বসনীয় সিরিলীয় বর্ণমালা, যা বোসানচিৎসা নামে ব্যাপকভাবে পরিচিত[১][২], হলো মধ্যযুগীয় বসনিয়াতে উদ্ভূত সিরিলীয় বর্ণমালার একটি বিলুপ্ত রূপ।[১]
বোসানচিৎসা শব্দটি তৈরি করেছিলেন চ্যিরো ত্রুহেলকা, ১৯শ শতাব্দীর শেষে। এটি আধুনিক যুগের বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা এবং ক্রোয়েশিয়ার সীমান্তবর্তী অঞ্চলগুলিতে (দক্ষিণ ও মধ্য ডালমেশিয়া এবং দুব্রোভনিক অঞ্চল) ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হত। সার্বো-ক্রোয়েশীয়তে এই বর্ণমালার নাম বোসানচিৎসা বা বোসানিৎসা।[৩]
শেষের শব্দটি অনুবাদ করলে দাড়ায় বসনীয় লিপি।
বসনিয়া এবং দক্ষিণ ডালমেশিয়া অঞ্চলের ক্যাথলিক খ্রিষ্টান এবং মুসলমানরা বিভিন্ন সূত্রে বসনীয় সিরিলীয়কে সার্বীয় অক্ষর হিসাবে চিহ্নিত করতেন।
সেই কারণে সার্ব পণ্ডিতরা এই বর্ণমালাকে সার্বীয় সিরিলীয়র ভিন্ন রূপ হিসাবে বিবেচনা করেন।[৪]
ক্রোয়াট পণ্ডিতরা এটিকে ক্রোয়েশীয় লিপি, ক্রোয়েশীয়-বসনীয় লিপি, বসনীয়-ক্রোয়াট সিরিলীয়, খ্র্ভাৎস্কো পিস্মো, আর্ভাতিৎসা বা পশ্চিম সিরিলীয়ও বলেন।
দ্রুত তথ্য বসনীয় সিরিলীয়, লিপির ধরন ...
বন্ধ
বসনিয়া এয়ালেতে ইসলাম ধর্মের প্রবর্তনের পরে বসনীয়দের মধ্যে বোসানচিৎসার পরিবর্তে আরেবিৎসা বর্ণমালার ব্যবহার শুরু করা হয়।[৭] বোসানচিৎসায় প্রথম বই মুদ্রণ করেছিলেন ফ্রাঞ্চেস্কো মিৎসালোভিচ, ১৫১২ সালে ভেনিসে।[৮]
ঠিক কোন সময়ে বসনীয় ধারার সিরিলীয় লিপির প্রথম দিকের বৈশিষ্ট্যগুলি আবির্ভূত হতে শুরু করে তা বলা কঠিন। প্রাচীন লিপির বিশেষজ্ঞরা হুমাক ফলককে এই ধরনের লিপির প্রথম নথি হিসাবে বিবেচনা করেন, এবং মনে করা হয় এটি ১০ম অথবা ১১শ শতাব্দীর।[৯]
বসনীয় সিরিলীয় অষ্টাদশ শতাব্দী পর্যন্ত অবিচ্ছিন্নভাবে ব্যবহৃত হয়েছিল, এমনকি বিংশ শতাব্দীতেও বিক্ষিপ্তভাবে এটি ব্যবহার করা হয়েছিল।
ঐতিহাসিকভাবে, নিম্নলিখিত ক্ষেত্রগুলিতে এই বর্ণমালাটির ব্যবহার লক্ষণীয়:
- বসনীয় চার্চের অনুগামীদের নথিতে বাইবেলের কিছু অংশ (১৩শ এবং ১৫শ শতক)।
- রাগুসা প্রজাতন্ত্র এবং ডালমেশিয়ার বিভিন্ন শহরের সাথে যোগাযোগকারী মধ্যযুগীয় বসনীয় রাজ্য থেকে অভিজাতদের দ্বারা প্রেরিত বহু আইনি ও বাণিজ্যিক নথি (সনদ, পত্র, অনুদান) (১২শ এবং ১৩শ শতক থেকে শুরু করে ১৪শ এবং ১৫শ শতকে চুরান্ত পর্যায়ে পৌছায়)।
- মধ্যযুগীয় বসনিয়া ও হার্জেগোভিনায় মার্বেল সমাধিস্তম্ভে খোদিত লিপি (১১শ শতক থেকে ১৫শ শতক)।
- মধ্য ডালমেশিয়ার আইনি দলিল, যেমন পোল্যিৎসা সংবিধি (১৪৪০) এবং এই অঞ্চল থেকে প্রাপ্ত অন্যান্য অসংখ্য সনদ; পোল্যিৎসা এবং আশেপাশের রোমান ক্যাথলিক গির্জার বইগুলি ১৯শ শতাব্দীর শেষ অবধি এই বর্ণমালা ব্যবহার করেছিল।
