শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (সংক্ষেপে শাবিপ্রবি) বাংলাদেশের সিলেটে অবস্থিত একটি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়।[2] এটি কারিগরি ও প্রযুক্তি শিক্ষা প্রসারের জন্য ১৯৮৬ সালে প্রতিষ্ঠিত, এটি দেশের ভৌত বিজ্ঞান এবং কারিগরি বিষয়ে অগ্রগামী গবেষণা এবং শিক্ষার অন্যতম শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়। এটি বাংলাদেশে প্রথমবারের মত সমন্বিত সম্মান কোর্স চালু করার পাশাপাশি ১৯৯৬-৯৭ সেশন থেকে স্নাতক কোর্সে সেমিস্টার পদ্ধতির (আমেরিকান সেমিস্টার পদ্ধতি) প্রবর্তন করে।[2]
এই নিবন্ধটি উইকিপিডিয়ার জন্য মানসম্মত অবস্থায় আনতে পুনর্লিখন করা প্রয়োজন, কেননা ডিসেম্বর ২০১৯। |
শাবিপ্রবি | |
নীতিবাক্য | অর্জন, চর্চা, সৃষ্টি |
---|---|
ধরন | গবেষণাধর্মী সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় |
স্থাপিত | ২৫ আগস্ট ১৯৮৬ |
অধিভুক্তি | বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (ইউজিসি) |
বাজেট | ৳১৭০.৮ কোটি (২০২৪-২৫)[1] |
ইআইআইএন | ১৩৬৬২০ |
আচার্য | রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন |
উপাচার্য | অধ্যাপক ড. এ এম সরওয়ারউদ্দিন চৌধুরী |
শিক্ষায়তনিক ব্যক্তিবর্গ | ৫৬৬ |
প্রশাসনিক ব্যক্তিবর্গ | ৭৭২ জন |
শিক্ষার্থী | ১২,৫৯৬ জন |
স্নাতক | ৬,৭২৬ জন |
স্নাতকোত্তর | ১,৮৭০ জন |
অন্যান্য শিক্ষার্থী | ৪,০০০ (অধিভুক্ত কলেজ) |
ঠিকানা | , , , ৩১১৪ , |
শিক্ষাঙ্গন | শহুরে ৩২০ একর |
ভাষা | ইংরেজি, বাংলা |
পোশাকের রঙ | খয়েরি এবং ধূসর |
সংক্ষিপ্ত নাম | শাবিপ্রবি, সাস্ট |
ওয়েবসাইট | www |
বিভিন্ন অলিম্পিয়াড সহ সাহিত্য ও বিজ্ঞান বিষয়ক বিভিন্ন প্রতিযোগিতার সিলেট অঞ্চলের আয়োজন এই বিশ্ববিদ্যালয় করে থাকে। শাবিপ্রবির আয়োজিত প্রতিযোগিতাগুলোর মধ্যে রয়েছে জাতীয় হাইস্কুল প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা, জাতীয় মহিলা প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা, বাংলাদেশ জীববিজ্ঞান অলিম্পিয়াড, বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড, বাংলাদেশ বিজ্ঞান অলিম্পিয়াড, বাংলাদেশ পদার্থবিজ্ঞান অলিম্পিয়াড, বাংলাদেশ জ্যোতির্বিজ্ঞান অলিম্পিয়াড ইত্যাদি। বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক ও সিনিয়র শিক্ষার্থীরা মিলে এগুলোর সিলেট অঞ্চলের আঞ্চলিক প্রতিযোগিতার আয়োজন ও পরিচালনা করে থাকে।
ইতিহাস
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, প্রকৌশল শাস্ত্রে বিশেষ অবদান প্রদানকারী ও বাংলাদেশে নেতৃত্ব স্থানীয় এ বিশ্ববিদ্যালয়টি ২৫শে আগস্ট ১৯৮৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ১৯৯১ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি তিনটি বিভাগ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কার্যক্রম শুরু হয়। এর ক্যাম্পাসটি সিলেট শহর হতে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে কুমারগাঁওয়ে অবস্থিত। বিশ্ববিদ্যালয়ে ৭টি অনুষদের অধীনে ২৮ টি ডিপার্টমেন্ট রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ও দ্বিতীয় সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয় যথাক্রমে ২৯ এপ্রিল ১৯৯৮ এবং ৬ ডিসেম্বর ২০০৭ সালে।