Loading AI tools
ব্রিটিশ আইনজীবী ও রাজনীতিবিদ এবং যুক্তরাজ্যের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
স্যার কিয়ার স্টারমার কে.সি.বি., কিউ.সি., এম.পি. (জন্ম ২ সেপ্টেম্বর ১৯৬২) ইংল্যান্ডের লেবার পার্টির একজন রাজনীতিবিদ, যিনি হলবর্ন এবং সেইন্ট প্যানক্রাস কাউন্টির সংসদ সদস্য এবং যুক্তরাজ্যের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী। তিনি এর পূর্বে ২০২০ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত বিরোধীদলীয় নেতা ছিলের এবং ব্রেক্সিটের ছায়া সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছিলেন। এছাড়াও তিনি একজন ব্যারিস্টার। তিনি ইংল্যান্ডের পাবলিক প্রসিকিউশনের পরিচালক (ডিপিপি) এবং ক্রাউন প্রসিকিউশন সার্ভিসের (সিপিএস) প্রধান হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি বিশেষত মানবাধিকার বিষয়ক সমস্যার ক্ষেত্রে প্রতিবাদী আইনজীবী হিসেবে কাজ করেছেন এবং কখনো প্রসিকিউশন না করেও ডিরেক্টর অব পাবলিক প্রসিকিউশনস (ডিপিপি) নির্বাচিত হন। তিনি ২০০২ সালে রানীর উপদেষ্টা ও ২০১৪ সালে ‘নাইট কমান্ডার অব দ্য অর্ডার অব দ্য বাথ’ উপাধিতে ভূষিত হন। ২০১৭ সালের ১৯ জুলাই তিনি প্রিভি কাউন্সিলর হিসেবে শপথ নেন। ২০২২ সালের মে মাসে, ব্রিটিশ পুলিশ যুক্তরাজ্যে ২০২১ সালে কার্যকর স্যানিটারি বন্দিত্বের নিয়ম লঙ্ঘনের অভিযোগে তার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করার ঘোষণা দেয়।
এই নিবন্ধটির রচনা সংশোধনের প্রয়োজন হতে পারে। কারণ ব্যাকরণ, রচনাশৈলী, বানান বা বর্ণনাভঙ্গিগত সমস্যা রয়েছে। |
দ্য রাইট অনারেবল স্যার কিয়ার স্টারমার কেসিবি কেসি এমপি | |||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী | |||||||||||||
দায়িত্বাধীন | |||||||||||||
অধিকৃত কার্যালয় ৫ জুলাই ২০২৪ | |||||||||||||
সার্বভৌম শাসক | তৃতীয় চার্লস | ||||||||||||
ডেপুটি | অ্যাঞ্জেলা রেইনার | ||||||||||||
পূর্বসূরী | ঋষি সুনাক | ||||||||||||
বিরোধীদলীয় নেতা | |||||||||||||
কাজের মেয়াদ ৪ এপ্রিল ২০২০ – ৫ জুলাই ২০২৪ | |||||||||||||
সার্বভৌম শাসক |
| ||||||||||||
প্রধানমন্ত্রী | |||||||||||||
ডেপুটি | অ্যাঞ্জেলা রেইনার | ||||||||||||
পূর্বসূরী | জেরেমি করবিন | ||||||||||||
উত্তরসূরী | ঋষি সুনাক | ||||||||||||
লেবার পার্টির নেতা | |||||||||||||
দায়িত্বাধীন | |||||||||||||
অধিকৃত কার্যালয় ৪ এপ্রিল ২০২০ | |||||||||||||
ডেপুটি | অ্যাঞ্জেলা রেইনার | ||||||||||||
পূর্বসূরী | জেরেমি করবিন | ||||||||||||
| |||||||||||||
| |||||||||||||
দায়িত্বাধীন | |||||||||||||