- ১২শ শতাব্দীর "সুপেতার খণ্ড" পাওয়া গিয়েছিল মধ্য ইস্ট্রিয়ার স্ভেতি পেতার উ শুমিতে, একটি বিহারের ভেঙে পড়া দেয়ালের পাথরের মধ্যে। ১৫শ শতাব্দী অবধি এটি একটি বেনেডিক্টীয় মঠ ছিল এবং পরবর্তীকালে পলাইন মঠ হয়।
- উনিশ শতকে ওমিশ শহরে রোমান ক্যাথলিক ডায়োসিসের একটি ধর্মীয় বিদ্যালয় চালু ছিল আরভাৎস্কি শেমিনারিয় ("ক্রোয়াট শিক্ষালয়"), যেখানে আর্ভাতিৎসা অক্ষর ব্যবহৃত হত।
- ১৫শ এবং ১৬শ শতাব্দীর দুব্রোভনিকের রোমান ক্যাথলিক গির্জার বিভিন্ন স্তোত্রপদ্ধতির রচনা - যার মধ্যে সর্বাধিক বিখ্যাত হলো ১৫১২ সালের একটি মুদ্রিত স্তোত্রসংগ্রহ।[১০][১১][১২]
- বসনীয় সাক্ষরতার বিস্তৃত কাজ, মূলত ফ্রান্সিসীয় সম্প্রদায়ের সাথে সম্পর্কিত, (১৬শ থেকে ১৮শ শতকের মধ্যভাগ এবং ১৯ শতকের গোড়ার দিক অবধি)।
- এটি এখন পর্যন্ত বসনীয় সিরিলীয়তে লেখা সবচেয়ে প্রতুল সংগ্রহ, যা বিভিন্ন ধারার স্তোত্রসংগ্রহের অন্তর্গত ছিল। এর মধ্যে অন্যতম ছিল মাতিয়া দিভকোভিচ্য, স্ত্যেপান মাতিয়েভিচ্য এবং পাভাও পোসিলোভিচ্যের লেখা।
- উসমানীয় বিজয়ের পর বসনীয় মুসলমান অভিজাতরা বসনীয় আরেবিৎসার পাশাপাশি সিরিলীয় বর্ণমালাও ব্যবহার করতেন, বিশেষত তাদের চিঠিপত্রে (মূলত ১৫শ থেকে ১৭শ শতকে)। এই কারণে এই অক্ষরকে বেগোভিৎসা বা "বেগ-এর লিপি" বলা হতো। এমনকি বিচ্ছিন্ন পরিবার এবং ব্যক্তিরা বিশ শতকেও এটিতে লিখতে পারতেন।
উপসংহারে, বসনীয় সিরিলীয় বর্ণমালার প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি হলো:
- এটি মূলত বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা, মধ্য ডালমেশিয়া এবং দুব্রোভনিকে ব্যবহৃত সিরিলীয় লিপির একটি রূপ।
- এই বর্ণমালায় লেখা প্রথম দিকের স্মৃতিস্তম্ভগুলি একাদশ শতাব্দীর, তবে স্বর্ণযুগটি ১৪শ থেকে ১৭শ শতাব্দীর সময়কাল জুড়ে ছিল। ১৮শ শতকের শেষের দিক থেকে এটি দ্রুততার সাথে লাতিন লিপি দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়।
- এর প্রাথমিক বৈশিষ্ট্যগুলি, যেমন গ্লাগোলিটিক লিপির সাথে গভীর সাদৃশ্য দেখা যায়, যেখানে সিরিলীয় লিপির চার্চ স্লাভোনীয় রূপটি পূর্ব অর্থোডক্স চার্চগুলির সাথে সম্পর্কিত ছিল।[১৩]
- এটি বসনিয়া, হার্জেগোভিনা, ডালমেশিয়া এবং দুব্রোভনিকের বসনীয় চার্চ এবং ক্যাথলিক চার্চে যাজকীয় লেখায় ব্যবহৃত হতো। এটি বসনীয় মুসলিম গোষ্ঠীর মধ্য ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হলেও তারা পরিবর্তিত আরবি আলখামিয়া লিপি পছন্দ করতেন। সার্বীয় অর্থোডক্স পাদ্রি এবং অনুগামীরা মূলত রেসাভা লিপিবিধির মান্য সার্বীয় সিরিলীয় ব্যবহার করতেন।[১৩]
