Loading AI tools
ভারতীয় অভিনেত্রী উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
শ্রীদেবী কাপুর (জন্মনাম শ্রী আম্মা ইয়াঙ্গের আয়্যাপান;[১][৪] ১৩ আগস্ট ১৯৬৩ - ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৮)[৫] একজন ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী যিনি তামিল, তেলুগু, হিন্দি, মালয়ালম এবং কিছু সংখ্যক কন্নড় চলচ্চিত্রে কাজ করেছেন।[৬] তিনি হিন্দি চলচ্চিত্রে প্রথম নারী সুপারস্টার বিবেচিত হন।[৭][৮][৯][১০][১১] তিনি একাধিক পুরস্কার অর্জন করেছেন, তন্মধ্যে রয়েছে একটি করে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার, কেরালা রাজ্য চলচ্চিত্র পুরস্কার, তামিলনাড়ু রাজ্য চলচ্চিত্র পুরস্কার, নন্দী পুরস্কার, তিনটি ফিল্মফেয়ার পুরস্কার, একটি ফিল্মফেয়ার আজীবন সম্মাননা পুরস্কার ও তিনটি ফিল্মফেয়ার পুরস্কার দক্ষিণ।[১২][১৩][১৪] পাঁচ দশকের অভিনয় জীবনে তিনি সংগ্রামী নারী চরিত্রে অভিনয়ের জন্য পরিচিত এবং তিনি স্ল্যাপস্টিক হাস্যরস থেকে শুরু করে মহাকাব্যিক নাট্যধর্মীসহ বিভিন্ন ধারার চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। শ্রীদেবী ১৯৮০ ও ১৯৯০-এর দশকের ভারতের বিনোদন শিল্পের সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক প্রাপ্ত নারী ছিলেন এবং তাঁকে ভারতীয় চলচ্চিত্রের ইতিহাসে অন্যতম সেরা ও সবচেয়ে প্রভাবশালী অভিনেত্রী হিসেবে গণ্য করা হয়।[১৫]
শ্রীদেবী | |
---|---|
ஸ்ரீதேவி | |
জন্ম | শ্রী আম্মা ইয়াঙ্গের আয়্যাপান[১] ১৩ আগস্ট ১৯৬৩ শিবাকাসি, তামিলনাড়ু, ভারত |
মৃত্যু | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ৫৪) | (বয়স
মৃত্যুর কারণ | হৃদক্রিয়া বন্ধ[৩] |
পেশা | অভিনেত্রী, প্রযোজক |
কর্মজীবন | ১৯৬৭–১৯৯৭, ২০১২–২০১৮ |
উল্লেখযোগ্য কর্ম | নিচে দেখুন |
আদি নিবাস | মুম্বই |
দাম্পত্য সঙ্গী |
|
সন্তান | জাহ্নবী কাপুর, খুশি কাপুর |
আত্মীয় | অর্জুন কাপুর (সৎ ছেলে) অনশুলা কাপুর (সৎ মেয়ে) অনিল কাপুর (ভাসুর) সঞ্জয় কাপুর (ভাসুর) শানায়া কাপুর (ভাতিজী) |
পুরস্কার | পদ্মশ্রী (২০১৩) |