অধিকৃত কার্যালয় ৭ মে ২০১৫ | |||||||||||||
পূর্বসূরী | ফ্র্যাঙ্ক ডবসন | ||||||||||||
সংখ্যাগরিষ্ঠ | ১১,৫৭২ (৩০.০%) | ||||||||||||
পাবলিক প্রসিকিউশন পরিচালক | |||||||||||||
কাজের মেয়াদ ১ নভেম্বর ২০০৮ – ১ নভেম্বর ২০১৩ | |||||||||||||
নিয়োগদাতা | প্যাট্রিসিয়া স্কটল্যান্ড | ||||||||||||
পূর্বসূরী | কেইন ম্যাকডোনাল্ড | ||||||||||||
উত্তরসূরী | অ্যালিসন সন্ডার্স | ||||||||||||
ব্যক্তিগত বিবরণ | |||||||||||||
জন্ম | কিয়ার রডনি স্টারমার ২ সেপ্টেম্বর ১৯৬২ লন্ডন, ইংল্যান্ড | ||||||||||||
রাজনৈতিক দল | লেবার | ||||||||||||
দাম্পত্য সঙ্গী | ভিক্টোরিয়া জেন আলেকজান্ডার (বি. ২০০৭) | ||||||||||||
সন্তান | ২ | ||||||||||||
বাসস্থান |
| ||||||||||||
শিক্ষা |
| ||||||||||||
পেশা |
| ||||||||||||
স্বাক্ষর | |||||||||||||
ওয়েবসাইট | keirstarmer |
তিনি সাউথওয়ার্কে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম ছিল রড স্টারমার এবং মাতা ছিলেন জোসেফাইন বেকার স্টারমার। চার ভাই বোনের মধ্যে তিনি ছিলেন দ্বিতীয়। ব্রিটিশ লেবার পার্টির প্রতিষ্ঠাতা কিয়ার হার্ডির নাম অনুসারে তার নাম রাখা হয়। প্রাথমিক শিক্ষা শেষে তিনি রেইগেট গ্রামার স্কুলে ভর্তি হন। লিডস বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি আইন বিষয়ে পড়ালেখা করেন এবং ১৯৮৫ সালে প্রথম শ্রেণীতে এলএলবি ডিগ্রী লাভ করেন। অক্সফোর্ডের সেইন্ট এডমন্ড হল থেকে তিনি স্নাতকোত্তর শিক্ষা লাভ করেন এবং ১৯৮৬ সালে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ব্যাচেলর অব সিভিল ল (বিসিএল) ডিগ্রী লাভ করেন।
কিয়ার স্টারমার ১৯৮৭ সালে ব্যারিস্টার হন। ম্যাকলিবেল কেসে(১৯৯৭) তিনি ডেভিড মরিস ও হেলেন স্টিলের আইন বিষয়ক উপদেশক ছিলেন। পরে এক সাক্ষাৎকারে তিনি এই কেসটিকে "ডেভিড এবং গোলিয়াথের লড়াই" বলে অভিহিত করেন। কারণ হিসেবে তিনি বলেন যে, ম্যাকডোনাল্ডসের পক্ষে ক্ষুরধার আইনজীবীদের একটি বিশেষ দল কাজ করছিলেন এবং অর্থনৈতিক ভাবেও তারা ব্যাপক শক্তিশালী ছিল। বিপরীতে ডেভ এবং হেলেনের ক্ষমতা ও অর্থনৈতিক অবস্থান ছিল খুবই দুর্বল। পরবর্তীতে ফ্র্যানি আর্মস্ট্রং এবং কেইন লোস, ম্যাকলিবেল কেসটি নিয়ে একটি ডকুমেন্টারি নির্মাণ করেন যেখানে তিনি একটি সাক্ষাৎকার প্রদান করেন। ২০০২ সালে তিনি কুইন্স কাউন্সেল হিসেবে নিয়োগ পান।
তিনি নর্দার্ন আয়ারল্যান্ড পুলিশিং বোর্ড এবং অ্যাসোসিয়েশন অব পুলিশ অফিসারসের মানবাধিকার বিষয়ক উপদেষ্টা ছিলেন। তিনি পররাষ্ট্র মন্ত্রীর মৃত্যুদণ্ডাদেশ বিষয়ক প্যানেলের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০৭ সালে তিনি বর্ষসেরা কিউ সি নির্বাচিত হন।
