শান্তির পাখি
হামিদুজ্জামান খানের ভাস্কর্য উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
হামিদুজ্জামান খানের ভাস্কর্য উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
শান্তির পাখি হামিদুজ্জামান খান নির্মিত এগারোটি পায়রার ভাস্কর্য।[১][২] ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রের প্রবেশমুখের সম্মুখ চত্বরের মাঝে স্থাপিত[১] শিল্পকর্মটি শান্তির পায়রা নামেও পরিচিত।[৩] ভাস্কর্যের মূল উপজীব্য শান্তির প্রতীক কবুতর। ২০০৭ সালের জুলাই মাসে আনুষ্ঠানিক উন্মোচন করা হয়।[১]
শান্তির পাখি | |
---|---|
শিল্পী | হামিদুজ্জামান খান |
বছর | জুলাই, ২০০৭ |
উপাদান | মরিচাবিহীন ইস্পাত |
বিষয় | শান্তির পায়রা |
আয়তন | ৯.৮ মিটার (৩২ ফুট) |
অবস্থান | ঢাকা |
২৩.৭৩২২৪৮২° উত্তর ৯০.৩৯৫০৩৪৩° পূর্ব | |
মালিক | ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় |
শান্তির পাখি মরিচাবিহীন ইস্পাতে তৈরি এবং এতে একদল পাখি বিমূর্ত আঙ্গিকে একটি তির্যক কলামের উপরে উপস্থাপিত হয়েছে। ভাস্কর্যের দীর্ঘস্থায়িত্বতার কথা ভেবে মরিচাবিহীন ইস্পাত বাচাই করা হয়। প্রাত ৫০০ কেজি ওজনের ভাস্কর্যের উচ্চতা ৩২ ফুট। একটি গাছের ডালের দুই শাখায় ১১টি কবুতর বসে অথবা পাখা ঝাপটানো মুহূর্তকে স্থায়ী রূপ দেওয়া হয়েছে। প্রতিটি কবুতরের ওজন প্রায় ৩৫ কেজি। শিক্ষার্থীদের অনুরোধে ভাস্কর্যটির নির্মাণ করতে তিন মাস সময় লাগে।[১]
ভাস্কর্যের কারণে ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রের সম্মুখচত্বরটি বর্তমানে 'পায়রা চত্বর' নামে পরিচিতি পেয়েছে।[৩]
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.