শেওড়াফুলি জংশন রেলওয়ে স্টেশন

পশ্চিমবঙ্গের জংশন রেলওয়ে স্টেশন উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ

শেওড়াফুলি জংশন রেলওয়ে স্টেশনmap

শেওড়াফুলি জংশন রেলওয়ে স্টেশন হল হাওড়া-বর্ধমান মেইন লাইন এর একটি গুরুত্ব পূর্ণ রেলওয়ে স্টেশন। এই স্টেশনটি কলকাতা শহরতলি রেলওয়ে ব্যবস্থার অন্তর্গত একটি অত্যন্ত ব্যস্ত স্টেশন। এটি ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের হুগলী জেলায় অবস্থিত। এটি হুগলী জেলার দ্বিতীয় ব্যস্ততম স্টেশন। স্টেশনটি শেওড়াফুলি এবং পার্শ্ববর্তী এলাকায় রেল পরিষেবা প্রদান করে। হাওড়া জংশন রেলওয়ে স্টেশন থেকে ২২ কি.মি. দূরে স্টেশনটি অবস্থিত।[২]

দ্রুত তথ্য শেওড়াফুলি জংশন, অবস্থান ...

শেওড়াফুলি জংশন
কলকাতা শহরতলি রেল স্টেশন
শেওড়াফুলি জংশন রেলওয়ে স্টেশন
অবস্থানশেওড়াফুলি, বৈদ্যবাটি পৌরসভা, জেলা: হুগলী, পশ্চিমবঙ্গ
 ভারত
স্থানাঙ্ক২২°৪৬′২৯″ উত্তর ৮৮°১৯′৪২″ পূর্ব
উচ্চতা১২ মিটার (৩৯ ফুট)
মালিকানাধীনভারতীয় রেল
পরিচালিতপূর্ব রেল
লাইনহাওড়া-বর্ধমান প্রধান রেলপথ
প্ল্যাটফর্ম
নির্মাণ
গঠনের ধরনআদর্শ (ভূপৃষ্ঠ স্টেশন)
পার্কিংনা
সাইকেলের সুবিধাহ্যাঁ
অন্য তথ্য
অবস্থাসক্রিয়
স্টেশন কোডSHE[১]
অঞ্চল পূর্ব রেল
বিভাগ হাওড়া
ইতিহাস
বৈদ্যুতীকরণ১৯৫৮
আগের নামইস্ট ইন্ডিয়া রেলওয়ে কোম্পানি
পরিষেবা
পূর্ববর্তী স্টেশন   ভারতীয় রেলওয়ে   পরবর্তী স্টেশন
পূর্ব রেল
পূর্ব রেল
হাওড়া-তারকেশ্বর লাইন
দিয়ারা
অবস্থান
শেওড়াফুলি জংশন পশ্চিমবঙ্গ-এ অবস্থিত
শেওড়াফুলি জংশন
পশ্চিমবঙ্গে অবস্থান
শেওড়াফুলি জংশন ভারত-এ অবস্থিত
শেওড়াফুলি জংশন
পশ্চিমবঙ্গে অবস্থান
বন্ধ

ইতিহাস

ইস্ট ইন্ডিয়ান রেলওয়ে কোম্পানি ১৮৫১ সালে হাওড়া থেকে রাজমহল এবং মিরজাপুরের মধ্য দিয়ে দিল্লির সাথে প্রস্তাবিত সংযোগের জন্য একটি লাইন নির্মাণ শুরু করেছিলেন। [৩]

পূর্ব ভারতের প্রথম যাত্রী ট্রেনটি ১৮৫৪ সালের ১৫ আগস্ট হাওড়া থেকে হুগলি পর্যন্ত দৌড়ে ছিল। রেলপথটি ১৮৫৫ সালে রানিগঞ্জ পর্যন্ত প্রসারিত হয়। [৩]

বৈদ্যুতীকরণ

হাওড়া-বর্ধমান মেইন লাইনের বিদ্যুৎকৌশল ১৯৫৮ সালে ২৫ কেভি এসি ওভারহেড সিস্টেম করা হয়। [৪] হাওড়া-শেওড়াফুলী-তারকেশ্বর লাইনটি ১৯৫৭-৫৮ সালে বিদ্যুতায়িত হয়। [৫]

তথ্যসূত্র

Wikiwand - on

Seamless Wikipedia browsing. On steroids.