Loading AI tools
উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২২ সালের হিসেবে ৯টি অনুষদের অধীনে ৫২টি বিভাগ চালু রয়েছে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনস্থ একটি বেসরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউট (সি,আই,ই,টি) রয়েছে যা চট্টগ্রাম শহরে অবস্থিত। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুষদ এবং অন্তর্গত বিভাগসমূহ হলো:[1]
ধরন | স্বায়ত্তশাসিত |
---|---|
স্থাপিত | ১৯৬৬ |
মূল প্রতিষ্ঠান | চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় |
ডিন | মোহাম্মদ সেকান্দর চৌধুরী |
শিক্ষায়তনিক ব্যক্তিবর্গ | ১৪৭ |
ঠিকানা | চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় সড়ক, হাটহাজারী , , বাংলাদেশ |
ওয়েবসাইট | cu |
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠালগ্নে ১৯৬৬ সালে কলা বিভাগের গোড়াপত্তন ঘটে। পরবর্তীতে নামকরণ করা হয় কলা ও মানববিদ্যা অনুষদ। প্রাথমিকভাবে বাংলা, ইংরেজি, ইতিহাস ও দর্শন- এই চারটি বিভাগ নিয়ে অনুষদটি গঠিত হয়। বর্তমানে এই অনুষদের অধীনে ১২টি বিভাগ ও ৩টি ইনস্টিটিউট রয়েছে।[2] বর্তমান ডীন মোহাম্মদ সেকান্দর চৌধুরী।[3]
বিভাগসমূহ | চালু | সদস্য | আসন সংখ্যা |
---|---|---|---|
বাংলা বিভাগ | ১৯ | ||
ইংরেজি বিভাগ | ১৯ | ||
ইতিহাস বিভাগ | ২৩ | ||
দর্শন বিভাগ | ১৯৭৩ | ১৯ | |
ইসলামিক ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ | ১৯৭৪ | ১৮ | |
আরবি বিভাগ | ২১ | ||
ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ | ১৭ | ৭০০ | |
নাট্যকলা বিভাগ | ৩ | ||
ফার্সি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগ | ১৩ | ||
পালি বিভাগ | ৯ | ||
সংস্কৃত বিভাগ | ১১ | ||
সঙ্গীত বিভাগ | ৯ | ||
বাংলাদেশ স্টাডিজ বিভাগ | |||
বিভাগসমূহ | সদস্য | আসন সংখ্যা |
---|---|---|
আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট | ||
চারুকলা ইনস্টিটিউট | ৩০ | |
শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট |
ধরন | স্বায়ত্তশাসিত |
---|---|
স্থাপিত | ১৯৬৬ |
মূল প্রতিষ্ঠান | চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় |
ঠিকানা | চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় সড়ক, হাটহাজারী , , বাংলাদেশ |
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠালগ্নে ১৯৬৬ সালে আইন অনুষদের গোড়াপত্তন ঘটে।
১৯৯২ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় আইন বিভাগের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরুর মাধ্যমে আইন শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয়। ১৯৯২-১৯৯৩ শিক্ষাবর্ষে মাত্র ৪ জন শিক্ষক এবং ৪৩ জন শিক্ষার্থী নিয়ে যাত্রা শুরু করে। বর্তমানে এই অনুষদে ২৭ জন শিক্ষক কর্মরত আছেন।