২০০৮ সালের ২৫শে জুলাই অ্যাটর্নি জেনারেল প্যাট্রিসিয়া স্কটল্যান্ড ঘোষণা করেন কিয়ার স্টারমার, ক্রাউন প্রসিকিউশন সার্ভিস (সি পি এস) এর পরবর্তী প্রধান হবেন এবং তিনি স্যার ম্যাকডোনাল্ড, কিউ সি এর কাছ থেকে ১লা নভেম্বর দায়িত্ব বুঝে নেবেন। একজন প্রতিরক্ষা আইনজীবী হিসেবে তার পূর্বতন সি পি এস প্রধানও স্টারমারের এই নিয়োগপ্রাপ্তি কে স্বাগত জানান। এই দায়িত্ব পালনকালেই তাকে লেবার পার্টির সমর্থক হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছিল।
২০১০ সালের ২২শে জুলাই তিনি ঘোষণা করেন আয়ান টমলিনসনের মৃত্যুর ব্যাপারে পুলিশ কর্মকর্তা সাইমন হেরউডের প্রসিকিউশনে তিনি সম্মত নন। এই বিতর্কিত সিদ্ধান্তের ফলে তাকে পরবর্তীতে ব্যাপকভাবে সমালোচিত হতে হয়।
২০১২ সালের ৩রা ফেব্রুয়ারি তারিখে স্টারমার, শক্তি ও আবহাওয়া পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রী ক্রিস হুনে এবং তার স্ত্রীকে সুষ্ঠ বিচারের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টির দায়ে অভিযুক্ত করে বিবৃতি দেন। এতে স্টারমার সঠিক প্রমাণিত হন। ফলে হুনে প্রথম কেবিনেট মন্ত্রী যাকে অপরাধ মূলক কার্যক্রমে জড়িত হওয়ার অপরাধে পদত্যাগ করতে বাধ্য করা হয়। এই কেসের ব্যাপারে স্টারমার বলেছিলেন "পর্যাপ্ত প্রমাণ হাতে থাকলে আমরা রাজনীতিবিদদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনতে পিছপা হই না।"
২০১২ সালের গ্রীষ্মে নিক কোহেন নামে জনৈক সাংবাদিক অভিযোগ করেন স্টারমার নিজেই পল চেম্বারস এর দীর্ঘমেয়াদি প্রসিকিউশনের জন্য দায়ী। একজন উড়ো জাহাজ যাত্রী যিনি ডনকাস্টার শেফিল্ড বিমানবন্দরে দীর্ঘ সময় যাত্রা শুরুর অপেক্ষায় থেকে বিরক্ত হয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টুইটারে একটি বিদ্রুপাত্মক বার্তা প্রকাশ করেন। এই কেসটির নাম ছিল 'টুইটার জোক ট্রায়াল'।
বাক-স্বাধীনতার পক্ষের কর্মীরা এই কেসের বিরুদ্ধে জোর আন্দোলন গড়ে তোলেন। কিন্তু ক্রাউন প্রসিকিউশন সার্ভিস দীর্ঘদিন চেম্বার্স এর আপিলের বিপক্ষে তাদের শক্ত অবস্থান ধরে রাখে। চেম্বার্স এর পক্ষে যারা ছিলেন তারা বলেন, অন্যান্য অনেক পাবলিক প্রসিকিউটর চেম্বার্সের আপিলের বিরুদ্ধাচরণ করতে অস্বীকার করলেও স্টারমার ক্ষমতা ও বল প্রয়োগ করে তাদেরকে বিপথে চালিত করেন। কেননা তিনি "নিজের ভুল অস্বীকার করে নিজের মান বাঁচাতে চেয়েছিলেন।" যদিও ক্রাউন প্রসিকিউশন সার্ভিস এর পক্ষ থেকে বলা হয় মামলাটিতে স্টারমার কোনো রকম অবৈধ হস্তক্ষেপ করেননি।
২০১৩ সালের ১লা নভেম্বর তিনি ডাইরেক্টর অব পাবলিক প্রসিকিউশন (ডিপিপি) পদ থেকে অবসর গ্রহণ করেন এবং অ্যালিসন সন্ডার্স তার স্থলাভিষিক্ত হন।
