Loading AI tools
উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
তিস্তা জংশন-কুড়িগ্রাম-চিলমারী রেললাইন বাংলাদেশ রেলওয়ের অধীনে রক্ষনাবেক্ষণ ও পরিচালিত একটি রেল লাইন।[১]
তিস্তা জংশন-কুড়িগ্রাম-চিলমারী লাইন | |
---|---|
সংক্ষিপ্ত বিবরণ | |
স্থিতি | সক্রিয় |
মালিক | বাংলাদেশ রেলওয়ে |
অঞ্চল | বাংলাদেশ |
বিরতিস্থল | |
পরিষেবা | |
ধরন | বাংলাদেশের রেললাইন |
কারিগরি তথ্য | |
রেলপথের দৈর্ঘ্য | ৫৬ কিলোমিটার |
ট্র্যাক গেজ | মিটারগেজ ১,০০০ মিলিমিটার (৩ ফুট ৩ ৩⁄৮ ইঞ্চি) |
চালন গতি | ৪০ |
১৮৭৯ সালে তৈরি পার্বতীপুর-লালমনিরহাট-বুড়িমারী লাইনের একটি শাখা তিস্তা জংশন থেকে বের হয়ে কুড়িগ্রাম পর্যন্ত যায়। এটি প্রথমে ন্যারোগেজ লাইন ছিল। তিস্তা জংশন থেকে কুড়িগ্রাম পর্যন্ত লাইনটিকে ১৯২৮-১৯২৯ সালে মিটারগেজ রুপান্তর করা হয়। পরবর্তীতে ১৯৬৭ সালে কুড়িগ্রাম থেকে চিলমারী পর্যন্ত নতুন ২৮.৫৫ কিলোমিটার মিটারগেজ রেললাইন তৈরি হয়। কিন্তু ১৯৭০ এর দশকের প্রথম দিকের বন্যায় চিলমারী রেলওয়ে স্টেশন বহ্মপুত্র নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যায়। বর্তমানে শুধু রমনা বাজার রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত ট্রেন চলাচল করে। তিস্তা জংশন থেকে রমনা বাজার[২] রেলপথের দৈর্ঘ্য ৫৬ কিলোমিটার।[৩]
তিস্তা জংশন - চিলমারী লাইনে ৯ টি রেলওয়ে স্টেশন আছে। নিম্নে স্টেশনের নাম গুলো উল্লেখ করা হলো:
বন্ধ হওয়া স্টেশনের নাম
নদী গর্ভে বিলীন হওয়া স্টেশন
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.