বিনোদন শিল্পে তাঁর অবদানের জন্য ২০১৩ সালে ভারত সরকার তাঁকে দেশের চতুর্থ সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা পদ্মশ্রী পদকে ভূষিত করে।[১৬] এছাড়া তিনি তামিল নাড়ু, অন্ধ্র প্রদেশ ও কেরালা রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে সম্মানসূচক পুরস্কার লাভ করেন। ভারতীয় চলচ্চিত্রের শতবর্ষ পূর্তি উপলক্ষ্যে ২০১৩ সালে সিএনএন-আইবিএনের এক জরিপে তিনি '১০০ বছরে ভারতের সেরা অভিনেত্রী' হিসেবে নির্বাচিত হন। তিনি ছিলেন চলচ্চিত্র প্রযোজক বনি কাপুরের স্ত্রী।
শ্রীদেবী তামিলনাড়ুতে ১৯৬৩ সালের ১৩ আগস্ট জন্মগ্রহণ করেন।[৪] তাঁর বাবা ছিলেন একজন আইনজীবী। তাঁর এক বোন ও ২ সৎ ভাই আছে।[১৭][১৮] ১৯৯৬ সালে তিনি চলচ্চিত্র প্রযোজক বনি কাপুরকে বিয়ে করেন। তাদের দুই মেয়ে জাহ্নবী এবং খুশি।
অনেক সূত্র জানা যায় যে, শ্রীদেবী'র সাথে অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীর প্রণয়ের সম্পর্ক ছিল। ১৯৮৬ থেকে ১৯৮৭ সালের মধ্যে এ সম্পর্ক বজায় ছিল যা শ্রীদেবী পরবর্তীতে সম্পর্ক ছেদ করেন। এর প্রধান কারণ ছিল - প্রথম স্ত্রী যোগীতা বালীকে মিঠুন কর্তৃক বিবাহ-বিচ্ছেদ না ঘটানো। তাঁরা অত্যন্ত গোপনে বিয়ে করেছিলেন বলে জানা যায়, যদিও তা পরবর্তীতে অস্বীকার করা হয়।[১৯]
শ্রীদেবী যেহেতু জন্মগতভাবে একজন তামিল জাতির মানুষ ছিলেন তাই তিনি প্রাথমিকভাবে তামিল ভাষার চলচ্চিত্রেই অভিনয় করতেন। তাঁর অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র ছিলো কানদান কারুনাই চলচ্চিত্রে অভিনয়; এটি ১৯৬৭ সালে মুক্তি পেয়েছিলো।[২০] ষাটের দশক জুড়ে এবং সত্তরের দশকের মাঝখান দিক পর্যন্ত শ্রীদেবী অনেক তামিল চলচ্চিত্রে শিশুশিল্পী হিসেবে অভিনয় করতে থাকেন।[২১]
১৯৭৬ সালের তামিল চলচ্চিত্র মুনড্রু মুদিচ্চু ছিলো শ্রীদেবী অভিনীত প্রথম তামিল ভাষার চলচ্চিত্র (এবং তাঁর জীবনের প্রথম চলচ্চিত্রও) যেটাতে তিনি মুখ্য নায়িকার ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন; তামিল চলচ্চিত্র শিল্পের খ্যাতিমান পরিচালক কৈলাস বলচন্দ পরিচালিত চলচ্চিত্রটিতে তখনকার তরুণ অভিনেতা কমল হাসন এবং রজনীকান্তও অভিনয় করেছিলেন।[২২] ১৯৭৭ সালে মুক্তি পায় গায়েত্রী, কবিকুয়িল এবং ১৬ ভায়াথিনিলে, তামিল চলচ্চিত্রের অন্যতম খ্যাতিমান চলচ্চিত্র পরিচালক পি ভারতীরাজার এই ১৬ ভায়াথিনিলে ছিলো শ্রীদেবীর জীবনের মাইলফলক, ব্যাপক দর্শকপ্রিয়তা সহ চলচ্চিত্রটি অনেক ব্যবসা করতে পেরেছিলো, শ্রীদেবী তামিল চলচ্চিত্র শিল্পের তারকা খ্যাতির পথ এই চলচ্চিত্রের মাধ্যমেই তৈরি হয়েছিলো।[২৩] পি ভারতীরাজার ছিগাপ্পু রোজাক্কাল (১৯৭৮) চলচ্চিত্রটিও শ্রীদেবীর কর্মজীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ চলচ্চিত্র ছিলো এবং কৈলাস বলচন্দ পরিচালিত ভারুমায়িন নিরাম ছিভাপ্পু (১৯৮০) ছিলো ভারতের সমাজে চলা অশান্তি নিয়ে, এটিও ছিলো শ্রীদেবী অভিনীত তখনকার সময়কার একটি উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র।[২৪]
