Loading AI tools
কৈলাস বালাচন্দর পরিচালিত চলচ্চিত্র (১৯৭৪) উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
আভাল ওরু তোডার কাদাই (তামিল: அவள் ஒரு தொடர்கதை, অনুবাদ 'মেয়েটির কাহিনী কখনো শেষ হবার নয়') হচ্ছে কৈলাস বলচন্দ দ্বারা পরিচালিত ১৯৭৪ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি তামিল ভাষার চলচ্চিত্র। চলচ্চিত্রটি কবিতা নামের একজন স্বাধীনচেতা নারীকে নিয়ে যে তার বড় একটি পরিবারের খরচ একাই বহন করে।[1] প্রধান চরিত্রে সুজাতা অভিনয় করেছিলেন, এটিই ছিলো তার অভিনীত প্রথম তামিল চলচ্চিত্র।[2] আরো গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করেন কমল হাসান, বিজয়কুমার, জয়গণেশ, এম জি সোমন এবং শ্রীপ্রিয়া।[3][4] আভাল ওরু তোডার কাদাই এর বাংলা অর্থ হচ্ছে তার কাহিনী কখনো শেষ হবার নয়, এখানে 'তার' বলতে কবিতাকে বোঝানো হয়েছে। চলচ্চিত্রটি বাংলা ভাষায় পুনর্নির্মাণ করে কবিতা নামে ১৯৭৭-এ মুক্তি দেওয়া হয়। পরিচালক কৈলাস বলচন্দ এই চলচ্চিত্রটির জন্য শ্রেষ্ঠ পরিচালক বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার - তামিল পেয়েছিলেন।
আভাল ওরু তোডার কাদাই | |
---|---|
পরিচালক | কে বলচন্দ |
প্রযোজক | রমা আরাননাঙ্গাল |
চিত্রনাট্যকার | কে বলচন্দ |
কাহিনিকার | এম এস পেরুমাল |
শ্রেষ্ঠাংশে | সুজাতা বিজয়কুমার কমল হাসান শ্রীপ্রিয়া ফটাফট জয়লক্ষ্মী |
সুরকার | এম এস বিশ্বনাথান |
চিত্রগ্রাহক | বি এস লোকনাথ |
সম্পাদক | এন আর কিট্টু |
প্রযোজনা কোম্পানি | আণ্ডাল মুভিজ |
পরিবেশক | অরুল ফিল্মস |
মুক্তি | ১৩ মে ১৯৭৪ |
স্থিতিকাল | ১৬২ মিনিট |
দেশ | ভারত |
ভাষা | তামিল |
কবিতা (সুজাতা) হচ্ছেন একজন তরুণী যিনি তার পরিবারের একমাত্র উপার্জিতা। তিনি কঠোর পরিশ্রম করেন তার বিধবা বোন, অবিবাহিত বোন, অন্ধ কনিষ্ঠ ভ্রাতা, তার মা এবং তার মাতাল ভ্রাতা মূর্তি (জয়গণেশ) এবং তার পত্নী এবং এক ছোটো বাচ্চাকে খাওয়ানোর জন্য। কবিতার বাবা পরিবার ত্যাগ করে সাধু হয়েছেন অনেক আগেই। তার ভাই কোনো কাজ তো করেই না, আবার তার সাথে অনেক গ্যাঞ্জাম করে। তার একটি প্রেমিক আছে, অনেক পুরোনো প্রেমিক, নাম তিলক (বিজয়কুমার) যে তাকে বিয়ে করতে চায় কিন্তু কবিতা রাজি থাকেনা তার পরিবারের কথা চিন্তা করে। তিলক কবিতার বোন ভারতী (শ্রীপ্রিয়া) যে একজন বিধবা তাকে পছন্দ করে ফেলে। কবিতা তার বোনের এবং তিলকের প্রেমপত্র পড়ে তাদের দুজনের মধ্যে বিয়ের ব্যবস্থা করে ফেলে। প্রসাদ (কমল হাসান) আবার ভারতীকে ভালোবাসত তবে তার এবং তিলকের প্রেম দেখে খুবই ব্যথিত হয় এবং পরে কবিতার বান্ধবী চন্দ্রা (ফটাফট জয়লক্ষ্মী)কে বিয়ে করতে রাজি হয়। কবিতা তার অফিসের সিনিয়র সহকর্মী অরুণ ঘোষ (গোকুলনাথ)কে বিয়ে করতে রাজি হয়ে যায় তার ভাই এর দায়িত্বপরায়ণতা দেখে। কবিতা তার চাকরি ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় কিন্তু পরে তার ভাই এর মৃত্যুর খবর শুনে সে তার অবিবাহিত বোনকে অরুণ ঘোষের পত্নী হিসেবে বসিয়ে দেয় এবং সিনেমার শেষ দিকে দেখায় কবিতা তার চাকরি অব্যাহত রেখেছে এবং তার আগের মতই তার পরিবারকে চালাচ্ছে।
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.