- বসনীয় সিরিলীয়র রূপটি কয়েকটি পর্যায় পেরিয়ে গেছে, সুতরাং সংস্কৃতিগতভাবে একটি লিপির কথা বলা ঠিক হলেও এটি স্পষ্ট যে ১৬৫০-এর দশকের বসনিয়ার ফ্রান্সিসীয় নথিতে উপস্থিত বৈশিষ্ট্যগুলি ১২৫০-এর দশকে ডালমেশিয়ার ব্রাচ দ্বীপের অক্ষরগুলির থেকে পৃথক ছিল।
বসনীয় সিরিলীয়র "জাতিগত অন্তর্ভুক্তি" সম্পর্কে তর্ক শুরু হয় ১৯শ শতকে, এবং এর পুনরাবির্ভাব হয় ১৯৯০ এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে।.[১৪]
বিশদে না গিয়েও এটা মনে হয় বসনীয় সিরিলীয় লেখার গুণাবলী এবং সংযুক্তি সম্পর্কে তর্ক আরও কিছু যুক্তির উপর দাঁঁড়িয়ে আছে:
- সার্বীয় বিদ্বানরা দাবি করেছেন যে এটি সার্বীয় রাজা স্তেফান দ্রাগুতিনের রাজসভায় তৈরি সার্বীয় সিরিলীয়র বর্ণগুলির ছোট-হাতের বা টানা-লেখার রূপ।[১৫] তদনুসারে, বসনীয় সিরিলীয়র লেখাগুলিও সার্বীয় সাহিত্য সংগ্রহের অন্তর্গত। কেউ কেউ মনে করেন যে সার্বীয় পক্ষের পক্ষে একটি যুক্তি হল বসনীয় সিরিলীয়কে (বসনিয়া ও দুব্রোভনিকের) ক্যাথলিকদের এবং মুসলমানদের মধ্যে "সার্বীয় বর্ণ"[৪] বা "সার্বীয় অক্ষর"[১৬] হিসাবে প্রচুর উল্লেখ রয়েছে। এই বিষয়ের প্রধান সার্বীয় কর্তৃপক্ষরা হলেন ইয়োর্য়ো তাদিচ, ভ্লাদিমির চোরোভিচ, পেতার কোলেন্দিচ, পেতার জোর্জিচ, ইরেনা গ্রিৎস্কাত, পাভলে ইভিচ এবং আলেক্সান্দার ম্লাদেনোভিচ।
- বসনিয়াক বিদ্বানগণ এককভাবে ক্রোয়েট বা সার্বের অধিভুক্তির যে কোনও দাবি খারিজ করেছেন, এবং তারা মনে করেন বসনীয় সিরিলীয় জাতিগতভাবে মধ্যযুগীয় বসনিয়া এবং বসনীয় চার্চের উত্তরাধিকার হিসাবে বসনীয় এবং ফলস্বরূপ, বসনিয়াক।[১৭]
- যুগোস্লাভ সার্বীয় পণ্ডিতেরা এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন যে বোসাঞ্চিৎসা শব্দটি অস্ট্রো-হাঙ্গেরীয় প্রচারের মাধ্যমে প্রবর্তিত হয়েছিল। তারা এটিকে সিরিলীয় লিপির[১৮] এমন এক টানা-লেখার রূপ হিসাবে বিবেচনা করেছেন, যার মধ্যে সিরিলীয় থেকে পৃথক করার মতো কোন নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্য ছিলো না।[১৯]
- রুশ ভাষাতাত্ত্বিক এ. আই. সোবোলেভস্কি [ru] (১৮৫৬-১৯২৯) এটিকে সার্বীয় মনে করতেন।
২০১৫ সালে, একদল শিল্পী "আমি আপনাকে বোসানচিৎসায় লিখি" নামে একটি প্রকল্প শুরু করেন যেখানে বাঞা লুকা, সারায়েভো, শিরোকি ব্রিয়েগ এবং ত্রেবিঞে থেকে শিল্প এবং গ্রাফিক ডিজাইনের শিক্ষার্থীরা জড়িত।
জমাকৃত শিল্পকর্মের প্রদর্শনী সারায়েভো, ত্রেবিঞে, শিরোকি ব্রিয়েগ, জাগরেব এবং বেলগ্রেডে অনুষ্ঠিত হয়েছিল।[২০]
প্রকল্পটির উদ্দেশ্য ছিল প্রাচীন লিপিটিকে পুনরুত্থিত করা এবং বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার সকল গোষ্ঠীর "সাধারণ সাংস্কৃতিক অতীত" দেখানো।