১৯৮২ সালের চলচ্চিত্র মুনড্রাম পিরাইয়ে অভিনয়ের জন্য শ্রীদেবী তামিলনাড়ু রাজ্য চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছিলেন সেরা অভিনেত্রী বিষয়শ্রেণীতে।[২৫]
সত্তরের দশকের ১৯৭৬ সাল থেকে আশির দশকের ১৯৮২ সাল পর্যন্ত শ্রীদেবী ছিলেন তামিল চলচ্চিত্র শিল্পের একজন কর্মব্যস্ত নায়িকা; তাঁর কাছে প্রচুর চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য প্রস্তাব আসতো এবং আশির দশকেই শ্রীদেবী একজন নিয়মিত পুরোদস্তুর বলিউড চলচ্চিত্র অভিনেত্রী হয়ে গিয়েছিলেন; যদিও ১৯৭৯ সালের বলিউড চলচ্চিত্র সোলভা সাওয়ান (যেটি ছিলো তামিল চলচ্চিত্র ১৬ ভায়াথিনিলে এর পুনঃনির্মাণ) ছিলো শ্রীদেবী অভিনীত প্রথম মুখ্য নায়িকা হিসেবে চলচ্চিত্র এবং ১৯৭৫ সালের জুলী চলচ্চিত্রটি ছিলো তার অভিনীত প্রথম হিন্দি চলচ্চিত্র যেটাতে তিনি একজন কিশোরীর ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন।[২৬]
১৯৭৯ সালে সোলভা সাওয়ান চলচ্চিত্র দিয়ে শ্রীদেবীর হিন্দি চলচ্চিত্রে নায়িকা হিসেবে অভিষেক হয়, এই চলচ্চিত্রটি ছিলো শ্রীদেবীর নিজেরই অভিনয় করা ১৯৭৭ সালের তামিল চলচ্চিত্র ১৬ ভায়াথিনিলে এর পুনঃনির্মাণ।[২৭] চার বছর পর তিনি জিতেন্দ্রর বিপরীতে হিম্মতওয়ালা চলচ্চিত্রে চুক্তিবদ্ধ হন। চলচ্চিত্রটি ১৯৮৩ সালে মুক্তি পায় এবং সে বছরের অন্যতম সেরা ব্লকবাস্টার চলচ্চিত্র হয়ে ওঠে।[২৮][২৯] হিম্মতওয়ালা চলচ্চিত্রের "ন্যায়নোঁ মেঁ সাপনা" গানটি জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।[৩০] এই চলচ্চিত্রের সাফল্যের ফলে শ্রীদেবী বলিউডে প্রতিষ্ঠিত শিল্পীর মর্যাদা লাভ করেন এবং তার বিখ্যাত "থান্ডার থাইস" উপনাম অর্জন করেন।[৩১]
১৯৮৩ সালে সাদমা চলচ্চিত্রটি দিয়ে শ্রীদেবী সমালোচকদের প্রশংসা অর্জন করেন।[৩২] এটি তার অভিনীত তামিল চলচ্চিত্র মুনড্রাম পিরাই চলচ্চিত্রের বলিউডি পুনর্নির্মাণ। সাদমা চলচ্চিত্রটি আইডিভার করা "১০ অবশ্য দৃশ্য চলচ্চিত্র যা ব্লকবাস্টার হয় নি" তালিকায় স্থান করে নেয়।[৩৩] পরের বছর তার অভিনীত তোহফা মুক্তি পায় এবং ১৯৮৪ সালের অন্যতম হিট চলচ্চিত্রের তকমা লাভ করে।[৩৪] এই চলচ্চিত্র দিয়ে তিনি বলিউডের অন্যতম সেরা প্রধান চরিত্রে অভিনেত্রী হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করেন।[১০] ফিল্মফেয়ার ম্যাগাজিন তাকে তাদের প্রচ্ছদে "প্রশ্নাতীতভাবে ১ নম্বর" বলে অভিহিত করে।[৩৫]