[3] এছাড়া সর্বোচ্চ সংখ্যক গবেষণাপত্র সম্পাদনের মাধ্যমে ওয়েবমেট্রিক্স র্যাঙ্কিং এ এই বিশ্ববিদ্যালয় খুব ভাল অবস্থান দখল করে আছে। সাম্প্রতিককালে বাংলাদেশের সবগুলো সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রাজুয়েটরাই আনুপাতিক হারে সবচেয়ে বেশি বিশ্বের অন্যান্য দেশে উচ্চশিক্ষা ও গবেষণার কাজে নিয়োজিত থাকছেন। বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষার্থীরা সংস্কৃতিচর্চা ও নতুন গবেষণায় বেশ উদ্যমী।
একাডেমিক কার্যক্রম
একাডেমিক কার্যক্রম বছরে ২টি সেমিস্টারে ক্রেডিট পদ্ধতিতে সম্পন্ন হয়। শতকরা ৭৫ ভাগ নম্বরপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রদান করা হয়।
ভর্তি কার্যক্রম
শাবিপ্রবিতে শিক্ষার্থীরা অস্নাতক, স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর পর্যায়ে ভর্তি হতে পারে। শিক্ষার্থীরা জিএসটি ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে এ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ পায়। ভর্তি পরীক্ষায় এক আসনের বিপরীতে প্রায় ৬৪ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে।[4] ভর্তি পরীক্ষা বিভিন্ন স্কুলে ভর্তি কমিটির তত্ত্বাবধানে সম্পন্ন হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বাংলাদেশে প্রথমবারের মত এসএমএস ভিত্তিক স্বয়ংক্রিয় ভর্তি পরীক্ষার রেজিস্ট্রেশন পদ্ধতি উদ্ভাবন করে।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] আগ্রহী শিক্ষার্থীরা মোবাইল ফোনের এসএমএস-এর মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পারেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৩ সেপ্টেম্বর ২০০৯ তারিখে এ পদ্ধতির উদ্বোধন করেন।[5][6] এই উদ্ভাবনের জন্য, বিশ্ববিদ্যালয় ২০১০ সালে দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোর মধ্যে অনুষ্ঠিত একটি প্রতিযোগিতায় Ambillion পুরস্কার,[7] E-Content এ জাতীয় পুরস্কার এবং উন্নয়নের জন্য আইসিটি পুরস্কার ২০১০ লাভ করেছে।[8][9]
অনুষদ এবং বিভাগসমূহ
শাবিপ্রবিতে ৬ টি অনুষদের অধীনে ২৭ টি বিভাগ রয়েছে। প্রতিষ্ঠাকালীন পরিকল্পনা অনুসারে ৬ টি অনুষদের অধীনে আরো একাধিক বিভাগ খোলার পরিকল্পনা রয়েছে। এছাড়াও প্রতিষ্ঠানটিতে দুটি ইন্সটিটিউট রয়েছে এবং ইতোমধ্যে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ইন্সটিটিউটের অধিনে সফটওয়্যার প্রকৌশল বিভাগের শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করেছে।
- অনুষদ এবং বিভাগসমূহ
অনুষদের নাম | বিভাগসমূহ | আসন সংখ্যা |
---|---|---|
কৃষি ও খনিজ বিজ্ঞান অনুষদ | বনবিদ্যা ও পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগ (FES) | ৫৫ |
ফলিত বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি অনুষদ | স্থাপত্য (ARC) | ৩০ |
কেমি কৌশল ও পলিমার বিজ্ঞান বিভাগ (CEP) | ৫০ | |
পুর ও পরিবেশ প্রকৌশল বিভাগ (CEE) | ৫০ | |
কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগ (CSE) | ১০০ | |
তড়িৎ ও ইলেক্ট্রনিক প্রকৌশল বিভাগ (EEE) | ৫০ | |
খাদ্য প্রকৌশল ও চা প্রযুক্তি বিভাগ (FET) | ৪০ | |
শিল্প ও উৎপাদন প্রকৌশল বিভাগ (IPE) | ৫০ | |
যন্ত্রকৌশল বিভাগ (MEE) | ৩৫ | |
পেট্রোলিয়াম ও খনিপ্রকৌশল বিভাগ (PME) | ৩৫ | |
জীব বিজ্ঞান অনুষদ | জৈবরসায়ন ও আণবিক জীববিদ্যা (BMB) | ৪০ |
জৈব প্রযুক্তি ও জিন প্রকৌশল (GEB) | ৩৫ | |
ব্যবস্থাপনা এবং ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদ | ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগ (BBA) | ৭৫ |
ভৌত বিজ্ঞান অনুষদ | রসায়ন বিভাগ (CHE) | ৬৫ |
জিওগ্রাফি অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট বিভাগ (GEE) | ৫০ | |
গণিত বিভাগ (MAT) | ৮০ | |
সমুদ্রবিজ্ঞান বিভাগ (OCG) | ৩০ | |
পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ (PHY) | ৬৫ | |
পরিসংখ্যান বিভাগ (STA) | ৮০ | |
সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ | নৃবিজ্ঞান বিভাগ (ANP) | ৬৬ |
বাংলা বিভাগ (BNG) | ৭১ | |
অর্থনীতি বিভাগ (ECO) | ৬৬ | |
ইংরেজি বিভাগ (ENG) | ৭১ | |
পলিটিক্যাল স্টাডিজ (PSS) | ৬৬ | |
লোকপ্রশাসন বিভাগ (PAD) | ৬৬ | |
সমাজকর্ম বিভাগ (SCW) | ৬৬ | |
সমাজবিজ্ঞান বিভাগ (SOC) | ৬৬ | |
মোট অনুষদ: ৬ টি | মোট বিভাগ: ২৭ টি | মোট আসন সংখ্যা: ১,৫৫৩ |
চিকিৎসা বিজ্ঞান অনুষদ
- এম.এ.জি. ওসমানী মেডিকেল কলেজ
- শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ, হবিগঞ্জ
- বঙ্গবন্ধু মেডিকেল কলেজ, সুনামগঞ্জ
- জালালাবাদ রাগীব-রাবেয়া মেডিকেল কলেজ
- নর্থ ইস্ট মেডিকেল কলেজ
- সিলেট ওমেন'স মেডিকেল কলেজ
- পার্কভিউ মেডিকেল কলেজ
সংশ্লিষ্ট কলেজ
সিলেট ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে সংযুক্ত একটি বিশেষায়িত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। কলেজটি ৩ টি বিভাগ নিয়ে গঠিত:
- কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগ (CSE)
- পুরকৌশল বিভাগ (CE)
- তড়িৎ ও ইলেক্ট্রনিক প্রকৌশল বিভাগ (EEE)
ইন্সটিটিউট
এটি বাংলাদেশের অন্যতম গবেষণাকারী প্রতিষ্ঠান। পদার্থ ও পরিসংখ্যান শাস্ত্রে গবেষণার পাশা-পাশি এতে রয়েছে কয়েকটি প্রসিদ্ধ ইন্সটিটিউটঃ
- তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ইন্সটিটিউট
- স্থাপত্য গবেষণা কেন্দ্র
- কম্পিউটার প্রকৌশল গবেষণা কেন্দ্র
- পদার্থবিজ্ঞান গবেষণা কেন্দ্র
- পরিসংখ্যান গবেষণা কেন্দ্র
সহযোগী বিশ্ববিদ্যালয়
সাস্টের সাথে নিম্নোক্ত বিশ্ববিদ্যালয় সমূহের একাডেমিক সহযোগিতা চুক্তি রয়েছে:
- কার্লসরুয়ে প্রযুক্তি ইনস্টিটিউট, জার্মানি[10]
- কালাব্রিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, ইতালি
- চিংশু বিশ্ববিদ্যালয়, চীন
- ফ্যাচকশিউল, বার্লিন, জার্মানি
- তামপেরে ফলিত বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়, ফিনল্যান্ড
- বিলকেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়, তুরস্ক
উপাচার্যবৃন্দ
