স্যার আর্থার স্ট্যানলি এডিংটন[1](ডিসেম্বর ২৮, ১৮৮২ - নভেম্বর ২২, ১৯৪৪) ছিলেন বিংশ শতাব্দীর বিখ্যাত জ্যোতিঃপদার্থবিজ্ঞানী। এডিংটন সীমার নামকরণ তার নাম অনুসারে করা হয়েছে। এটি একটি কমপ্যাক্ট বস্তুর উপরকার বিবৃদ্ধি থেকে বিকিরিত দীপন ক্ষমতার সীমা নির্দেশ করে।

দ্রুত তথ্য আর্থার এডিংটন, জন্ম ...
আর্থার এডিংটন
আর্থার স্ট্যানলি এডিংটন
জন্ম(১৮৮২-১২-২৮)২৮ ডিসেম্বর ১৮৮২
কেন্ডাল, ইংল্যান্ড
মৃত্যুনভেম্বর ২২, ১৯৪৪(1944-11-22) (বয়স ৬১)
জাতীয়তাব্রিটিশ
মাতৃশিক্ষায়তনকেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়
পরিচিতির কারণএডিংটন সীমা
এডিংটন নম্বর
এডিংটন-ডিরাক নম্বর
পুরস্কাররয়েল সোসাইটি রয়েল মেডেল (১৯২৮)
ব্রুস পদক (১৯২৪)
অর্ডার অব মেরিট (১৯৩৮)
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন
কর্মক্ষেত্রজ্যোতিঃপদার্থবিজ্ঞানী
প্রতিষ্ঠানসমূহকেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়
ডক্টরাল উপদেষ্টাহোরাস ল্যাম্ব
ডক্টরেট শিক্ষার্থীLeslie Comrie
টীকা
এডিংটন ১৯০৫ সালে এমএ সম্পন্ন করেন এবং কখনও ডক্টোরাল গবেষণা করেননি। তাই তার কোন ডক্টোরাল উপদেষ্টাও নেই। অবশ্য হোরাস ল্যাম্বকে সেরকম উৎসাহদাতা হিসেবে গণ্য করা যায়।
বন্ধ

আপেক্ষিকতার তত্ত্ব বিষয়ক গবেষণার জন্য তিনি বিখ্যাত। ১৯১৯ সালে তিনি একটি গবেষণাপত্র লিখেছিলেন যাতে মহাকর্ষের আপেক্ষিক তত্ত্ব সংশ্রিষ্ট তত্ত্ব ব্যাখ্যা করা হয়। এই নিবন্ধের মাধ্যমেই আইনস্টাইনের আপেক্ষিকতার সাধারণ তত্ত্ব ইংরেজি ভাষী বিশ্বে পরিচিতি লাভ করে।

১৯২০ সালের দিকে, তিনি তার গবেষণাপত্র "দ্য ইন্টারনাল কনস্টিটিউশন অফ দ্য স্টারস"-এ নক্ষত্রে পারমাণবিক ফিউশন প্রক্রিয়ার আবিষ্কার এবং প্রক্রিয়ার পূর্বাভাস দেন।[2][3]

মৃত্যু

Thumb

এডিংটন ২২ নভেম্বর,১৯৪৪ সালে কেমব্রিজের ইভলিন নার্সিং হোমে ক্যান্সারের জন্য মারা যান। তার শরীর ২৭ নভেম্বর ১৯৪৪ সালে কেমব্রিজ শ্মশানঘাট (কেমব্রীজশায়ার)-এ শবদাহ করা হয়। তার দেহাবশেষ কেমব্রিজের আ'সেনশন প্যারিশ কবরখানায় তার মায়ের কবরের পাশে সমাহিত করা।

রচনাসমূহ

তথ্যসূত্র

Wikiwand in your browser!

Seamless Wikipedia browsing. On steroids.

Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.

Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.