Loading AI tools
উদ্ভিদের প্রজাতি উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
শিরিষ(বৈজ্ঞানিক নাম Albizia lebbeck, স্থানীয় নাম কড়ই, সৃষ্টিকড়ই, এন্ডিকড়ই) হচ্ছে Albizia গণের একটি প্রজাতি। এটি মূলত ইন্দোমালয় এবং নিউ গিনি ও উত্তর অস্ট্রেলিয়া[1][2] অঞ্চলের উদ্ভিদ। তবে ক্রান্তীয় এবং উপক্রান্তীয় অঞ্চলে এই উদ্ভিদ চাষ হয় অথবা স্বাভাবিক ভাবে জন্মায়। এর ইংরেজি নাম হচ্ছে Lebbeck, Lebbek Tree, Flea Tree, Frywood, Koko এবং Woman's tongues Tree। Albizia গণের সকল প্রজাতির সাধারণ নাম শিরিষ হলেও গণের একটি ব্যাপক বিস্তৃত সদস্য হওয়ায় এই গাছের নাম ও শিরিষ হয়েছে।[1]
শিরিষ Albizia lebbeck | |
---|---|
মূল্যায়িত নয় (আইইউসিএন ৩.১) | |
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | উদ্ভিদ |
শ্রেণীবিহীন: | সপুষ্পক উদ্ভিদ |
শ্রেণীবিহীন: | Eudicots |
শ্রেণীবিহীন: | Rosids |
বর্গ: | Fabales |
পরিবার: | Fabaceae |
গণ: | Albizia |
প্রজাতি: | A. lebbeck |
দ্বিপদী নাম | |
Albizia lebbeck (L.) Benth. | |
প্রতিশব্দ | |
অসংখ্য, নিবন্ধ দেখুন |
শিরীষ গাছ ছায়াতরু হিসাবে পথের ধারে লাগানো হয়ে থাকে। গাছটি ১৮-৩০ মিটার পর্যন্ত লম্বা হতে পারে। পাতাগুলো ৭.৫-১৫ সেমি. হয়। ফুলগুলো সাদা। পুংকেশর ২.৫-৩.৮ সেমি. হয়। গাছের ফল ৮-১০ সেমি লম্বা এবং ৪-৬ সেমি চওড়া সাদা চ্যপ্টা শুকনো ফল গাছে ঝুলতে থাকে, ফলের মাঝখানে বোতামের মতো গোল গোল বীজের দাগ থাকে[3]।
পরিবেশ ব্যবস্থাপনা, পশু খাদ্য, ওষুধ এবং কাঠের জন্য এর চাষ করা হয়। উত্তর এবং দক্ষিণ আমেরিকায় ছায়া দানকারী উদ্ভিদ হিসেবে এর চাষ করা হয়।[4] ভারত এবং পাকিস্তানে এই উদ্ভিদের কাঠ ব্যবহার করা হয়। শিরিষ গাছের কাঠের ঘনত্ব ০.৫৫-০.৬৬ গ্রাম/সেমি.৩ অথবা তারও বেশি।[5]
শিরিষের শ্রেণিবিন্যাসের ইতিহাস খুব জটিল। কার্ল লিনিয়াস প্রজাতিটিকে Mimosa lebbeck হিসেবে বর্ণনা করেন। George Bentham প্রজাতিটিকে বর্তমান গণে স্থাপন করেন। অনেক সময় lebbeck ভুল করে lebbek বানান করা হয়।[7] এর প্রতিশব্দগুলো হচ্ছেঃ[4]
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.