প্রকল্পের প্রথম পর্যায়ের কাজ ছিল প্রাচীন হস্তলিখিত নথিগুলি ব্যবহার করে সমস্ত প্রাচীন অক্ষরের পুনর্গঠন।
বিভিন্ন লেখায় ব্যবহৃত নামগুলি (কালানুক্রমিক ক্রম, সাম্প্রতিকতম প্রথমে):
- জাপাদনা চিতিলিৎসা — ক্রোয়েশীয় ভাষাবিদ স্তিয়েপান ইভশিচ (১৮৮৪-১৯৬২)
- পোলিয়িচিৎসা, পোলিয়িচকা আজবুকভিৎসা — পোলয়িচকা প্রজাতন্ত্রে, এবং ফ্রানে ইভানিশেভিচ (১৮৬৩-১৯৪৭)[২১]
- সৃবস্কোগা স্লোভি চিরিলস্কিমি ("সার্বীয় সিরিলীয় অক্ষর") এবং বোসানস্কো-দাল্মাতিনস্কা চিরিলিৎসা (বসনীয়-ডালমাসীয় সিরিলীয়) — ক্রোয়েশীয় ভাষাবিদ ভাত্রোস্লাভ ইয়াগিচ (১৮৩৮-১৯২৩)[২২][২৩]
- বোসানস্কা চিরিলিৎসা ("বসনীয় সিরিলীয়") — ক্রোয়েশীয় ইতিহাসবিদ এবং ক্যাথলিক যাজক ফ্রাঙ্কো রাচকি (১৮২৮-১৮৯৪)
- হৃভাতস্কো-বোসানস্কা চিরিলিৎসা ("ক্রোয়েশীয়-বসনীয় সিরিলীয়") — ক্রোয়েশীয় ইতিহাসবিদ এবং রাজনিতীবিদ ইভান কুকুলিয়েভিচ সাকৎসিনস্কি (১৮১৬-১৮৮৯)
- বোসানস্কা আজবুকভা ("বসনীয় বর্ণমালা") — ক্যথলিক যাজক ইভান বের্চিচ (১৮২৪-১৮৭০)
- ("বসনীয়-ক্যাথলিক বর্ণমালা") — ফ্রান্সিসীয় লেখক ইভান ফ্রানিয়ো ইউকিচ (১৮১৮-১৮৫৭)[২২]
- ("বসনীয় বা ক্রোয়েশীয় সিরিলীয় বর্ণমালা") — স্লোভেনীয় ভাষাবিদ ইয়ের্নেই কোপিতার (১৭৮০-১৮৪৪)[২২]
- বোসানস্কা বৃজোপিস্না গ্রাফিয়া ("বসনীয় টানা-লেখা") — ই. এফ. কার্স্কিয়ি
- জাপাদনা ভারিয়ান্তা চিরিলস্কোগ বৃজোপিসা ("সিরিলীয় টানা-লেখার পশ্চিমী রূপ") — পেতার জোর্জিচ
- স্তারা সৃবিয়া ("প্রাচীণ সার্বিয়া") — কুলেনোভিচ বা উল্লেখযোগ্য উসমানীয় বসনীয় সীমান্ত প্রভুদের দ্বারা তাদের লিপি বোসাঞ্চিৎসাকে বোঝাতে।[২৪]
- সের্বস্কি ("সার্বীয়") — ক্রোয়েশীয় লেখক মাতিয়া আন্তুন রেলকোভিচ (১৭৩২-১৭৯৮) তাঁঁর লেখা সাতির-এ[২৫]
- সৃপস্কি ("সার্বীয়") — আন্তুন দেপোপে (১৬২৫-৩০)
- সার্পস্কি ("সার্বীয়") — বসনীয় ফ্রান্সিসীয় লেখক মাতিয়া দিভকোভিচ (১৫৬৩-১৬৩১), তাঁঁর লেখা নাউক কার্স্তিয়ানস্কি-এ (1616)[২৬]
হুমাক ফলক (১০ম-১১শ শতাব্দী)
বসনিয়ার বান কুলিনের সনদ (১২শ শতাব্দী)
বাতালোর ধর্মবাণী (১৩৯৩)
পোলিয়িৎসা সংবিধি (১৪০০)
ব্রাচ অঞ্চল থেকে প্রাপ্ত নথি
- আদি সিরিলীয় বর্ণমালা
- আধুনিক সিরিলীয় লিপি
- রূশ বানানবিধির সংস্কারসমূহ
- Domljan, Žarko, সম্পাদক (২০০৬)। Omiš i Poljica। Naklada Ljevak। আইএসবিএন 953-178-733-6।
- Mimica, Bože (২০০৩)। Omiška krajina Poljica makarsko primorje: Od antike do 1918. godine। আইএসবিএন 953-6059-62-2।
- Prosperov Novak, Slobodan; Katičić, Radoslav, সম্পাদকগণ (১৯৮৭)। Dva tisućljeća pismene kulture na tlu Hrvatske [Two thousand years of writing in Croatia]। Sveučilišna naklada Liber: Muzejski prostor। আইএসবিএন 863290101X।
