Loading AI tools
ব্রিটিশ রাজনীতিবিদ উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
অলক শর্মা (জন্ম ৭ সেপ্টেম্বর ১৯৬৭)[1] একজন ব্রিটিশ রাজনীতিবিদ। তিনি বর্তমানে মন্ত্রিপরিষদ ভিত্তিক সিওপি-২৬ এর সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন এবং বৃটিশ মন্ত্রীসভার পূর্ণ সদস্য। তিনি ২০১০ সালের সাধারণ নির্বাচনে রেডিং ওয়েস্টথেকে কনজারভেটিভ পার্টির (ইউকে) সংসদ সদস্য (এমপি) নির্বাচিত হন।
দ্য রাইট অনারেবল অলক শর্মা এমপি | |
---|---|
সভাপতি,সিওপি-২৬ | |
দায়িত্বাধীন | |
অধিকৃত কার্যালয় ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২০ | |
প্রধানমন্ত্রী | বরিস জনসন |
পূর্বসূরী | অফিসে |
বাণিজ্য, জ্বালানি ও শিল্প কৌশল বিষয়ক মন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২০ – ৮ জানুয়ারি ২০২১ | |
প্রধানমন্ত্রী | বাণিজ্য, জ্বালানি ও শিল্প কৌশল বিষয়ক মন্ত্রী |
পূর্বসূরী | আন্দ্রে লেডমম |
উত্তরসূরী | কোসি কোয়ারতেং |
আন্তর্জাতিক উন্নয়ন প্রতিমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ২৪ জুলাই ২০১৯ – ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২০ | |
প্রধানমন্ত্রী | বরিস জনসন |
পূর্বসূরী | রোরি স্টুয়ার্ট |
উত্তরসূরী | আন্নে মারি ত্রেভেল্যান |
কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ৯ জানুয়ারি ২০১৮ – ২৪ জুলাই ২০২১ | |
প্রধানমন্ত্রী | থেরেসা মে |
পূর্বসূরী | ডেমিয়ান হিন্দস |
উত্তরসূরী | মিমস ডেভিস |
আবাসন প্রতিমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ১৪ জুন ২০১৭ – ৯ জানুয়ারি ২০১৮ | |
প্রধানমন্ত্রী | থেরেসা মে |
পূর্বসূরী | গেভিন বারওয়েল |
উত্তরসূরী | ডমিনিক রাব |
এশিয়া ও প্যাসিফি বিষয়ক সংসদীয় উপ-সচিব | |
কাজের মেয়াদ ১৭ জুলাই ২০১৭ – ১৩ জুন ২০১৭ | |
প্রধানমন্ত্রী | থেরেসা মে |
পূর্বসূরী | ব্যারোনেস এনেলি |
উত্তরসূরী | মার্ক ফিল্ড |
সংসদ সদস্য রেডিং ওয়েস্ট | |
দায়িত্বাধীন | |
অধিকৃত কার্যালয় ৬ মে ২০১০ | |
পূর্বসূরী | মার্টিন সল্টার |
সংখ্যাগরিষ্ঠ | ৪,১১৭ (৮.২%) |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | আগ্রা, উওত্তর প্রদেশ, ভারত | ৭ সেপ্টেম্বর ১৯৬৭
রাজনৈতিক দল | কনজারভেটিভ |
সন্তান | ২ |
শিক্ষা | ইউনিভার্সিটি অব স্যালফোর্ড |
অলোক শর্মা এর আগে ২০১৭ থেকে ২০১৮ সময়কালে আবাসনমন্ত্রী হিসাবে এবং ২০১৮ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত কর্মসংস্থান মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন।.[2] তিনি আন্তর্জাতিক উন্নয়ন বিষয়ক মন্ত্রী হিসেবে ২০১৯ সালে মন্ত্রিসভায় যোগদান করেন, এবং ২০২০ সালে বাণিজ্য, জ্বালানি ও শিল্প কৌশল বিষয়ক মন্ত্রী হন। ২০২১ সাল পর্যন্ত তিনি এ দায়িত্ব পালন করেছিলেন।
