বাংলাদেশে সন্ত্রাসবাদ

বাংলাদেশে অভ্যন্তরীণ সংঘর্ষ
	; ২০০৫ সালে ৬৪ জেলায় জামায়াতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ (জেএমবি) বোমা বিস্ফোরণ ঘটায়।
তারিখ	১৯৮৯ – বর্তমান (৩৫ বছর)
অবস্থান	বাংলাদেশ
অবস্থা	চলমান
বিবাদমান পক্ষ
সেনাধিপতি ও নেতৃত্ব প্রদানকারী
আব্দুল হামিদ; (বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি); খালেদা জিয়া; (বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী); শেখ হাসিনা; (বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী); এ.কে.এম. শহীদুল হক; (পুলিশ মহাপরিদর্শক); মোখলেসুর রহমান; (উপমহাপরিদর্শক)	আব্দুর রউফ
হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতি
	৪০+ (ফেব্রুয়ারি ২০১৩ থেকে); ১,৩৩৩ সর্বমোট নিহত

বাংলাদেশে অভ্যন্তরীণ সংঘর্ষ কিছুসংখ্যক ইসলামপন্থী এবং সাম্যবাদী চরমপন্থী সংঘাতে সৃষ্ট একটি চলমান ক্ষুদ্রায়তন গেরিলা প্রচারণা।^[7]^[8]

দ্রুত তথ্য বাংলাদেশে অভ্যন্তরীণ সংঘর্ষ, তারিখ ...

বন্ধ

১৯৯৯

১৯৯৯ সালের ১৮ জানুয়ারী হরকাত-উল জিহাদ আল-ইসলামী বাংলাদেশ শামসুর রহমানকে হত্যার চেষ্টা করেছিল। ^[9]
১৯৯৯ সালের ৬ মার্চ যশোরের বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর উপর চালানো বোমা হামলায় ১০ জন নিহত হন।^[10]
১৯৯৯ সালের ১৫ মার্চ আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য মহিবুর রহমান মানিকের বাড়িতে চলানো বোমা হামলায় দুজন নিহত হন। ^[11]
১৯৯৯ সালের ৮ ডিসেম্বর, একটি আহমদী মসজিদে চালানো বোমা হামলা হয় ৮ জন নিহত হয় ^[10]

২০০১

২০০১ সালের ২০ জানুয়ারী বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির সমাবেশে বোমা হামলা চালানো হয়। এ ঘটনায় ৫ জন নিহত এবং ৭০ জন আহত হয়। ^[10]
২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল -, হরকাত-উল-জিহাদ আল-ইসলাম কর্তৃক রমনা বটমূলে চালানো বোমা হামলায় ১০ জন নিহত হয়। ^[12]
২০০১ সালের ১ জুন গোপালগঞ্জের রোমান ক্যাথলিক চার্চে বোমা হামলায় ১০ জন নিহত হন। ^[10]
২০০১ সালের ১৬ জুন নারায়ণগঞ্জে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সমাবেশে চালানো বোমা হামলায় ২২ জন নিহত হয় । ^[10]
২০০১ সালের ২৩শে সেপ্টেম্বর বাগেরহাটে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সমাবেশে বোমা হামলায় ৯ জন নিহত হয়। ^[10]
২০০১ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর সুনামগঞ্জে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সমাবেশে চালানো বোমা হামলায় ৪ জন নিহত হয়।^[10]
২০০১ সালের ১৬ নভেম্বর চট্টগ্রামে গোপাল কৃষ্ণ মুহুরীকে হত্যা করা হয়।^[13] ^[14]

২০০২

২০০২ সালের ৬ ডিসেম্বর ময়মনসিংহে সিনেমা হলগুলোতে চালানো সমন্বিত বোমা হামলায় ২৭ জন নিহত হয়। ^[10]
২০০২ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর সাতক্ষীরায় একটি সিনেমা হল ও সার্কাসে চালানো বোমা হামলায় ৩ জন নিহত ও ১০০ জন আহত হয়। ^[10]