এই আইন অনুষদটি ২০১৫ সালে বর্তমান অবস্থান 'এ. কে. খান আইন অনুষদ ভবন'-এ স্থানান্তরিত হয়। ৬০ হাজার বর্গফুট আয়তনের এই ভবনটি প্রশাসনিক, একাডেমিক, লেকচার গ্যালারী, স্টুডেন্টস সেন্টার এবং অডিটোরিয়াম এই ৫টি ব্লকে বিভক্ত। ভবনটিতে রয়েছে পাঁচটি মাল্টিমিডিয়া পাঠদান কক্ষ, একটি কম্পিউটার ল্যাব, একটি সমৃদ্ধ সেমিনার লাইব্রেরি, ৫৫০ আসন বিশিষ্ট মিলনায়তন, মুটিং এর জন্য রয়েছে বিশেষভাবে নির্মিত মুটিং রুম, শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে পৃথক কমন রুম, নামাজের কক্ষ, ক্যাফেটেরিয়া।
ধরন | স্বায়ত্তশাসিত |
---|---|
স্থাপিত | ১৯৬৯ |
মূল প্রতিষ্ঠান | চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় |
ঠিকানা | চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় সড়ক, হাটহাজারী , , বাংলাদেশ |
ওয়েবসাইট | cu |
বিভাগসমূহ | চালু | সদস্য | আসন সংখ্যা |
---|---|---|---|
পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ | ১৯৬৮ | ১২০ | |
রসায়ন বিভাগ | ১৯৬৬ | ||
গণিত বিভাগ | ১৯৬৮ | ১২০ | |
পরিসংখ্যান বিভাগ | |||
ফলিত রসায়ন ও রাসায়নিক প্রকৌশল | |||
এই বিভাগটি ১৯৬৮ সালে খোলা হয়। ভৌত বিজ্ঞানের অগ্রগতিতে বিভাগটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। আসন সংখ্যা ১২০টি।
১৯৬৬ সালে প্রতিষ্ঠা লগ্নে এই বিভাগটি চালু করা হয়।
১৯৬৮ সালের পহেলা নভেম্বর বিভাগটি প্রতিষ্ঠিত হয়। পদার্থবিজ্ঞানী, গণিতবিদ,জৌতির্বিজ্ঞানী ও বিশ্বতত্ত্ববিদ জামাল নজরুল ইসলাম এই বিভাগের সাবেক সভাপতি ছিলেন (১৯৮৬-১৯৮৮)। আসন সংখ্যা ১২০ টি।
২০১১ সালে বিভাগটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ড. মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন অত্র বিভাগের প্রতিষ্ঠাকালীন সভাপতি ছিলেন। বর্তমানে ড. সুমন গাঙ্গুলি অত্র বিভাগের সভাপতির দায়িত্বে আছেন।
ধরন | স্বায়ত্তশাসিত |
---|---|
স্থাপিত | ১৯৭০ |
মূল প্রতিষ্ঠান | চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় |
ডিন | আ.ফ.ম আওরঙ্গজেব |
শিক্ষায়তনিক ব্যক্তিবর্গ | ১৩০ |
ঠিকানা | চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় সড়ক, হাটহাজারী , , বাংলাদেশ |
ওয়েবসাইট | cu |
বাণিজ্য বিষয়ে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর শ্রেণীর পাঠদানের উদ্দেশ্যে ১৯৭০ সালে থেকে ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের কার্যক্রম শুরু হয়। এই বিভাগের অনুষদ সদস্য বর্তমানে ১৩০ জন। এবং বর্তমান ডীন ডক্টর জাহাঙ্গীর আলম।
বিভাগসমূহ | চালু | সদস্য | আসন সংখ্যা |
---|---|---|---|
হিসাববিজ্ঞান ও তথ্য পদ্ধতি বিভাগ | ১৯৬৮ | ৩২ | |
ব্যবস্থাপনা বিভাগ | ১৯৮৮ | ২৯ | |
ফাইনান্স বিভাগ | ২৬ | ||
বাজারজাতকরন বিভাগ | ১ নভেম্বর ১৯৯২ | ৩২ | ৭০০ |
মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা বিভাগ | ২০১৩ | ৪ | |
ব্যাংকিং ও বীমা বিভাগ | ২০১৩ | ৪ | |
সেন্টার ফর বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন | ১ | ||
ব্যুরো অব বিজনেস রিসার্স বিভাগ | ২ |