শর্মা উত্তর ভারতের আগ্রা শহরে জন্মগ্রহণ করেন, কিন্তু পাঁচ বছর বয়সে পিতার সাথে রেডিং শহরে চলে আসেন এবং হিন্দু পরিবেশে বড় হতে থাকেন।[3][4] তাঁর পিতা রক্ষণশীল রাজনীতিতে জড়িত ছিলেন এবং কনজারভেটিভ দলের বার্কশায়ার অঞ্চলের চেয়ারম্যান হন এবং ভারতীয় কনজারভেটিভ পার্লামেন্টারি ফ্রেন্ডস প্রতিষ্ঠায় সহায়তা করেছিলেন।[5] শর্মা রেডিংয়ের আর্লি ও হুইটলি উডের শহরতলিতে বেড়ে ওঠেন এবং প্রেজেন্টেশন কলেজ, সনিংয়ের[6] ব্লু কোট স্কুল এবং স্যালফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন, সেখান থেকে তিনি ১৯৮৮ সালে ইলেক্ট্রনিক্স ও ফলিত পদার্থবিজ্ঞানে বিএসসি পাস করেন।[7]
মি. শর্মা পরবর্তীকালে চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট এর মর্যাদা লাভ করেন, নিককো সিকিউরিটিজ এবং তারপরে স্ক্যান্ডিনাভিস্কা এনস্কিল্ডা ব্যাঙ্কেনের সাথে কর্পোরেট ফিনান্স অ্যাডভাইজরিতে যোগদান করেন।ইতোঃপূর্বে তিনি ম্যানচেস্টারে ডেলয়েট হাসকিনস অ্যান্ড সেলস-এর প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন, যেখানে তিনি লন্ডন, স্টকহোম এবং ফ্র্যাঙ্কফুর্টের সিনিয়র কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।মি শর্মা আন্তঃসীমান্ত চুক্তি, অধিগ্রহণ, তালিকাভুক্তি এবং পুনর্গঠন সম্পর্কিত কর্পোরেট এবং বেসরকারি-ইক্যুইটি খাতের ক্লায়েন্টদের পরামর্শদাতা হিসেবেও কাজ করেন।[8]
মি.শর্মা রেডিংয়ের একটি স্থানীয় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের গভর্নর হিসেবে দায়িত্বরত। পূর্বে তিনি বো গ্রুপের অর্থনৈতিক বিষয়ক রাজনৈতিক থিঙ্ক-ট্যাঙ্ক কমিটির চেয়ারম্যান হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।
মি. শর্মা ২০০৬ সালে রেডিং পশ্চিম আসনের জন্য কনজারভেটিভ পার্টির (ইউকে) প্রার্থী হিসাবে নির্বাচিত হয়েছিলেন। তিনি ২০১০ সালের সাধারণ নির্বাচনে রেডিং ওয়েস্টের এমপি নির্বাচিত হয়েছিলেন, লেবার এমপি মার্টিন সালটারের অবসর গ্রহণ করলে ৬০০৪ ভোট পেয়ে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করেন।
২০১৫ সালের সাধারণ নির্বাচনে তিনি ৬৫০০ ভোট পেয়ে সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে পুনর্নির্বাচিত হন।[9]
২০১৭ সালের সাধারণ নির্বাচনে, তিনি তাঁর আসনটিতে ২,৮৭৬ ব্যবধানে সংখ্যাগরিষ্ঠের সাথে জয়লাভ করেছিলেন।[9] পুনর্নির্বাচিত হওয়ার পরে শর্মা তাঁর ওয়েবসাইটে লিখেছিলেন: "আমি রেডিংয়ে বড় হয়েছি এবং রেডিংয়ের একজন স্থানীয় অধিবাসী হিসেবে আমি আমার নিজের শহরে একটি নির্বাচনী এলাকার জন্য পুনরায় নির্বাচিত হয়ে আনন্দিত।"[10]
২০১৯ সালের সাধারণ নির্বাচনে তাঁর সংখ্যাগরিষ্ঠতা বৃদ্ধি পেয়ে ৪১১৭ হয়[9]
মি শর্মা জুলাই,২০১০ থেকে ফেব্রুয়ারি,২০১১ সময়কালে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি নির্বাচন কমিটির সদস্য[11] এবং সেপ্টেম্বর,২০১৪ থেকে মার্চ,২০১৫ এই সময়ে ট্রেজারি সিলেক্ট কমিটির সদস্য হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন।[12] শর্মা ২০১২ থেকে ২০১৫ পর্যন্ত কনজারভেটিভ পার্টির ভাইস চেয়ারম্যান ছিলেন এবং[13] এবং ২০১৪ সালে ভারতীয় কনজারভেটিভ ফ্রেন্ডস-এর কো-চেয়ারম্যান ছিলেন।[14]