২০১৩ সালের ডিসেম্বরে ধর্ষণ ও শিশু নিগ্রহের ভুক্তভোগীদের অধিকতর সুরক্ষা নিশ্চিত করতে কোনো আইনি পরিবর্তন বা রদবদলের দরকার আছে কিনা তা অনুসন্ধান করার দায়িত্ব স্টারমারের উপর অর্পণ করা হয়।
২০১৩ সালের ডিসেম্বরের ২৮ তারিখে স্টারমার বিবিসি নিউজ কে বলেন "আমি পুনরায় প্রাইভেট প্র্যাকটিস শুরু করেছি। এই অবসর আমি বেশ উপভোগ করছি এবং অন্যান্য অনেক বিষয় বিবেচনার অবকাশও পাচ্ছি।"
২০১৪ সালের ১৩ ই ডিসেম্বর স্টারমার লেবার পার্টির পক্ষ থেকে হলবর্ন এন্ড সেন্ট প্যানক্রাস আসনের এমপি নির্বাচিত হন। ২০১৫ সালের সাধারণ নির্বাচনে ১৭০৪৮ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে তিনি নির্বাচিত হন। এড মিলিব্যান্ডের অবসর গ্রহণের পর, লেবার পার্টির ২০১৫ সালের লিডারশিপ ইলেকশনের সময় অনেকানেক কর্মীরা তাকে পার্টির প্রধান হওয়ার লড়াইয়ে অবতীর্ণ হতে পরামর্শ দেন। কিন্তু, 'রাজনৈতিক অভিজ্ঞতায় ঘাটতি আছে' কারণ দর্শিয়ে স্টারমার সেটা করেননি। বরঞ্চ এই ক্যাম্পেইনের সময় তিনি এ্যান্ডি বার্নহ্যামের পক্ষে কাজ করেন।
২০১৫ সালের ১৮ ই সেপ্টেম্বর, জেরেমি করবিন তাকে ছায়া স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দেন। তদন্তের ক্ষমতা বিষয়ক আইন 'ইনভেস্টিগেটরি পাওয়ার অ্যাক্ট ২০১৬' বা 'স্নুপার্স চার্টার' এর প্রতি অন্যদের দৃষ্টিভঙ্গি এবং সংবেদনশীলতা কেমন ছিল তা জরিপ করার দায়িত্ব পদাধিকারবলে স্টারমার এর উপর বর্তায়, কিন্তু এটা থেকে লেবার পার্টি নিজেদেরকে দূরে রাখে। ২০১৬ সালের ২৭ শে জুন স্টারমার ছায়া মন্ত্রীর পদে ইস্তফা দেন।
পুনরায় ২০১৬ সালে লেবার পার্টির লিডারশিপ ইলেকশনে ওয়েন স্মিথের পক্ষাবলম্বন করে জেরেমি করবিন কে সরানোর চেষ্টা করেন এবং ব্যর্থ হন।
২০১৬ সালের ৬ অক্টোবর লেবার পার্টির নেতা জেরেমি করবিন ব্রেক্সিটের ছায়া সেক্রেটারি হিসেবে এমিলি থর্নবেরির স্থানে স্টারমারকে বহাল করেন। জিনা মিলারের হয়ে ব্রেক্সিট সেক্রেটারির বিপক্ষে সহায়তা করার জন্য স্টারমার, "মিশকন ডি রেয়া" নামক আইন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান হতে নিজেকে প্রত্যাহার করেন। এখানে তিনি মানবাধিকার বিষয়ে বিশেষজ্ঞ উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োজিত ছিলেন। ছায়া স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে নিজের ক্ষমতাকে আশ্রয় করে তিনি ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন এর বাইরে বৃটেনের "লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য" সম্পর্কে আলোকপাত করেন এবং ব্রেক্সিট পরিকল্পনা অবমুক্ত করতে সরকারে আবেদন করেন। ২০১৬ সালের ৬ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে নিশ্চিত করেন যে ব্রেক্সিট হবে, যেটা নামান্তরে স্টারমারের বিজয় বলে চিহ্নিত করা হয়।
