সিলেট স্ট্রাইকার্স (সিলেটি: ꠍꠤꠟꠐ ꠍꠤꠇꠍꠣꠞꠡ) একটি দল, যা বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে সিলেট বিভাগের প্রতিনিধিত্ব করে। স্ট্রাইকার্স তাদের ঘরোয়া খেলাগুলো খেলে সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে।
লিগ | বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ |
---|---|
কর্মীবৃন্দ | |
অধিনায়ক | মাশরাফী বিন মোর্ত্তজা |
কোচ | রাজিন সালেহ |
মালিক | ফিউচার স্পোর্টস বাংলাদেশ |
দলের তথ্য | |
শহর | সিলেট, সিলেট বিভাগ, বাংলাদেশ |
প্রতিষ্ঠা | ২০১২ ২০১৫ (সিলেট সুপার স্টার হিসাবে) ২০১৭ (সিলেট সিক্সার্স হিসাবে) ২০১৯ (সিলেট থান্ডার হিসাবে) ২০২১ (সিলেট সানরাইজার্স হিসাবে) ২০২৩ (সিলেট স্ট্রাইকার্স হিসাবে) | (সিলেট রয়্যালস হিসাবে)
স্বাগতিক মাঠ | সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম, সিলেট |
ধারণক্ষমতা | ২২,৫০০ |
ইতিহাস | |
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ জয় | ০ |
২০২৪ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ |
ফ্রাঞ্চাইজটির স্বত্বাধিকারী ছিলেন সিলেট স্পোর্টস লিমিটেড মাধ্যমে বাংলাদেশ সরকারের সাবেক অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। তার ছেলে শাহেদ মোহিত ছিলেন দলের চেয়ারম্যান। ১৬ নভেম্বর ২০১৯, বিপিএল ৭ম আসরের জন্য গিবানি ফুটওয়্যারের স্পন্সরশীপের মাধ্যমে দলটিকে সিলেট থান্ডার নামে নামকরণ করা হয়। ২০২২ সালে প্রগতি গ্রুপের মালিকানায় সিলেট সানরাইজার্স নামে বিপিএলের ৮ম আসরে দলটি অংশগ্রহণ করে।
সর্বশেষ, ২০২৩ সালে ফিউচার স্পোর্টসের মালিকানায় সিলেট স্ট্রাইকার্স নামে বিপিএলের ৯ম আসরে দলটি অংশগ্রহণ করে।
ইতিহাস
২০১২ সালে, বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড টি২০ পদ্ধতিতে খেলার জন্য বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ আয়োজন করে। ছয়টি দল নিয়ে একই বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে টুর্নামেন্টটি আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।[1] ১০ জানুয়ারি ২০১২ তারিখে হোটেল র্যাডিসনে সিলেটসহ বিভাগগুলিকে প্রতিনিধিত্ব করা দলগুলিকে নিলামে তোলা হয়।
২০১৭ সালে সুরমা সিক্সার্স সিলেট প্রতিষ্ঠিত হয়।[2] প্রথম ও দ্বিতীয় আসরে সিলেট রয়্যালস ও তৃতীয় আসরে সিলেট সুপার স্টার্স নামে খেললেও চতুর্থ আসরে নিষিদ্ধ থাকে সিলেট। পঞ্চম আসরে নতুন নামে ও নতুন মালিকানায় বিপিএলে ফেরত আসে সিলেট।[3] ২০১৭ সালের ১০ সেপ্টেম্বর আবুল মাল আবদুল মুহিত ক্রীড়া কমপ্লেক্সে অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সিলেট সিক্সার্স আত্মপ্রকাশ করে।[4]
২০১২
২০১২ বিপিএলে এই দলের অধিনায়ক ছিলেন পিটার ট্রেগো এবং কোচ ছিলেন স্টুয়ার্ট ল।
২০১৩
২০১৩ সালের বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে বাংলাদেশ জাতীয় দলের অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম সিলেট রয়্যালসের অধিনায়কের দায়িত্ব পান, আর কোচ হন বাংলাদেশ জাতীয় দলের সাবেক ফিল্ডিং কোচ মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন।
২০১৫
প্রথম ও দ্বিতীয় মৌসুমে খেলা সিলেট রয়্যালস বিপিএল থেকে বাদ পড়লে ২০১৫ সালে সিলেট সুপার স্টার্স নামে তৃতীয় মৌসুমে নতুন মালিকানায় নতুন নাম নিয়ে দলটি গঠিত হয়।[5] দলটিকে কিনে নেয় আলিফ গ্রুপ। দলটির অধিনায়ক ছিলেন মুশফিকুর রহিম ও এর সত্বাধীকারী ছিল আলিফ গ্রুপ। বকেয়া বেতন পরিশোধ না করায় বিসিবি চতুর্থ বিপিএলে দলটিকে বাদ দেয়।
২০১৫ বিপিএলে সিলেট সুপার স্টার্স ভালো সাফল্য পায় নি। দলে অভিজ্ঞ ও দক্ষ খেলোয়াড় থাকার পরেও দশটি ম্যাচের তিনটিতে জয় পায় ও বাকি সাতটি ম্যাচে পরাজিত হয়। ধারাবাহিক সাফল্য না পাবার ফলে সিলেট সুপারস্টার্স গ্রুপ পর্বে পঞ্চম হয়ে বিদায় নেয়।
২০১৭
২০১৭ সালে সিলেট সিক্সার্স হিসাবে দলটি বিপিএল খেলে।
২০১৯
২০১৯ সিলেট থান্ডার হিসাবে হিসাবে দলটি বিপিএল খেলে।
২০২১
২০২১ সালে সিলেট সানরাইজার্স হিসাবে হিসাবে দলটি বিপিএল খেলে।
২০২৩
২০২৩ সালে সিলেট স্ট্রাইকার্স হিসাবে হিসাবে দলটি বিপিএল খেলে।
বর্তমান দল
- যেসব খেলোয়াড় আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছেন তাদের গাঢ় করে দেখানো হয়েছে।
- * রঙের অর্থ সেই খেলোয়াড় দলে নির্বাচনের জন্য বর্তমানে অনুপলব্ধ।
- * রঙের অর্থ সেই খেলোয়াড় পুরো মৌসুমের জন্য দলে নির্বাচনের জন্য অনুপলব্ধ।
লোগো
- সিলেট সিক্সার্স নাম থাকাকালীন লোগো
- সিলেট সিক্সার্স নাম থাকাকালীন লোগো
- সিলেট সানরাইজার্স নাম থাকাকালীন লোগো
- সিলেট সুপার স্টার্স নাম থাকাকালীন লোগো
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
Wikiwand in your browser!
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.