[1]
"ISIL claims responsibility for Bangladesh mosque attack"। Al Jazeera। ২৭ নভেম্বর ২০১৫।
[2]
"'Isil cell' plotted bombing campaign in Bangladesh, police claim"। The Telegraph। ২০ জানুয়ারি ২০১৫।
[3]
"Report: ISIL says it shot Italian in Bangladesh"। USA Today। ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫।
[4]
"Italian priest attacked in Bangladesh"। Al Jazeera। ১৮ নভেম্বর ২০১৫।
[5]
"Australian citizens advised to leave Bangladesh in light of ISIL activities"। bdnews24.com। ২৭ নভেম্বর ২০১৫।
[6]
"Bangladesh killings: Hindu priest hacked to death - BBC News"। সংগ্রহের তারিখ ১ জুলাই ২০১৬।
[7]
"Fatalities-Islamist Terrorism 2005 - 2016 - South Asia Terrorism Portal"। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৬।
[8]
"Fatalities - Left-wing Extremism 2005 - 2016 - South Asia Terrorism Portal"। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৬।
[9]
"Ferocious HujiB now on the wane"। Dhaka Tribune। ২১ আগস্ট ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৭ মে ২০২০।
[10]
Hussain, Ahmede (১২ মার্চ ২০০৪)। Star Magazine। The Daily Star https://web.archive.org/web/20171012041615/http://archive.thedailystar.net/magazine/2004/03/02/coverstory.htm। ১২ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ নভেম্বর ২০১৬। |শিরোনাম= অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য)
[11]
"Bomb deaths shock Bangladesh"। BBC News। ১৪ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ ডিসেম্বর ২০১৮।
[12]
"9 killed in bomb attack in Bangladesh"। rediff.com। ১৪ এপ্রিল ২০০১। ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জুন ২০১৩।
[13]
Chowdhury, Rashed (১৭ নভেম্বর ২০০১)। "Nazirhat College principal shot dead"। Gulf News। ২৮ মার্চ ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মার্চ ২০১৭।
[14]
Karlekar, Hiranmay (২০০৫)। Bangladesh: The Next Afghanistan? (ইংরেজি ভাষায়)। SAGE। পৃষ্ঠা 163। আইএসবিএন 9780761934011। ২৮ মার্চ ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মার্চ ২০১৭।

[1] [1]
"ISIL claims responsibility for Bangladesh mosque attack"। Al Jazeera। ২৭ নভেম্বর ২০১৫।

[2] [2]
"'Isil cell' plotted bombing campaign in Bangladesh, police claim"। The Telegraph। ২০ জানুয়ারি ২০১৫।

[3] [3]
"Report: ISIL says it shot Italian in Bangladesh"। USA Today। ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫।

[4] [4]
"Italian priest attacked in Bangladesh"। Al Jazeera। ১৮ নভেম্বর ২০১৫।

[5] [5]
"Australian citizens advised to leave Bangladesh in light of ISIL activities"। bdnews24.com। ২৭ নভেম্বর ২০১৫।

[bbc.com-6] [6]
"Bangladesh killings: Hindu priest hacked to death - BBC News"। সংগ্রহের তারিখ ১ জুলাই ২০১৬।

[satp.org-7] [7]
"Fatalities-Islamist Terrorism 2005 - 2016 - South Asia Terrorism Portal"। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৬।

[satp.org1-8] [8]
"Fatalities - Left-wing Extremism 2005 - 2016 - South Asia Terrorism Portal"। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৬।

[9] [9]
"Ferocious HujiB now on the wane"। Dhaka Tribune। ২১ আগস্ট ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৭ মে ২০২০।

[:2-10] [10]
Hussain, Ahmede (১২ মার্চ ২০০৪)। Star Magazine। The Daily Star https://web.archive.org/web/20171012041615/http://archive.thedailystar.net/magazine/2004/03/02/coverstory.htm। ১২ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ নভেম্বর ২০১৬। |শিরোনাম= অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য)

[11] [11]
"Bomb deaths shock Bangladesh"। BBC News। ১৪ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ ডিসেম্বর ২০১৮।

[12] [12]
"9 killed in bomb attack in Bangladesh"। rediff.com। ১৪ এপ্রিল ২০০১। ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জুন ২০১৩।

[13] [13]
Chowdhury, Rashed (১৭ নভেম্বর ২০০১)। "Nazirhat College principal shot dead"। Gulf News। ২৮ মার্চ ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মার্চ ২০১৭।

[14] [14]
Karlekar, Hiranmay (২০০৫)। Bangladesh: The Next Afghanistan? (ইংরেজি ভাষায়)। SAGE। পৃষ্ঠা 163। আইএসবিএন 9780761934011। ২৮ মার্চ ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মার্চ ২০১৭।

[7]

[8]

[1]

[2]

[3]

[4]

[5]

[6]

[9]

[10]

[11]

[12]

[13]

[14]

১৯৯৯

২০০১

২০০২

Wikiwand in your browser!

বাংলাদেশে সন্ত্রাসবাদ

১৯৯৯

২০০১

২০০২

Wikiwand in your browser!

কালপঞ্জি

আরো দেখুন

তথ্যসূত্র