এই বিভাগের অনুষদ সদস্য বর্তমানে ৩২ জন।
এই বিভাগের অনুষদ সদস্য বর্তমানে ২৯ জন।
এই বিভাগের অনুষদ সদস্য বর্তমানে ২৬ জন।
এই বিভাগের অনুষদ সদস্য বর্তমানে ৩২ জন।
যুগের চাহিদার সাথে তাল মিলিয়ে দেশে ব্যাংক ও বীমা খাতে দক্ষ মানবশক্তি গড়ে তোলার লক্ষ্যে ২০১২ সালে ব্যাংকিং এ্যান্ড ইন্স্যুরেন্স বিভাগ তাদের পথচলা শুরু করে৷ বর্তমানে এই বিভাগের প্রধান হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন ড. সুলতান আহমেদ। এই বিভাগের অনুষদ সদস্য বর্তমানে ৪ জন।
ব্যবসায় ও শিল্প খাতের চাহিদা পূরনের লক্ষ্যে দেশে প্রথমবারের মত চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১২ সালে হিউমেন রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট বিভাগ খোলা হয়৷ বর্তমানে এই বিভাগের বিভাগীয় প্রধান হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন আ.ফ.ম আওরঙ্গজেব।এই বিভাগের অনুষদ সদস্য বর্তমানে ৪ জন।
এই বিভাগের অনুষদ সদস্য বর্তমানে ১ জন।
এই বিভাগের অনুষদ সদস্য বর্তমানে ২ জন।
ধরন | স্বায়ত্তশাসিত |
---|---|
স্থাপিত | ১৯৭১ |
মূল প্রতিষ্ঠান | চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় |
শিক্ষায়তনিক ব্যক্তিবর্গ | ১১৩ |
ঠিকানা | চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় সড়ক, হাটহাজারী , , বাংলাদেশ |
সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্ভুক্ত একটি অন্যতম অনুষদ। এটি চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থিত। এই অনুষদে বর্তমানে নয়টি বিভাগের[4] অধীনে বর্তমানে ১৩১ জন অনুষদ সদস্য রয়েছেন।[5] অর্ন্তগত সর্বমোট ৭৫৮টি আসনে রয়েছে, যার মধ্যে মানবিক শাখার ৩২৩, বিজ্ঞান শাখা ২৬২ এবং ব্যবসায় শিক্ষা শাখার জন্য ১৭৩টি আসন নির্ধারিত রয়েছে।[6][7]
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের উত্তর দিকে সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের বর্তমান ড. মুহাম্মদ ইউনূস ভবন অবস্থিত। ৬ তলা বিশিষ্ট এই ভবনটি পরিকল্পিতভাবে তৈরি; যার প্রতিটি তলায় সতন্ত্রভাবে বিভিন্ন বিভাগের কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে থাকে। এখানে সিঁড়ির পাশাপাশি লিফটের ব্যবস্থা রয়েছে।
বিভাগসমূহ | চালু | সদস্য | আসন সংখ্যা |
---|---|---|---|
অর্থনীতি বিভাগ | ২৮ | ১৫০ | |
রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগ | ২৫ | ১৫০ | |
সমাজতত্ত্ব বিভাগ | ২৮ | ১৭০ | |
লোক প্রশাসন বিভাগ | ২০ | ১৫০ | |
নৃবিজ্ঞান বিভাগ | ১০ | ৭০ | |
আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ | ০৭ | ৬০ | |
যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ | ৩১ জুলাই ২০০৯ | ১৭ | ৭০ |
ক্রিমিনোলোজি ও পুলিশ সায়েন্স বিভাগ | |||
উন্নয়ন গবেষণা বিভাগ | |||
সোশ্যাল সায়েন্স রিসার্চ বিভাগ | ০১ | ||
অর্থনীতি বিভাগ সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত। অনুষদ সদস্য ২৮ জন এবং আসন সংখ্যা ১৫০টি।
রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগ সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ ভবনের দ্বিতীয় তলায় অবস্থিত। বর্তমানে এই বিভাগে শিক্ষক রয়েছেন ২৫ জন এবং আসন সংখ্যা ১৫০টি।
আন্তর্জাতিক সংস্থা ইউনেস্কোর সহযোগিতায় প্রফেসর পিয়ের ব্যাসানেত ১৯৫৭ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাজবিজ্ঞান বিভাগ খোলেন। তারই ধারাবাহিকতায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৯৬৯ সালে প্রফেসর ড. আর আই চৌধুরীর হাত ধরে "সমাজতত্ত্ব" বিভাগ প্রতিষ্ঠা ও কার্যক্রম শুরু করে। এর পর থেকেই সমাজ ও যুগের সাথে সামঞ্জস্য রেখে, চাহিদা অনুযায়ী নতুন নতুন কোর্স অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে। চ্ট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাজতত্ত্ব বিভাগ প্রতিষ্ঠার পর প্রথম দুই বছর শুধু এম.এ ডিগ্রি চালু ছিল। পরবর্তীতে বি.এ. (সম্মান) এবং কিছুকাল পরে বি.এস.এস (সম্মান) প্রোগ্রাম একাডেমিক কার্যক্রমের আওতায় আনা হয়। বর্তমানে অত্র বিভাগে বি.এস.এস এবং এম.এস.এস প্রোগ্রামের পাশাপাশি এম.ফিল ও পি.এইচ.ডি. প্রোগ্রাম চালু আছে। বর্তমানে সমাজতত্ত্ব বিভাগে ২৮ জন সদস্য রয়েছে। তারমধ্যে ৮ জন অধ্যাপক, ৩ জন সহযোগী অধ্যাপক, ৮ জন সহকারী অধ্যাপক ও ৯ জন প্রভাষক রয়েছেন। সমাজতত্ত্ব বিভাগ সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ ভবনের চতুর্থ তলায় অবস্থিত। এ বিভাগে রয়েছে আলাদাভাবে টিচার্স এরিয়া, আলাদা ক্লাস রুস, আধুনিক সুবিধা সংবলিত কম্পিউটার ল্যাব, আলাদা কনফারেন্স রুম ও একটি সেমিনার লাইব্রেরি।
লোক প্রশাসন বিভাগ সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ ভবনের প্রথম তলায় অবস্থিত। বর্তমানে এই বিভাগে শিক্ষক রয়েছেন ২০ জন এবং আসন সংখ্যা ১৫০টি।
নৃবিজ্ঞান বিভাগ সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ ভবনের চতুর্থ তলায় অবস্থিত। অনুষদ সদস্য ১০ জন এবং আসন সংখ্যা ৭০টি।
আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ ভবনের ষষ্ঠ তলায় অবস্থিত। বর্তমানে এই বিভাগে শিক্ষক রয়েছেন ৭ জন এবং আসন সংখ্যা ৬০টি।
১৯৯৪ সালের ১লা ডিসেম্বর কলা অনুষদের অধীনে সাংবাদিকতা বিভাগ নামে ২ জন শিক্ষক ও ২৩ জন শিক্ষার্থী নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে এই বিভাগের যাত্রা শুরু হয়। সে সময়ে কলা ভবনে এর সকল কার্যক্রম পরিচালিত হত। পরবর্তীতে ২০০৩ সালে নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ। এরপর এর অধীনে আন্তঃ ব্যক্তিক যোগাযোগ, গণযোগাযোগ, সাংগঠনিক যোগাযোগ, রাজনৈতিক যোগাযোগ, উন্নয়ন যোগাযোগ ইত্যাদি বিষয়েও অধ্যয়ন শুরু হয়। জানুয়ারি ৩১, ২০০৯ সালে বিভাগটি সমাজবিজ্ঞান অনুষদের অধীনে নতুনরূপে কার্যক্রম পরিচালনা শুরু করে।[8] বর্তমানে সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস ভবনের ৫ম তলায় এই বিভাগের কার্যক্রম পরিচালিত হয়। বর্তমানে বিভাগের শিক্ষক রয়েছেন ১৭ জন এবং আসন সংখ্যা ৭০টি।