- Superčić, Ivan; Supčić, Ivo (২০০৯)। Croatia in the Late Middle Ages and the Renaissance: A Cultural Survey। Philip Wilson Publishers। আইএসবিএন 978-0-85667-624-6।
Balić, Smail (১৯৭৮)। Die Kultur der Bosniaken, Supplement I: Inventar des bosnischen literarischen Erbes in orientalischen Sprachen। Vienna: Adolf Holzhausens, Vienna। পৃষ্ঠা 49–50, 111।
Algar, Hamid (১৯৯৫)। The Literature of the Bosnian Muslims: a Quadrilingual Heritage। Kuala Lumpur: Nadwah Ketakwaan Melalui Kreativiti। পৃষ্ঠা 254–68।
Popovic, Alexandre (১৯৭১)। La littérature ottomane des musulmans yougoslaves: essai de bibliographie raisonnée, JA 259। Paris: Alan Blaustein Publishing House। পৃষ্ঠা 309–76।
Franc Mikloshich - Monumenta Serbica - Povelja Stjepana Kotromanića od 15. februara 1333.,.
Dobrača, Kasim (১৯৬৩)। Katalog arapskih, turskih i perzijskih rukopisa (Catalogue of the Arabic, Turkish and Persian Manuscripts in the Gazi Husrev-beg Library, Sarajevo)। Sarajevo। পৃষ্ঠা 35–38।
Bošnjak, Mladen (১৯৭০)। Slavenska inkunabulistika। Mladost। পৃষ্ঠা 26। Najstarija do sada poznata djela tiskana su tim pismom u izdanju Dubrovcanina Franje Micalovic Ratkova
Susan Baddeley; Anja Voeste (২০১২)। Orthographies in Early Modern Europe। Walter de Gruyter। পৃষ্ঠা 275। আইএসবিএন 9783110288179। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০১-২৪। [...] the first printed book in Cyrillic (or, to be more precise, in Bosančica) [...] (Dubrovnik Breviary of 1512; cf. Rešetar and Đaneli 1938: 1-109).[25]
Jakša Ravlić, সম্পাদক (১৯৭২)। Zbornik proze XVI. i XVII. stoljeća। Pet stoljeća hrvatske književnosti (Croatian ভাষায়)। 11। Matica hrvatska - Zora। পৃষ্ঠা 21। UDC 821.163.42-3(082)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০১-২৪। Ofičje blažene gospođe (Dubrovački molitvenik iz 1512.)
Vladimir Ćorović (১৯২৫), Bosna i Hercegovina, Čuveni krajiški begovi Kulenovići [...] Njihovo pismo bilo je sve do okupacije ćirilica, takozvano begovsko pismo, koje su oni sami zvali stara srbija.
Ivan Franjo Jukić, সম্পাদক (১৮৫০)। "V. Književnost bosanska"। Bosanski prijatelj। Zagreb: লিউদেভিত গায়। 1: 29। Plač blažene divice Marie, koi plač izpisavši sarpski... fra Matie Divković iz Ielašak...