সিকিম সংগ্রাম পরিষদ

সিকিম সংগ্রাম পরিষদ হল ভারতের সিকিম রাজ্যের একটি আঞ্চলিক রাজনৈতিক দল। ১৯৭৯ সালে একটি অস্থিতিশীলতার পর সিকিম জনতা পরিষদ পার্টির নর বাহাদুর ভান্ডারীর নেতৃত্বে একটি মন্ত্রিসভা সিকিমে ক্ষমতা লাভ করে। ১৯৮৪ সালে ভান্ডারি সিকিম জনতা পরিষদ ভেঙে দেন এবং সিকিম সংগ্রাম পরিষদ নামে একটি নতুন দল গঠন করেন। সিকিম সংগ্রাম পরিষদ ১৯৮৪ এবং ১৯৮৯ সালের নির্বাচনে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত ছিল, কিন্তু তারপরে সিকিম ডেমোক্রেটিক ফ্রন্টের কাছে হেরে যায়, যেটি ১৯৯৯ সাল থেকে নির্বাচনে জয়লাভ করেছে। ২০০৪ সালের নির্বাচনে সিকিম সংগ্রাম পরিষদ রাজ্য বিধানসভায় কোনো আসন জিততে পারেনি। নর বাহাদুর ভান্ডারী সিকিম সংগ্রাম পরিষদকে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সাথে একীভূত করেছেন এবং তিনি সিকিম প্রদেশ কংগ্রেস কমিটির (এসপিসিসি) সভাপতি হয়েছেন।

সিকিম সংগ্রাম পরিষদ सिक्किम संग्राम परिषद
চেয়ারপার্সন	দিল কুমারী ভান্ডারী
প্রতিষ্ঠা	১৯৮৪
সদর দপ্তর	সংগ্রাম ভবন, জয়ান থিং মার্গ, গ্যাংটক, সিকিম
ভাবাদর্শ	গণতান্ত্রিক সমাজতন্ত্র
রাজ্যসভায় আসন	০ / ২৪৫
সিকিম বিধানসভা-এ আসন	০ / ৩২
নির্বাচনী প্রতীক
[1]
ভারতের রাজনীতি রাজনৈতিক দল নির্বাচন

২০১৩ সালে নর বাহাদুর ভান্ডারী আবার সিকিম সংগ্রাম পরিষদকে পুনরুজ্জীবিত করেন।

এই দলটি ১৯৮৪ এবং ১৯৮৯ সালে দুইবার রাজ্য নির্বাচনে জিতেছিল।

নির্বাচনী ফলাফল

সিকিম বিধানসভা নির্বাচন

বছর	মোট আসন	আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা	আসন জিতেছে	বাজেয়াপ্ত আমানত	% ভোট প্রতিদ্বন্দ্বিতা	সূত্র
১৯৮৫	৩২	৩২	৩০	০	৬২.২০	[2]
১৯৮৯	৩২	৩২	৩২	০	৭০.৪১	[3]
১৯৯৪	৩২	৩১	১০	১	৩৫.৪১	[4]
১৯৯৯	৩২	৩২	৭	১	৪১.৮৮	[5]
২০০৪	৩২	১	০	১	১.০১	[6]

লোকসভা নির্বাচন, সিকিম

বছর	মোট আসন	আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা	আসন জিতেছে	বাজেয়াপ্ত আমানত	% ভোট প্রতিদ্বন্দ্বিতা	সূত্র
১৯৮৫ (উপনির্বাচন)	১	১	১	০	প্রতিদ্বন্দ্বিহীন
১৯৮৯	১	১	১	০	৬৮.৫২	[7]
১৯৯১	১	১	১	০	৯০.১২	[8]
১৯৯৬	১	১	০	০	২৪.৫০	[9]
১৯৯৯	১	১	০	০	৪২.১৫	[10]
২০০৪	১	১	০	১	১.৪৬	[11]

তথ্যসূত্র

1. Sapna Gurung (২০১৪)। "Political democracy and Sikkim democratic front : a study" (পিডিএফ)। পৃষ্ঠা 137। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২২। Bhandari came out with a new state political outfit called SSP with his own red and white flag and an elephant as its election symbol in 1984উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
2. "STATISTICAL REPORT ON GENERAL ELECTION, 1985 TO THE LEGISLATIVE ASSEMBLY OF SIKKIM"। ECI। ১৯৮৫। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০১৯।
3. "STATISTICAL REPORT ON GENERAL ELECTION, 1989 TO THE LEGISLATIVE ASSEMBLY OF SIKKIM"। ECI। ১৯৮৯। সংগ্রহের তারিখ ১৮ নভেম্বর ২০১৯।
4. "STATISTICAL REPORT ON GENERAL ELECTION, 1994 TO THE LEGISLATIVE ASSEMBLY OF SIKKIM"। ECI। ১৯৯৪। সংগ্রহের তারিখ ১৮ নভেম্বর ২০১৯।
5. "STATISTICAL REPORT ON GENERAL ELECTION, 1999 TO THE LEGISLATIVE ASSEMBLY OF SIKKIM"। ECI। ১৯৯৯। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০১৯।
6. "STATISTICAL REPORT ON GENERAL ELECTION, 2004 TO THE LEGISLATIVE ASSEMBLY OF SIKKIM"। ECI। ২০০৪। সংগ্রহের তারিখ ১৮ নভেম্বর ২০১৯।
7. "Statistical Report on General Elections, 1989 to the Ninth Lok Sabha" (পিডিএফ)। Election Commission of India। পৃষ্ঠা 244। ১৮ জুলাই ২০১৪ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০১৪।
8. "Statistical Report on General Elections, 1991 to the Tenth Lok Sabha" (পিডিএফ)। Election Commission of India। পৃষ্ঠা 258। ১৮ জুলাই ২০১৪ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০১৪।
9. "Statistical Report on General Elections, 1996 to the Eleventh Lok Sabha" (পিডিএফ)। Election Commission of India। পৃষ্ঠা 385। ১৮ জুলাই ২০১৪ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০১৪।
10. "Statistical Report on General Elections, 1999 to the Thirteenth Lok Sabha" (পিডিএফ)। Election Commission of India। পৃষ্ঠা 224। ১৮ জুলাই ২০১৪ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০১৪।
11. "Statistical Report on General Elections, 2004 to the Fourteenth Lok Sabha" (পিডিএফ)। Election Commission of India। পৃষ্ঠা 281। ১৮ জুলাই ২০১৪ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০১৪।