বর্তমানে এই বিভাগে ১ জন শিক্ষক রয়েছেন।
বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার এবং গ্রন্থাগারের মাঝখানে ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদ অবস্থিত। এই অনুষদের বর্তমান অনুষদ সদস্য ৩৩ জন।[9]
কম্পিউটার বিজ্ঞান এবং প্রকৌশল বিষয়ে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর পর্যায়ে পাঠদানের উদ্দেশ্যে ২০০১ সালে এই বিভাগের কার্যক্রম শুরু করে। প্রতিষ্ঠাকালীন সময়ে বিভাগটি কম্পিউটার বিজ্ঞান বিভাগ নামে চালু হলেও পরবর্তীকালে বর্তমান নামে পরিবর্তন করা হয়। ২০০৪ সাল পর্যন্ত নিজস্ব ভবন না থাকায় বিজ্ঞান এবং ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদ ভবনে এই বিভাগের কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে।[10] পরবর্তীকালে ২০০৪-২০০৫ শিক্ষাবর্ষ থেকে বর্তমান ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদ ভবনে এই বিভাগের কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে আসছে। এই বিভাগের অনুষদ সদস্য বর্তমানে ২৪ জন[9] এবং আসন সংখ্যা৭০।:
ফলিত পদার্থবিদ্যা, ইলেকট্রনিক্স এবং যোগাযোগ প্রকৌশল বিষয়ে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর পর্যায়ে পাঠদানের উদ্দেশ্যে এই বিভাগটি কার্যক্রম শুরু করে।২০১৭ সালে এই বিভাগের নাম পরিবর্তন করে ইলেকট্রিকাল এন্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং রাখা হয়। এই বিভাগের অনুষদ সদস্য বর্তমানে ২২ জন।যোগাযোগ ও ইলেক্ট্রনিক্সের বিশেষ প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে ২০০১-২০০২ সালের সেপ্টেম্বর মাসে স্নাতক (সম্মান) পর্যায়ে মাত্র ১৩ জন শিক্ষার্থী নিয়ে ফলিত পদার্থবিদ্যা ও ইলেকট্রনিক্স বিভাগের সূচনা হয়। দেশে ইলেকট্রনিক্স ও টেলিকমিউনিকেশন শিক্ষার দ্রুত উন্নয়নের জন্য এই বিভাগে ধীরে-ধীরে বিভিন্ন আধুনিক কোর্সসমূহ চালু করা হয়। ২০০৬ সালে এই বিভাগের নাম পরিবর্তন করে "ফলিত পদার্থবিজ্ঞান, ইলেক্ট্রনিক্স ও যোগাযোগ প্রকৌশল" রাখা হয়। ২০১২ সালে এই বিভাগে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স চালু হয়। বর্তমান আসন সংখ্যা ৫০ টি।
ধরন | স্বায়ত্তশাসিত |
---|---|
মূল প্রতিষ্ঠান | চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় |
শিক্ষায়তনিক ব্যক্তিবর্গ | ১০৩ |
ঠিকানা | চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় সড়ক, হাটহাজারী , , বাংলাদেশ |
জীব বিজ্ঞান সম্পর্কিত বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শ্রেণীর পাঠদানের উদ্দেশ্যে এই অনুষদের কার্যক্রম শুরু হয়। বর্তমানে এখানে ১০৩ জন অনুষদ সদস্য রয়েছেন।
বিভাগসমূহ | চালু | সদস্য | আসন সংখ্যা |
---|---|---|---|
প্রাণিবিদ্যা বিভাগ | ১৯৭৩ | ||
উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগ | ১৯৭৩ | ২৪ | |