২০১১ সালের সেপ্টেম্বরে শর্মা ট্রেজারির তৎকালীন আর্থিক সচিব মার্ক হোবনের সংসদীয় একান্ত সচিব (পিপিএস) নিযুক্ত হন।[15]] পিপিএস থাকাকালীন শর্মা দুটি ফিনান্স বিল, ২০১৩ ব্যাংকিং সংস্কার বিল এবং ২০১১ সালের পেনশন বিল সহ বেশ কয়েকটি সরকারি বিল কমিটিতে কাজ করেন।[16] তিনি মন্ত্রিপরিষদ অফিসের সামগ্রিক দায়িত্বে থাকা ডুচি অব ল্যাঙ্কাস্টারের প্রাক্তন চ্যান্সেলর স্যার অলিভার লেটউইনের পিপিএস হিসাবেও দায়িত্ব পালন করেছিলেন। ২০১৬ সালে শর্মাকে প্রধানমন্ত্রীর "ভারতীয় অবকাঠামো বিষয়ক দূত" হিসাবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
শর্মা জুলাই ২০১৬ থেকে জুন ২০১৭ পর্যন্ত বিদেশ ও কমনওয়েলথ অফিসে সংসদীয় আন্ডার সেক্রেটারি ছিলেন।[17]
২০১৭ সালের জুনে গ্যাভিন বারওয়েলকে হারিয়ে তিনি হাউজিং মিনিস্টার নিযুক্ত হন সেখানে ২০১৭ সালের সাধারণ নির্বাচনে[18] তার আসনটি হারিয়েছিলেন।
গৃহায়ন প্রতিমন্ত্রী হিসাবে শর্মা গ্রেনফেল টাওয়ারের আগুনের বিষয়ে সরকারি প্রতিক্রিয়াটি জানানোর জন্য দায়বদ্ধ ছিলেন।৫ জুলাই ২০১৭-তে হাউস অফ কমন্সে একটি বিবৃতি দিতে যাওয়ার সময় তিনি মিডিয়ার মনোযোগ আকর্ষণ করেন।[19][20]
জানুয়ারি ২০১৮ সালে, তিনি কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী হয়েছিলেন[2]
জুলাই ২০১৮ সালে ররি স্টুয়ার্টের পদত্যাগের পরে বরিস জনসন মি. শর্মাকে আন্তর্জাতিক উন্নয়ন বিষয়ক সেক্রেটারি নিযুক্ত করেন।দায়িত্ব পাওয়ার পরে তিনি বলেছিলেন: "আমি আনন্দিত,আমরা ব্রেক্সিট বাস্তবায়নে সবাই মিলে কাজ করব এবং বিশ্বব্যাপী আমাদের সকলকে প্রভাবিত করে এমন চ্যালেঞ্জগুলি মোকাবেলা করবো " "[21]
অক্টোবরে মি. শর্মা বলেছিলেন যে তিনি জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াই করা, টেকসই অর্থনীতি গড়ে তোলা এবং নারীর অধিকারের উন্নয়নে উনিশতম আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থার তহবিলে ব্যবহারে মনোযোগী করার ব্যাপারে বিশ্বব্যাংকের উপরে যুক্তরাজ্যের প্রভাব কাজে লাগাতে চেয়েছিলেন।[22]
২০২০ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি ব্যবসায়, জ্বালানি ও শিল্প কৌশল বিষয়ক সেক্রেটারি হিসাবে তাঁর নিয়োগের পাশাপাশি ক্লেয়ার পেরি ও'নিলকে বরখাস্ত করার পরে শর্মাকে ২০২১ জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলন (সিওপি ২৬) এর সভাপতিও নিযুক্ত করা হয়,[23]। ২০২০ সালের জানুয়ারিতে সম্মেলনটি ২০২০ সালের নভেম্বরে করার জন্য পরিকল্পনা করা হয়েছিল;তবে ২০২০ সালের মে মাসে এটি ২০২১ সালের নভেম্বর মাসে করার জইন্য স্বিদ্ধান্ত গৃহীত হয়[24]
২০২১ সালের ৮ জানুয়ারি, শর্মা সিওপি ২৬-র পূর্ণকালীন সভাপতি হওয়ার জন্য এবং স্টেট সেক্রেটারির পদ থেকে পদত্যাগ করেন।[25] তিনি মন্ত্রিপরিষদ অফিসে চলে আসেন এবং মন্ত্রিসভার পূর্ণ সদস্য হিসাবে তার অবস্থান ধরে রাখেন।[26]
[[File:অলোক শর্মা ডিএফআইডি স্থায়ী সচিব ম্যাথিউ রাইক্রফ্টের সাথে (48367784362).jpg|থাম্ব|Sharma with DFID Permanent Secretary Matthew Rycroft in 2019.]]
