetime Emmy[5] এর জন্য মনোনীত হন, অপরদিকে মিরেন BAFTA, Golden Globe এবং SAG পুরস্কারের জন্য মনোনীত হন।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
চিত্রনাট্যকার
The Constant Nymph, 1928. The First Born, 1928. After the Verdict, 1929. A Romance of Seville, 1929. The Outsider, 1931. Sally in Our Alley, 1931. The Water Gipsies, 1932. Nine till Six, 1932. Forbidden Territory, 1934. The Passing of the Third Floor Back, 1935. It's in the Bag, 1945.[6]
The Ring, 1927. Juno and the Paycock, 1929. Murder, 1930. The Skin Game, 1931. Rich and Strange, 1931. Number Seventeen, 1932. Waltzes from Vienna, 1934. The 39 Steps, 1935. The Secret Agent, 1936. Sabotage, 1936. Young and Innocent, 1937. The Lady Vanishes, 1938. Jamaica Inn, 1939. Suspicion, 1941. Shadow of a Doubt, 1943. The Paradine Case, 1947. Stage Fright, 1950. I Confess, 1953.[6]
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.