উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
বারহারওয়া–আজিমগঞ্জ–কাটোয়া লুপটি সাহেবগঞ্জ লুপ এবং কাটোয়ার বারহরওয়াকে সংযোগকারী একটি রেলপথ, যা হাওড়া–বর্ধমান মেইন লাইনের বান্ডেলের সাথে একটি শাখা লাইন দিয়ে সংযুক্ত। এই ১৭০ কিলোমিটার (১১০ মাইল) ট্র্যাক পূর্ব রেলওয়ের অন্তর্গত। এই ট্র্যাকটি ভাগীরথীর পশ্চিমে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মুর্শিদাবাদ জেলার মধ্য দিয়ে যায়। লুপ লাইনের দুই প্রান্ত পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলা এবং ঝাড়খণ্ডের সাহেবগঞ্জ জেলাতে অবস্থিত।
বারহারওয়া–আজিমগঞ্জ–কাটোয়া লুপ | |||
---|---|---|---|
সংক্ষিপ্ত বিবরণ | |||
স্থিতি | সক্রিয় | ||
মালিক | ভারতীয় রেল | ||
অঞ্চল | পশ্চিমবঙ্গ, ঝাড়খণ্ড | ||
বিরতিস্থল |
| ||
স্টেশন | ৩৯ | ||
পরিষেবা | |||
পরিচালক | পূর্ব রেল | ||
ইতিহাস | |||
চালু | ১৯১৩ | ||
কারিগরি তথ্য | |||
রেলপথের দৈর্ঘ্য | ১৭০ কিমি (১০৬ মা) | ||
ট্র্যাক গেজ | ১,৬৭৬ মিলিমিটার (৫ ফুট ৬ ইঞ্চি) ব্রডগেজ | ||
চালন গতি | সর্বোচ্চ ১০০ কিমি/ঘ (৬২ মা/ঘ) | ||
|
১৯১৩ সালে, বাহারওয়া–আজিমগঞ্জ–কাটোয়া রেলওয়ে বারহারওয়া–আজিমগঞ্জ–কাটোয়া লুপ লাইনটি তৈরি করে।[১] ১৮৬৩ সালে, ভারতীয় শাখা রেলওয়ে সংস্থা নামে একটি বেসরকারী সংস্থা নলহাটি-আজিমগঞ্জ শাখা লাইন চালু করে। ভারতীয় শাখা রেলওয়ে কোম্পানিকে ব্রিটিশ ভারত সরকার ১৮৭২ সালে অধিগ্রহণ করে এবং লাইনটির নামকরণ করা হয় নলহাটি রাজ্য রেলওয়ে। এটি ১৮৯২ সালে পূর্ব ভারতীয় রেল সংস্থার একটি অংশে পরিণত হয়।[২] এই লাইনটি লালগোলা এবং গেদে শাখা লাইনগুলির সাথেও যুক্ত হয়েছে। [৩]
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.