মি শর্মা রেডিং পশ্চিম আসনে একটি অবৈতনিক স্কুল করতে সমর্থ হয়েছিলেন যা কিনা সমগ্র ইংল্যান্ডে প্রতিষ্ঠিত প্রথমদিকের অবৈতনিক স্কুলগুলির একটি।'অল সেন্টস জুনিয়র স্কুল' নামের স্কুলটি সেপ্টেম্বর ২০১১ সালে শিখহা কার্যক্রম শুরু করে এবং অফস্টেড রিপোর্টে একটি 'অসামান্য' রেটিং পায়।[27]
মি. শর্মাকে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে ওয়েস্ট রেডিংয়ে নতুন মাধ্যমিক স্কুল- রেন স্কুলের পৃষ্ঠপোষকও নিযুক্ত করা হয়েছে। শর্মা নতুন স্কুল অনুমোদিত হওয়ার ক্ষেত্রে ওয়েস্ট রেডিং এডুকেশন নেটওয়ার্ককে সাহায্য করেছিলেন এবং স্কুলকে একটি উপযুক্ত স্থায়ী জায়গা পেতে সহায়তা করেছেন।[28][29]
শর্মা হিথ্রো বিমানবন্দর সম্প্রসারণের সোচ্চার সমর্থক এবং ইংল্যান্ডের দক্ষিণ পূর্ব অঞ্চলে বিমানবন্দর রানওয়ের সংখ্যা বাড়ানোর পক্ষে কথা বলেছিলেন এবং দাবি করেন যে "হাবের পর্যাপ্ত সক্ষমতার অভাবে যুক্তরাজ্যের চাকরি এবং বিনিয়োগে সমস্যা হচ্ছে।"[30][31] তার নিজের নির্বাচনী এলাকায় বিরোধিতা সত্ত্বেও; ২০০৯ সালে তিনি বলেছিলেন: “হিথ্রোর তৃতীয় রানওয়ে পরিবেশ এবং লক্ষ লক্ষ মানুষের জীবন মানের ক্ষতি করে,সময় এসেছে তৃতীয় রানওয়ে বন্ধ করার এবং যদি কনজারভেটিভ সরকার নির্বাচিত হয় তবে আমরা অবশ্যই এই পরিবেশ বিপর্যয় বন্ধ করব।" [32]
পার্লে তে দু'জন সাইক্লিস্টের মৃত্যুর পরে, শর্মা বিপজ্জনকভাবে গাড়ি চালিয়ে কারো জীবনহানি ঘটালে শাস্তি হিসেবে দীর্ঘ কারাদন্ডের জন্য প্রচারণা চালিয়েছেন।[33] শর্মা এই ইস্যুতে সংসদীয় বিতর্ক শুরু করেছিলেন[34] এবং ক্ষতিগ্রস্থদের পরিবারগুলির দ্বারা শুরু করা একটি আবেদন কে সমর্থন করেছিলেন, যা ৫৫,০০০ এর বেশি স্বাক্ষর সংগ্রহ করতে সমর্থ হয়।[35][36]
মি. শর্মা রেডিং এবং লন্ডনের মধ্যে গ্রেট ওয়েস্টার্ন রুটে চলাচলকারী ট্রেনগুলিতে প্রথম-শ্রেণীর গাড়ির সংখ্যা হ্রাস করতে প্রচারণা চালান। ২০১৫ সালের জানুয়ারিতে, তিনি অধিক যাত্রীচাপ কমানোর জন্যে স্ট্যান্ডার্ড ক্লাসের ক্ষমতা বৃদ্ধির প্রস্তাবগুলি নিয়ে রেলমন্ত্রী ক্লেয়ার পেরি এবং ফার্স্ট গ্রেট ওয়েস্টার্নের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মার্ক হপউডের সাথে বৈঠক করেন।[37]
২০১৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে মি. শর্মা বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত পার্লেপার্লে ভ্রমণকালে লেবার পার্টির নেতা এড মিলিব্যান্ডের সমালোচনা করেন। শর্মা দাবি করেছিলেন যে,এই সফরটি কেবল মিলিব্যান্ডের জন্য একটা লোক দেখানো ভ্রমণ ছিল।মিলিব্যান্ড এর জবাবে বলেন "আপনার নির্বাচনী এলাকার লোকদের জন্যই এসেছিলাম"।[38][39]
মি. শর্মা ইউরোপ, ভারত এবং চীনের ব্যবসায়ী নেতাদের মধ্যে একটি আলোচনা ফোরাম, 'ইস্ট ওয়েস্ট লিডারস ফোরাম' গঠন করেছিলেন। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরে লন্ডনে অনুষ্ঠিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মূল বক্তব্য দেন তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী থেরেসা মে।[40][41]
মি. শর্মা ২০১৬ সালের গণভোটের পূর্বে যুক্তরাজ্যকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের অন্তর্ভুক্ত থাকাকে সমর্থন করেন।[42] কিন্তু ২০১৯ সালে প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে'র ব্রেক্সিট চুক্তিকে সমর্থন করেন,[43] এবং পরবর্তীকালে অক্টোবর ২০১৯ সালে প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের প্রত্যাহার চুক্তিকেও সমর্থন করেছিলেন।[44]
মি.শর্মা বিবাহিত এবং স্ত্রী এবং দুই কন্যার সাথে রেডিংয়ের কাভারশামে থাকেন। তাঁর স্ত্রী একজন সুইডিশ[6][45][46] শর্মা ২০১৯ সালে শ্রীমৎ ভগবত গীতা হাতে হাউস অফ কমন্সে শপথ নিয়েছিলেন।[47]
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.