ভূগোল ও পরিবেশবিদ্যা বিভাগ | ৪ জুন ১৯৯৬ | ১৯ | ৩০০ |
প্রাণরসায়ণ ও অণুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগ | ২৩ | ||
মাইক্রোবায়োলজি বিভাগ | |||
মৃত্তিকা বিজ্ঞান বিভাগ | ২৩ | ||
জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড বায়োটেকনোলজি বিভাগ | ২০০৪ | ১৬ | |
মনোবিজ্ঞান বিভাগ | ১১ | ||
ফার্মেসি বিভাগ | ৮ |
প্রাণিবিদ্যা বিষয়ে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর শ্রেণীর পাঠদানের উদ্দেশ্যে ডক্টর শফিক হায়দার চৌধুরীর নেতৃত্বে ১৯৭৩ সালে অনুষদের কার্যক্রম শুরু হয়। বিজ্ঞান অনুষদ ভবনের তৃতীয় তলায় পশ্চিম দিকে এই বিভাগের কার্যক্রম পরিচালিত হয়। প্রাণিবিদ্যা বিভাগের বর্তমান চতুর্দশ সভাপতি ডক্টর মোহাম্মদ ইসমাইল মিয়া।[11] বিভাগের অনুষদ সদস্য বর্তমানে ২৪ জন।
গবেষণা এবং অধ্যয়নের সহায়তায় এই বিভাগের নিজস্ব একটি সেমিনার গ্রন্থাগার রয়েছে, যেখানে ৪ হাজার বই এবং ৩৮০ বিজ্ঞান পত্রিকা ও সাময়িকীর সংকলন রয়েছে। এছাড়াও এখানে একটি প্রাণিবিদ্যা জুদুঘর রয়েছে। ১৯৭৩ সালে প্রাণিবিদ্যা বিভাগের পাঠক্রমের সমর্থনে একটি সহায়ক প্রতিষ্ঠান হিসেবে এ জাদুঘর প্রতিষ্ঠিত হয়। জাদুঘরে প্রায় ৫৪০টি নমুনা সংরক্ষিত রয়েছে। এর মধ্যে প্রাণীর সংখ্যা ৫৭টি এবং ফরমালিন (ভেজা সংরক্ষিত) নমুনার সংখ্যা ৪৮৫ টি।[12]
এই বিভাগের অনুষদ সদস্য বর্তমানে ২৪ জন।
এই বিভাগের অনুষদ সদস্য বর্তমানে ১৯ জন।[13] বিভাগটি প্রতিষ্ঠা হয় ১৯৯৬ সালে। বর্তমানে এটি দেশের অন্যতম ভৌগোলিক শিক্ষা এবং গবেষণা প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিগণিত হচ্ছে। এই বিভাগে ভূগোল ও পরিবেশবিদ্যায় বিএসসি, এমএসসি, এমফিল এবং পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ রয়েছে। নগর উন্নয়ন, জলবায়ু পরিবর্তন, পরিবেশ ব্যবস্থাপনায় রিমোট সেন্সিং এবং জিআইএস এর ব্যবহার, দূর্যোগ, ভূমি ব্যবহার, স্বাস্থ্য ভূগোল, পানি সম্পদ ইত্যাদি সহ আরও অনেক বিষয়ে গবেষণা হচ্ছে বর্তমানে বিভাগটিতে। বিভাগের বর্তমান (অগাস্ট ২০২০) চেয়ারম্যান সহযোগী অধ্যাপক আলী হায়দার।[14]
এই বিভাগের অনুষদ সদস্য বর্তমানে ২৩ জন।
এই বিভাগের অনুষদ সদস্য বর্তমানে ১৬ জন।
এই বিভাগের অনুষদ সদস্য বর্তমানে ২৩ জন।জীববিজ্ঞান অনুষদের দ্বিতীয় তলায় এ বিভাগ অবস্থিত।এই বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা জীববিজ্ঞান অনুষদের সাবেক ডিন "প্রফেসর ডক্টর খান তৌহিদ ওসমান"।বর্তমানে এই বিভাগের সভাপতির দায়িত্বে আছেন 'ডক্টর সাবরিনা শারমিন আলম'।
এই বিভাগের অনুষদ সদস্য বর্তমানে ১৬ জন।
এই বিভাগের অনুষদ সদস্য বর্তমানে ১১ জন। মনোবিজ্ঞানের একটি গুরুত্বপূর্ণ শাখা। মানুষের শিক্ষা সংক্রান্ত আচরণের বিজ্ঞানই হলো শিক্ষা মনোবিজ্ঞান। মনোবিজ্ঞানের এই শাখায় মানুষের শিক্ষা সম্পর্কিত আচরণের বিভিন্ন সমস্যার ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষণ করা হয় এবং এগুলোর সমাধানে মনোবিজ্ঞানের মূলনীতিসমূহ কীভাবে প্রয়োগ করা যায়, সে বিষয়ে আলোচনা করা হয়। শিক্ষার সাথে সম্পর্কিত মানুষের সব ধরনের আচরণই শিক্ষা মনোবিজ্ঞানের অন্তর্ভুক্ত।
