হিন্দুস্তানি শাস্ত্রীয় সঙ্গীত বা হিন্দুস্থানী শাস্ত্রীয় সঙ্গীত (দেবনাগরী: हिन्दुस्तानी शास्त्रीय संगीत) ভারতীয় শাস্ত্রীয় সংগীতের উত্তর ভারতীয় শাখা। খ্রিষ্টপূর্ব ১০০০ অব্দে উদ্ভূত বৈদিক স্তোত্রগুলির মধ্যে এই ধারার উৎস নিহিত রয়েছে।[1] তবে শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের আধুনিক ধারাটির উদ্ভব খ্রিষ্টীয় দ্বাদশ শতাব্দীতে। আমির খসরুকে (১২৫৩-১৩২৫) আধুনিক শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের জনক মনে করা হয়।[2] হিন্দুস্থানি কণ্ঠসঙ্গীতের প্রধান শাখাগুলি হল খেয়াল, ধ্রুপদ ও তারানা। অন্যান্য ধারাগুলির উল্লেখযোগ্য ধামার, কাজরী, টপ্পা, ঠুংরি, দাদরা, গজল, ভজন ইত্যাদি।
উচ্চাঙ্গ সংগীত · ভজন · গজল · কাওয়ালি | |
ধরন |
উচ্চাঙ্গ সংগীত (কর্ণাটকী · হিন্দুস্তানি) |
পুরস্কার |
ফিল্মফেয়ার পুরস্কার · পাঞ্জাবি সংগীত পুরস্কার |
উত্সব |
সংগীত নাটক অকাদেমি |
গণমাধ্যম |
শ্রুতি |
জাতীয় সংগীত |
|
জাতীয় স্তোত্র |
|
দেশ/অঞ্চলের মধ্যে | |
আন্দামান এবং নিকোবার দ্বীপপুঞ্জ |
নামকরণ
উত্তর ভারতীয় "হিন্দুস্থান" অঞ্চল থেকে এ সঙ্গীত ঐতিহ্যের নাম রাখা হয়।
অঞ্চল
এই সঙ্গীত প্রথা বিন্ধ্য পর্বতের উত্তরে সমগ্র ভারতে প্রচলিত।
ঘরানা
- মেওয়াতী বা জয়পুর - মেওয়াতী বা যোধপুর ঘরানা
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
Wikiwand in your browser!
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.