১৯৮৩ থেকে ১৯৮৮ সালের মধ্যে জিতেন্দ্র ও শ্রীদেবী জুটি একত্রে ১৬টি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন, যার মধ্যে ১৩টি হিট এবং ৩টি ফ্লপ হয়। হিট চলচ্চিত্রসমূহ হল হিম্মতওয়ালা, জানি দোস্ত (১৯৮৩), জাস্টিস চৌধুরী (১৯৮৩), মাওয়ালী (১৯৮৩), আকালমন্দ (১৯৮৪), বলিদান (১৯৮৫), সুহাগন (১৯৮৬), ঘর সংসার (১৯৮৬), ধর্ম অধিকারী (১৯৮৬), অউলাদ (১৯৮৭), সোনে পে সুহাগা (১৯৮৮)। ৩টি ফ্লপ চলচ্চিত্র হল সারফারোশ (১৯৮৫), আগ অউর শোলা (১৯৮৬) ও হিম্মত অউর মেহনত (১৯৮৭)।[৩৬][৩৭]
শ্রীদেবী রাজেশ খান্নার সাথে জুটি বেঁধেও সফল ছিলেন। এই জুটির উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র হল নয়া কদম (১৯৮৪), মকসদ (১৯৮৪), মাস্টারজি (১৯৮৫) এবং নজরানা (১৯৮৭)।
১৯৮৬ সালে শ্রীদেবীকে সর্প বিষয়ক কাল্পনিক চলচ্চিত্র নাগিনায় অভিনয় করতে দেখা যায়। এতে তিনি "ইচ্ছাধারী নাগিন" চরিত্রে অভিনয় করেন, যে সাপ থেকে নারীতে পরিণত হতে পারে। এটি ছিল সে বছরের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আয়কারী চলচ্চিত্র[৩৮][৩৯] এবং বক্স অফিস ইন্ডিয়া তাকে "অবিসংবাদিত এক নম্বর" বলে অভিহিত করে।[১০] ইয়াহু! ছবিটিকে অন্যতম সেরা সর্প বিষয়ক কাল্পনিক চলচ্চিত্র বলে উল্লেখ করে।[৪০] দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়ার "শীর্ষ ১০ সর্প বিষয়ক হিন্দি চলচ্চিত্র" তালিকায় নাগিনা ছবিটি অন্তর্ভুক্ত হয়।[৪১] শ্রীদেবীর "মেঁ তেরি দুশমন" গানের নৃত্য বলিউডের অন্যতম সেরা সর্প নৃত্য[৪২] বলে উল্লেখ করে দেশি হিট্স লিখে, "এটি শ্রীদেবীর অন্যতম সেরা প্রতীকী নৃত্য... যা এখনো ভক্তদের গায়ের লোম দাঁড় করিয়ে দেয়"[৪৩] এবং আইডিভা লিখে, "এটি চলচ্চিত্র কিংবদন্তীর একটি উদাহরণ।"[৪৪]
নাগিনা ছাড়াও ১৯৮৬ সালে শ্রীদেবী অভিনীত সুভাষ ঘাই পরিচালিত কর্ম এবং ফিরোজ খান পরিচালিত জানবাজ চলচ্চিত্র বক্স অফিসে হিট হয়। সিএনএন-আইবিএন বলিউড ব্লকবাস্টার অনুসারে, "শ্রীদেবীর জনপ্রিয়তা এতই বৃদ্ধি পেয়েছিল যে জানবাজ চলচ্চিত্রে অতিথি চরিত্রে অভিনয় করেও তিনি ছবিটির প্রধান চরিত্রে অভিনেত্রী ডিম্পল কাপাডিয়াকেও ছাড়িয়ে যান।"[৪৫]
