মামুন আল রশীদ
বাংলাদেশের সাবেক সচিব উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
মামুন আল রশীদ বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের একজন অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা। তিনি পরিকল্পনা কমিশনের ভৌত অবকাঠামো বিভাগের সদস্য (সচিব) এবং পরিকল্পনা বিভাগের সচিব ছিলেন।[১][২][৩]
মামুন আল রশীদ | |
---|---|
সচিব পরিকল্পনা বিভাগ | |
কাজের মেয়াদ ২৬ জুলাই ২০২২ – ৩১ ডিসেম্বর ২০২২ | |
পূর্বসূরী | প্রদীপ রঞ্জন চক্রবর্তী |
উত্তরসূরী | সত্যজিত কর্মকার |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | মনোহরদী, নরসিংদী, বাংলাদেশ |
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আলস্টার বিশ্ববিদ্যালয়, যুক্তরাজ্য |
পেশা | সচিব, সরকারি কর্মকর্তা |
প্রাথমিক জীবন
মামুন নরসিংদী জেলার মনোহরদী উপজেলার শুকুন্দী গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি নটর ডেম কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। এছাড়া তিনি যুক্তরাজ্যের আলস্টার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফিন্যান্সিয়াল ম্যানেজমেন্টে স্নাতকোত্তর এবং নেদারল্যান্ডসের হেগে অবস্থিত ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল স্টাডিজ থেকে পাবলিক পলিসি বিষয়ে পোস্ট গ্রাজুয়েট ডিপ্লোমা সম্পন্ন করেন।[৪]
কর্মজীবন
মামুন আল রশীদ বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের অষ্টম ব্যাচের প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তা হিসেবে ১৯৮৯ খ্রিষ্টাব্দে সরকারি চাকরিতে যোগদান করেন। তিনি পাবনা, নেত্রকোনা ও ফেনী জেলায় মাঠ প্রশাসনের কর্মরত ছিলেন। ১৯৯৯ খ্রিষ্টাব্দে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন সদস্যের একান্ত সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে তিনি প্রশাসনিক সংস্কার বিষয়ে প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা অর্জন করেন। প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরে কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে তার। তিনি তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) ছিলেন।[৫] ২০২০ খ্রিষ্টাব্দের সেপ্টেম্বর মাসে তিনি সচিব পদে পদোন্নতি লাভ করেন এবং পরিকল্পনা কমিশনের ভৌত অবকাঠামো বিভাগের সদস্য (সচিব) নিযুক্ত হন।[৬] তিনি ব্যক্তিগত ক্যাটাগরিতে ২০২১-২২ অর্থবছরের শুদ্ধাচার পুরস্কার লাভ করেন।[৭] ২০২২ খ্রিষ্টাব্দের ২৬ জুলাই থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের পরিকল্পনা বিভাগের সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করার পর তিনি সরকারি চাকরি থেকে অবসর লাভ করেন।[৮][৯]
তথ্যসূত্র
Wikiwand - on
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.