অন্যান্য বিভাগের সাথে সম্পর্কের মাধ্যমে শিক্ষা মনোবিজ্ঞানের পরিধি কিছুটা বোঝা যায়। এটি মূলত মনোবিজ্ঞান দ্বারা ব্যাখ্যা করা যায়, স্নায়ুবিজ্ঞানও এটির সম্পর্কিত বিষয়। শিক্ষা মনোবিজ্ঞান মূলত শিক্ষামূলক পড়াশোনার মধ্যে শিক্ষামূলক নকশাকরণ, শিক্ষাগত প্রযুক্তি, পাঠ্যক্রমের বিকাশ, সাংগঠনিক শিক্ষা, বিশেষ শিক্ষা, শ্রেণীকক্ষ পরিচালনা এবং শিক্ষার্থীদের অনুপ্রেরণার মধ্যে বিভিন্ন বিশেষত্ব অবহিত করে। শিক্ষা মনোবিজ্ঞান উভয়ই সংজ্ঞানাত্মক বিজ্ঞান এবং শিখন বিজ্ঞান থেকে অবদান রাখে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষা মনোবিজ্ঞান বিভাগগুলি সাধারণত শিক্ষা অনুষদের মধ্যে রাখা হয়, সম্ভবত প্রাথমিক মনোবিজ্ঞানের পাঠ্যপুস্তকগুলোতে শিক্ষা মনোবিজ্ঞানের বিষয়বস্তুর প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।
এই বিভাগের অনুষদ সদস্য বর্তমানে ৮ জন।
বিভাগসমূহ | সদস্য | আসন সংখ্যা |
---|---|---|
শিশুরোগ বিভাগ | ||
কমিউনিটি অপথালমোলজি বিভাগ |
বিভাগসমূহ | সদস্য | আসন সংখ্যা |
---|---|---|
মেরিন সায়েন্স বিভাগ | ||
সমুদ্রবিজ্ঞান বিভাগ | ||
মৎস বিভাগ |
চারুকলা ইনস্টিটিউট চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ও মানববিদ্যা অনুষদের অন্তর্ভুক্ত একটি অন্যতম ইনস্টিটিউট। এটি চট্টগ্রামের বাদশাহ মিয়া চৌধুরী সড়কে অবস্থিত। এটি একমাত্র ইনস্টিটিউট যা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যম্পাসের বাইরে অবস্থিত। বর্তমানে এখানে ৩০ জন অনুষদ সদস্য রয়েছেন, পাশাপাশি সর্বমোট ৭০টি আসন রয়েছে।
আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট: আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ও মানববিদ্যা অনুষদের অন্তর্ভুক্ত একটি অন্যতম ইনস্টিটিউট। ২০০৮ সালে, বিভিন্ন ভাষা শিক্ষাদানের উদ্দেশ্যে এটি চালু করা হয়। কলা ও মানববিদ্যা অনুষদের ড. আবদুল করিম ভবনে এই বিভাগের কার্যক্রম পরিচালিত হয়। বর্তমানে এখানে ২১ জন শিক্ষক রয়েছেন। সর্বমোট ৪৫ টি আসন রয়েছে অনার্স কোর্সে এবং ভাষা কোর্সে আসন রয়েছে প্রায় সাত শতাধিক। এখানে মোট সাতটি ভাষায় সার্টিফিকেট কোর্স ও ডিপ্লোমা ডিগ্রি প্রদান করা হয়।
ভাষাবিজ্ঞান: আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটের অধীনে ২০১২-১৩ সেশন থেকে এই ইনস্টিটিউটের অধীনে ভাষাবিজ্ঞান বিষয়ে অনার্স প্রোগ্রাম চালু করা হয়। এখানে ধ্বনিতত্ত্ব, রুপতত্ত্ব, অর্থতত্ত্ব, ব্যক্যতত্ত্ব ও ভাষার প্রায়োগিক কোর্স সমাজ ভাষাবিজ্ঞান, কম্পিউটর ভাষা বিজ্ঞান, চিকিৎসা ভাষাবিজ্ঞান, ভাষাবৈকল্য, সংকেত ভাষা, মৌলিক বাংলা ও ইংরেজি বিষয় গুলো পড়ানো হয়। যে কোন এক বর্ষে তৃতীয় ভাষা হিসেবে বিদেশী যে কোন একটি ভাষাও পড়ানো হয়।
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.