নাম | দায়িত্ব গ্রহণ | দায়িত্ব হস্থান্তর |
---|---|---|
অধ্যাপক ড. ছদরুদ্দিন আহমেদ চৌধুরী | ১ জুন ১৯৮৯ | ৩১ মে ১৯৯৩ |
অধ্যাপক ড. সৈয়দ মুহিব উদ্দিন আহমেদ | ২৬ জুন ১৯৯৩ | ২৫ জুন ১৯৯৭ |
অধ্যাপক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান | ২০ জুলাই ১৯৯৭ | ১৯ জুলাই ২০০১ |
অধ্যাপক ড. মো. সালেহ উদ্দিন | ২০ জুলাই ২০০১ | ২৫ ডিসেম্বর ২০০১ |
অধ্যাপক মো. শফিকুর রহমান | ৩ মার্চ ২০০২ | ২৭ এপ্রিল ২০০৩ |
অধ্যাপক ড. মুসলেহ উদ্দিন আহমেদ | ২৮ এপ্রিল ২০০৩ | ২২ অক্টোবর ২০০৬ |
অধ্যাপক মো. আমিনুল ইসলাম | ২৩ অক্টোবর ২০০৬ | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ |
অধ্যাপক ড. মো. সালেহ উদ্দিন | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ |
অধ্যাপক ড. মো. ইলিয়াস উদ্দীন বিশ্বাস | সংযুক্ত দায়িত্ব, ২০ মার্চ ২০১৩ | ২৭ জুলাই ২০১৩ |
অধ্যাপক ড. মোঃ আমিনুল হক ভূঁইয়া | ২৮ জুলাই ২০১৩ | ২৭ জুলাই ২০১৭ |
অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ | ২১ আগস্ট ২০১৭ | ১০ আগস্ট ২০২৪ |
অধ্যাপক ড. এ এম সরওয়ারউদ্দিন চৌধুরী[11] | ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | বর্তমান |
শিক্ষাঙ্গন
৫টি একাডেমিক ভবন, ২টি প্রশাসনিক ভবন, বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্র, কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ, একটি মিলনায়তনসহ অনেকগুলো ভবন সমন্বয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রম চলছে। বর্তমানে ২৫ টি বিভাগে প্রায় ৮ হাজার ছাত্রছাত্রী পড়াশোনা করছে। [12]
আবাসিক হলসমূহ
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে ছাত্রদের ৩টি এবং ছাত্রীদের ৩টি মোট ছয়টি ছাত্রাবাস রয়েছে। এছাড়া শিক্ষকদের জন্য রয়েছে ডরমেটরি এবং আবাসিক সুবিধা। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ছাত্রাবাস শাহপরান হল। প্রতিটি হলের তত্ত্বাবধানে রয়েছেন একজন প্রভোস্ট। সাধারণত সিনিয়র শিক্ষকদের মধ্য হতে প্রভোস্ট নির্বাচন করা হয়। এটি দেশের সর্বপ্রথম বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে শিক্ষার্থী এবং স্টাফদের জন্য বিনামূল্যে সম্পূর্ণ ক্যাম্পাসে ওয়াই ফাই চালু করে।[7]
সাস্টের শিক্ষার্থীদের জন্য ছয়টি আবাসিক হল রয়েছে :
- শাহপরান ছাত্র হল
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছাত্র হল
- সৈয়দ মুজতবা আলী ছাত্র হল
- জাহানারা ইমাম ছাত্রী হল
- বেগম সিরাজুন্নেসা চৌধুরী ছাত্রী হল
- বেগম ফজিলেতুন্নেছা মুজিব ছাত্রী হল
ভাস্কর্য
বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অবস্থিত সিলেটের প্রথম মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক ভাস্কর্য চেতনা '৭১' (ভাস্কর্য)'। ২০০৫-০৬ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীরা ২০০৯ সালের ২৬ শে মার্চ চেতনা '৭১ নামে অস্থায়ী ভাস্কর্য নির্মাণ করেন। পরবর্তীতে স্থায়ী ভাস্কর্য নির্মাণ শুরু হয়। [13]
মেডিকেল সেন্টার
ক্যাফেটেরিয়া
সংগঠন