২০১৬ সালের 'ব্রেক্সিট রেফারেন্ডাম' এ 'ইউরোপ ত্যাগ' জয়যুক্ত হওয়ার পর স্টারমার প্রশ্ন উত্থাপন করেন যে, "এই ব্রেক্সিট 'হার্ড বা চরম ব্রেক্সিট' (ব্রিটেন ইউরোপ থেকে শুধুমাত্র রাজনৈতিকভাবেই নয় বরং ইউরোপীয় সমন্বিত একক বাজার ব্যবস্থা থেকে আলাদা হবে) হবে কিনা?" তিনি বলেন যে, থেরেসা মে এবং তার সরকারকে যথাসময়ে বহুসংখ্যক প্রয়োজনীয় আইন প্রণয়ন ও সংস্কার করতে সময়ের সাথে প্রতিযোগীতায় নামতে হবে। অথবা কোন চুক্তি ছাড়াই ব্রিটেন যদি ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন ত্যাগ করে তাহলে উৎকট আইন-শূন্যতার ফলে ব্রিটেনকে ভবিষ্যতে ভুগতে হতে পারে।
২৫ শে সেপ্টেম্বর ২০১৮ তে তিনি লিভারপুলের লেবার পার্টির কনফারেন্সে ঘোষণা করেন "(ব্রেক্সিট সম্বন্ধে) একটা পাবলিক ভোটের জন্য পার্টি কে অবশ্যই প্রচারণা চালাতে হবে।"
স্টারমার ২০০৭ সালে ভিক্টোরিয়া আলেকজান্ডার নামে একজন সলিসিটর এর সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। তিনি এক পুত্র ও এক কন্যার জনক। তাকে 'স্যার কিয়ার স্টারমার' ডাকা হয়। কারণ তিনি 'আইন ও বিচারের ক্ষেত্রে অবদানের জন্য' ২০১৪ সালে নাইট উপাধি লাভ করেন। তবে তিনি নিজে এই উপাধি ব্যবহার করেন না। তিনি একটি আঞ্চলিক সংবাদপত্র 'হ্যাম এন্ড হাই' কে বলেন "আমি উপাধি বা খেতাবের প্রতি আকৃষ্ট নই।" তিনি আরো বলেন "ডি পি পি হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে সবাই আমাকে ডাইরেক্টর বলে সম্বোধন করত কিয়ার আমি বলতাম 'দয়া করে আমাকে ডাইরেক্টর বলবেন না, কিয়ার স্টারমার বলবেন।' এখনো আমাকে এই ধরনের সংগ্রাম করতে হয়।"
তারিখ | প্রতিষ্ঠান | ডিগ্রী |
---|---|---|
২১ জুলাই ২০১১ | এসেক্স বিশ্ববিদ্যালয় | ডক্টরেট [1] |
২০১২ | লিডস বিশ্ববিদ্যালয় | ডক্টর অব 'ল' (এল এল ডি) [2] |
১৯ নভেম্বর ২০১৩ | ইস্ট লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় | ডক্টরেট [3] |
১৯ ডিসেম্বর ২০১৩ | লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিক্স | ডক্টর অব 'ল' (এল এল ডি) [4][5] |
১৪ জুলাই ২০১৪ | রিডিং বিশ্ববিদ্যালয় | ডক্টর অব 'ল' (এল এল ডি) [6] |
১৮ নভেম্বের ২০১৪ | ওয়ারচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয় | ডক্টরেট [7] |
এই তালিকাটি অসম্পূর্ণ; এটি সম্প্রসারণ করে আপনি সাহায্য করতে পারেন। (June 2018) |
স্টারমার ফৌজদারি আইন এবং মানবাধিকার বিষয়ে ইংরেজি ভাষায় অনেকগুলো পুস্তক প্রণয়ন এবং সম্পাদনা করেছেন।
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.