নাগিনা ছবির সাফল্যের পর ১৯৮৭ সালে শ্রীদেবী মিস্টার ইন্ডিয়া চলচ্চিত্রে অপরাধ তদন্তকারী সাংবাদিক চরিত্রে অভিনয় করেন। রেডিফ ছবিটিকে সেই সময়ের অন্যতম আইকনিক চলচ্চিত্র বলে অভিহিত করে।[৪৬] শেখর কাপুর পরিচালিত চলচ্চিত্রটি সে বছরের অন্যতম আয়কারী চলচ্চিত্র হয় এবং হিট তকমা লাভ করে। এটি হিন্দুস্তান টাইমসের 'হিন্দি চলচ্চিত্রের সেরা ১০ দেশাত্মবোধক চলচ্চিত্র' তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়।[৪৭][৪৮] রেডিফ বলে, "শ্রী এই চলচ্চিত্রে সম্পূর্ণ কৃতিত্ব লাভের অধিকারী",[৪৬] অন্যদিকে দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া শ্রীদেবীর চার্লি চ্যাপলিনকে অনুকরণের অংশটুকুকে "তার অভিনীত সবচেয়ে প্রফুল্ল কাজ" বলে উল্লেখ করে।[৪৯] রেডিফ তাদের 'সুপার সিক্স কৌতুক অভিনেত্রী' তালিকায় শ্রীদেবীর নাম অন্তর্ভুক্ত করে লিখে, "তার গতিশীল মুখাভঙ্গী জিম ক্যারির রাতের ঘুম হারাম করতে পারে" এবং "তার সবচেয়ে বড় দিক হল ক্যামেরার সামনেও সম্পূর্ণ একাকীত্বের মত করে অভিনয় করার দক্ষতা।"[৫০]
এই চলচ্চিত্রের "হাওয়া হাওয়াই" গানের নৃত্যটিকে দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া "শ্রীদেবীর অন্যতম স্মরণীয় নৃত্য" বলে উল্লেখ করে।[৫১] এছাড়া "কাটে নহী কাট তে" গানেও তাঁকে দেখা যায়, ফিল্মফেয়ার এই গানে শ্রীদেবীকে "নীল শাড়িতে সত্যিকারের দেবীর মত লাগছিল" বলে উল্লেখ করে।[৫২][৫৩] রেডিফ তাদের 'সেরা ২৫ শাড়ি দৃশ্য' তালিকায় এই গানটিকে অন্তর্ভুক্ত করে এবং শ্রীদেবীর "মাথা থেকে পা পর্যন্ত ঢেকে রেখেও নিজেকে যৌন আবেদনময়ী দেখানোর সামর্থ্যের" প্রশংসা করে।[৫৪] বক্স অফিস ইন্ডিয়া অনুসারে মিস্টার ইন্ডিয়া ছবির সফলতা শ্রীদেবীকে তাঁর সমসাময়িক জয়া প্রদা ও মীনাক্ষী শেষাদ্রির উপর কর্তৃত্ব স্থাপন করছিলেন।[১০]
তিনি ২০১৮ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি দুবাইয়ের জুমেইরাহ এমিরেটস টাওয়ারের বাথরুমের বাথটাবের পানিতে দম আটকে মৃত্যু বরণ করেন। বিশেষজ্ঞদের মতে, এটি ছিল শুধুই একটি দুর্ঘটনা।[৫৫]
১৯৭৯ সালে সোলভা সাওয়ান চলচ্চিত্র দিয়ে শ্রীদেবীর হিন্দি চলচ্চিত্রে অভিষেক হয়।
২০১৩ সালে কলা বিভাগে বিশেষ অবদানের জন্য মহারাষ্ট্র রাজ্যের সুপারিশে পদ্মশ্রী পুরস্কারে সম্মানিত করা হয়।
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.