বিশ্ববিদ্যালয়টির বিভিন্ন সংগঠন সহশিক্ষামূলক কাজে সক্রিয়; এখানে বছরের অধিকাংশ দিন বিভিন্ন ধরনের আনুষ্ঠানিকতা বা উৎসব অনুষ্ঠিত হয়, যেমনঃ চাকরি মেলা, উচ্চশিক্ষা বিষয়ক সেমিনার, ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, টুর্নামেন্ট, জাতীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতা, ফটোগ্রাফি প্রতিযোগিতা, নাট্যোৎসব, স্কিলস হান্ট ইত্যাদি। এছাড়া বিভিন্ন অলিম্পিয়াডের আঞ্চলিক ও জাতীয় কেন্দ্র হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়টির ক্যাম্পাস সুপরিচিত।
রাজনৈতিক সংগঠন
ভ্রমন ও এডভেঞ্চার বিষয়ক সংগঠন
- টুরিস্ট ক্লাব সাস্ট (১লা জানুয়ারি, ১৯৯৫)
সাংবাদিক সংগঠন
- শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রেসক্লাব
বিজ্ঞান বিষয়ক সংগঠন
- সাস্ট সায়েন্স অ্যারেনা[14]
- কোপার্নিকাস এস্ট্রোনমিক্যাল মেমোরিয়াল অব সাস্ট (ক্যাম-সাস্ট)
- বিজ্ঞান আন্দোলন মঞ্চ
- বিজ্ঞানের জন্য ভালবাসা
- বাংলাদেশ ওপেন সায়েন্স অর্গানাইজেশন
- রোবো সাস্ট
পরিবেশ বিষয়ক সংগঠন
- গ্রিন এক্সপ্লোরার সোসাইটি, পরিবেশ বিষয়ক সংগঠন
নাট্য সংগঠন
- অঙ্গীকার সাংস্কৃতিক সংসদ
- থিয়েটার সাস্ট
- দিক থিয়েটার
- আজ মুক্তমঞ্চ
চলচ্চিত্র বিষয়ক সংগঠন
- চোখ ফিল্ম সোসাইটি
স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন
- স্টুডেন্ট এইড সাস্ট
- স্বপ্নোত্থান
- সঞ্চালন
- কিন
- শাবিপ্রবি বন্ধুসভা (প্রথম আলো)
অন্যান্য সংগঠন
- সনাতন বিদ্যার্থী সংসদ, শাবিপ্রবি (সবিস)
- সাস্ট ক্যারিয়ার ক্লাব
- সাস্ট সাহিত্য সংসদ
- শাহজালাল ইউনিভার্সিটি স্পীকার্স ক্লাব
- ধূমপান ও মাদকবিরোধী সংগঠন
- ধূমপান ও নিরকোটিন বিরোধী সংগঠন
- বাংলাদেশ ন্যাশনাল ক্যাডেট কোর, সাস্ট
- বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি
- উদীচী
- চারণ সাংস্কৃতিক কেন্দ্র
- ক্যারিয়ার ডিজাইন সেন্টার
- কার্টুন ফ্যাক্টরী
- ধ্রুবতারা
- এডুকেশন ওয়াচ
- মাভৈ: আবৃত্তি সংসদ (আবৃত্তি বিষয়ক একমাত্র সংগঠন)
- নোঙর
- নিরাপদ সড়ক চাই
- অন্বেশন
- প্রমিসিং ইয়থ
- রিম
- শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয় ফটোগ্রাফি অ্যাসেসিয়েশন (সুপা)
- শিকড়
- স্পোর্টস সাস্ট
- সাস্ট লেখক ক্লাব
- ইউসাব
- শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয় ডিবেটিং সোসাইটি
উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ত্ব
- ড. মুহম্মদ জাফর ইকবাল - অধ্যাপক, কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগ।
- মোহাম্মদ আবু ইউসুফ (অধ্যাপক)-উপাচার্য বিডিইউ।
- অরুণ কুমার বসাক - প্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক, পদার্থবিদ্যা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞানের ইমেরিটাস অধ্যাপক।
চিত্রশালা
- শত সোপান বিশিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয় শহীদ মিনারে উঠার রাস্তা
- বিশ্ববিদ্যালয় শহীদ মিনার
- শাহ পরান হল
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল
- কেন্দ্রীয় মিলনায়তন
তথ্যসূত্র
আরও দেখুন
বহিঃসংযোগ
Wikiwand in your browser!
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.